দি ব্যুরো, দ্য অফনিউজ, কলকাতা:
প্রতিবছরের মতো এবছরও প্রদান করা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ নাট্য আকাডেমি পুরস্কার। নাটকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানে কৃতিত্ব হিসেবে মোট বিশজনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। নাটকের আবহ, সঙ্গীত এবং অন্যান্য সামগ্রিক বিষয়ে মিউজিকে বিশেষ অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে এ পুরস্কার পেয়েছেন পন্ডিত দিশারী চক্রবর্তী। ২০০৫ সালে ‘নীলমাটি লালকাঁকড়’ নাটকের মাধ্যমে নাটকের মিউজিকের সূচনা হয়। এই নাটকটি পশ্চিমবঙ্গ বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করে। এ পর্যন্ত তাঁর মিউজিক করা প্রায় চল্লিশটিরও বেশি নাটক এনএসডিতে নির্বাচিত হয়েছে। বর্তমানে তাঁর নাটকের মিউজিকের সংখ্যা একশো ত্রিশটিরও বেশি। উল্লেখযোগ্য নাটকের মধ্যে রয়েছে নাসিকা পুরাণ, আধাঁরে একলা, তৃতীয় অঙ্ক অতএব, ক্যালিগুলা, অনুশোচনা, অদ্য শেষ রজনী ইত্যাদি।
ভারতের বাইরে আন্তর্জাতিক থিয়েটারে মিউজিক করারও নজির রয়েছে। তার মধ্যে ২০২০ সালে ইন্দো—ব্রিটিশ প্রযোজিত ফিনিক্স থিয়েটারের নাটক “ব্ল্যাক—গ্লাস অব ওয়াটার”। ২০১২ সালে ইন্দো—ফরাসি প্রযোজিত জ্যাজ একাডেমি অব ফ্রান্সের “সোয়ান লেক রিভিজিটেড”। ২০১৪ সালে ইন্দো—ফরাসি প্রযোজিত “বুদ্ধ কেন ভেতরে”। ২০১৫ সালে ইন্দো—চায়না প্রযোজিত নাটক “হোয়াইট লোটাস, ব্ল্যাক স্যান্ড”। ২০১৮ সালে ইন্দো—চাইনিজ প্রযোজিত নাটক “ইন দিস মুমেন্ট”।
পন্ডিত দিশারী চক্রবর্তীর মুলত ধ্রুপদী শততন্ত্রী বীণা (সন্তুর) শিল্পী। পাশাপাশি সরোদ, তবলা, পাখোয়াজ, সেতার, এসরাজ, গিটারসহ আরও অনেক যন্ত্রে শিক্ষালাভ করেছেন এবং শিক্ষাদান করেন। এছাড়াও তিনি কলকাতার মিনিস্ট্রি অব ইনফরমেশন এন্ড ব্রডকাস্ট এর আন্ডারে “এসআরএফটিআই”—তে মিউজিক কম্পোজার, সাউন্ড ডিজাইনিং—এ আট বছর কাজ করেছেন।
১৯৯৩ সালে মাত্র বারো বছর বয়সে নরওয়ে থেকে আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন। পরবতীর্তে ১৯৯৫ সালে ইউএনও—র ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন। দশবছর বয়সে ১৯৯১ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে দি ব্যুরো, দ্য অফনিউজ, কলকাতা:
পশ্চিমবঙ্গ নাট্য আকাডেমি পুরস্কারে ভূষিত পন্ডিত দিশারী চক্রবর্তী
প্রতিবছরের মতো এবছরও প্রদান করা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ নাট্য আকাডেমি পুরস্কার। নাটকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানে কৃতিত্ব হিসেবে মোট বিশজনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। নাটকের আবহ, সঙ্গীত এবং অন্যান্য সামগ্রিক বিষয়ে মিউজিকে বিশেষ অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে এ পুরস্কার পেয়েছেন পন্ডিত দিশারী চক্রবর্তী। ২০০৫ সালে ‘নীলমাটি লালকাঁকড়’ নাটকের মাধ্যমে নাটকের মিউজিকের সূচনা হয়। এই নাটকটি পশ্চিমবঙ্গ বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করে। এ পর্যন্ত তাঁর মিউজিক করা প্রায় চল্লিশটিরও বেশি নাটক এনএসডিতে নির্বাচিত হয়েছে। বর্তমানে তাঁর নাটকের মিউজিকের সংখ্যা একশো ত্রিশটিরও বেশি। উল্লেখযোগ্য নাটকের মধ্যে রয়েছে নাসিকা পুরাণ, আধাঁরে একলা, তৃতীয় অঙ্ক অতএব, ক্যালিগুলা, অনুশোচনা, অদ্য শেষ রজনী ইত্যাদি।
ভারতের বাইরে আন্তর্জাতিক থিয়েটারে মিউজিক করারও নজির রয়েছে। তার মধ্যে ২০২০ সালে ইন্দো—ব্রিটিশ প্রযোজিত ফিনিক্স থিয়েটারের নাটক “ব্ল্যাক—গ্লাস অব ওয়াটার”। ২০১২ সালে ইন্দো—ফরাসি প্রযোজিত জ্যাজ একাডেমি অব ফ্রান্সের “সোয়ান লেক রিভিজিটেড”। ২০১৪ সালে ইন্দো—ফরাসি প্রযোজিত “বুদ্ধ কেন ভেতরে”। ২০১৫ সালে ইন্দো—চায়না প্রযোজিত নাটক “হোয়াইট লোটাস, ব্ল্যাক স্যান্ড”। ২০১৮ সালে ইন্দো—চাইনিজ প্রযোজিত নাটক “ইন দিস মুমেন্ট”।
পন্ডিত দিশারী চক্রবর্তীর মুলত ধ্রুপদী শততন্ত্রী বীণা (সন্তুর) শিল্পী। পাশাপাশি সরোদ, তবলা, পাখোয়াজ, সেতার, এসরাজ, গিটারসহ আরও অনেক যন্ত্রে শিক্ষালাভ করেছেন এবং শিক্ষাদান করেন। এছাড়াও তিনি কলকাতার মিনিস্ট্রি অব ইনফরমেশন এন্ড ব্রডকাস্ট এর আন্ডারে “এসআরএফটিআই”—তে মিউজিক কম্পোজার, সাউন্ড ডিজাইনিং—এ আট বছর কাজ করেছেন।
১৯৯৩ সালে মাত্র বারো বছর বয়সে নরওয়ে থেকে আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন। পরবতীর্তে ১৯৯৫ সালে ইউএনও—র ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন। দশবছর বয়সে ১৯৯১ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সিসিআরটি স্কলারশিপ লাভ করেন।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours