তিলক পুরকায়স্থ, লেখক, চিকিৎসকও চিত্রগ্রাহক, আসানসোল:

দুর্গাপুরের এক অজানা ইতিহাসের খোঁজে- ডাকাত কালীর মন্দির, যার সিঁড়ি থেকে মন্দিরের অভ্যন্তরে, সর্বত্র ঠাকুর দেবতার মন্ত্রের বদলে লেখা আছে বন্দে মাতরম এবং জয় জয় ভারতবর্ষম ।                                                                                                                    
আসুন আমার সঙ্গে রাঢ়বঙ্গের এক ডাকাত কালীর মন্দির এবং তৎপার্শ্ববর্তী একটি ঐতিহাসিক সুড়ঙ্গের খোঁজে পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরে। এই দুটি স্থানের অবস্থান একদম পাশাপাশি, দুর্গাপুর সিটি সেন্টার, অম্বুজা আবাসনের ভিতরে।

এ এক অদ্ভুত মন্দির যার সিঁড়ি থেকে মন্দিরের অভ্যন্তরে, সর্বত্র ঠাকুর দেবতার মন্ত্রের বদলে লেখা আছে বন্দে মাতরম এবং জয় জয় ভারতবর্ষম । বর্তমান মন্দির ছেড়ে দিন, পাশের ভগ্ন আদি মন্দিরের বেদিতেও এই একই কথা লেখা।

মন্দিরের পিছনেই আছে এক প্রকান্ড ঝিল। আধুনিকতার ছোঁয়া লেগে প্রায় বুঁজে গেছে। নাম তার 'ইছাই সরোবর'। এখান থেকে ২০০ ফুট দূরেই আছে একটি সামান্য উঁচু ঢিবি এবং ঢিবির মাটির নিচেই আছে এক আশ্চর্য সুন্দর পাথরের সুড়ঙ্গ পথ। সমগ্র জায়গাটিকে বলা হয়  :- দেবী চৌধুরানী, ভবানী পাঠক, ভারত মাতা আশ্রম। তবে বহু প্রাচীন কাল থেকেই জনমুখে এই মন্দিরের পরিচয় ডাকাত কালীর মন্দির বলে।
এই নিয়ে পরে আসছি। আগে দেখেনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকাতে প্রকাশিত, দুর্গাপুরের প্রাচীন ইতিহাসের এক ঝলক।
একসময় দুর্গাপুরের বিধাননগর পেরনোর সময় পুরানো জি টি রোডের বোর্ডে লেখা থাকত - "দুর্গাপুর জঙ্গল"। জনশ্রুতি বলে তিনটি বন- গড় বন, দীঘি বন আর কুরুপি বন নিয়েই ছিল দুর্গাপুর জঙ্গল। প্রায় অর্ধ শতাব্দী আগে, দামোদর নদের নিকটবর্তী বীরভানপুর  গ্রামে কিছু প্রস্তর নির্মিত তৈজসপত্র এবং অস্ত্র- শস্ত্র পাওয়া যায়। পুরাতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞরা মতামত দেন- এগুলি সম্ভবত প্রস্তর যুগের।
 দুর্গাপুরে এক অতি প্রাচীন শিব মন্দির আছে যার নাম রাঢ়েশ্বর শিব মন্দির, যেটি বিখ্যাত গর্ভ গৃহের বিশাল শিবলিঙ্গের জন্য। সম্ভাব্যরূপে দ্বাদশ শতকে এটি নির্মিত হয়েছে।অনেকে বলেন এটি সেন বংশের নৃপতি লক্ষ্মণ সেনের নির্মিত।

 অজয়/দামোদর নদ বেষ্টিত এক বিশাল ভূখণ্ডে একসময় গোপভূমি প্রতিষ্ঠা করেন সদগোপ রাজা মহেন্দ্রনাথ।  আবার অনেকে বলেন গোপভূমি প্রতিষ্টা করেছিলেন ইছাই ঘোষ।তিনি পরাজিত করেছিলেন পাল বংশের রাজা দেবপালের সেনাপতি কর্ণ সেনকে। ইছাই ঘোষ নিজেকে মহামান্ডলিক বা রাঢ়াধীপ বলে ঘোষণা করেন। 
১৭৪৪ সালে বর্ধমান রাজ কীর্তি চাঁদের পুত্র চিত্র সেন গোপরাজাদের বিতাড়িত করে, রাঢ়বঙ্গের এই অংশকে বর্ধমান রাজের অন্তর্ভুক্ত করেন। অনুমান করা যেতে পারে, গোপভূম বিজয়ের ফলেই হয়ত এই গড়াধিপতির পতন হয়।

এবার জাম্পকাট করি আধুনিক যুগে। জনৈক গোপীনাথ চট্টোপাধ্যায় বাঁকুড়া থেকে দামোদর পেরিয়ে এসে পৌঁছুলেন দুর্গাপুরে। তখন তো চতুর্দিকে জঙ্গল আর গরিব অধিবাসীরা খিদের জ্বালায় ডাকাতি করছে। চাটুজ্জে মশাইও পড়লেন এরকম একদল ডাকাতের খপ্পরে। বিশেষ কিছু না পেয়ে, ডাকাতেরা তাঁর সঙ্গের গরুর গাড়িগুলোকে ভেঙে টুকরো টুকরো করে দেয়। গরুর গাড়ির চাকাকে বলত সগর। তাই ডাকাতের হাতে আক্রান্ত জায়গাটির নাম হয়ে যায়- সগরভাঙ্গা। আজকের সাগড়ভাঙ্গা।
গোপীনাথ বাবু কিন্তু ভয় না পেয়ে এখানেই গুছিয়ে বসেন, প্রতিষ্ঠা করেন গোপীনাথপুর মৌজার।সাত পুত্রের নামে সাতটি গ্রাম প্রতিষ্ঠা করেন- কালীনগর, নারায়ণপুর, শ্যামপুর, ভৈরবপুর, আনন্দপুর, বিহারপুর এবং দুর্গাপুর(দুর্গাচরণের নামে)।
বর্ধমান রাজাদের কাছ থেকে, সিটি সেন্টারের গড়াধিপতির সমগ্র জায়গার জমিদারি লাভ করেন গোপীনাথ চট্টোপাধ্যায়। ইনার বংশোদ্ভূতরাও হয়ত প্রজাকল্যানে, জল সেচ বা জল সরবরাহের  জন্য  এই সুড়ঙ্গ নির্মাণ করতে পারেন।
রয়েছি কালীমন্দির প্রাঙ্গনে, সঙ্গে আছেন বর্তমানে মন্দিরের তরুণ পুরোহিত এবং সেবায়েত মিলন চট্টোপাধ্যায় এবং উনার ভগ্নিপতি। ঘুরে ঘুরে মন্দিরটি দেখছি এবং এর ইতিহাস নিয়ে কথা হচ্চে উনাদের সঙ্গে।
ইতিহাস ও কিংবদন্তিতে ঘেরা চরিত্র - দেবী চৌধুরানী এবং সন্ন্যাসী বিদ্রোহের অন্যতম প্রধান চরিত্র  ভবানী পাঠকের। এঁদের কার্যকলাপ মুখ্যত ছিল উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে। জলপাাইগুড়ি জেলার বৈকুণ্ঠপুর চাবাগানে একটি মন্দিরের নাম দেবী চৌধুরানী- ভবানী পাঠকের মন্দির। ইনারা দুজনে মিলে ডাকাতি করতেন দুষ্টের দমন করতে। সঙ্গে ছিল দেশমাতার সেবা এবং শিষ্টের পালন। যেখানে সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহীরা মূলত ডাকাতি এবং লুটপাটের বখরা নিয়েই বেশি ব্যাস্ত থাকতেন, সেখানে ১৭৬০ সাল থেকেই ভবানী পাঠক মূলত লুট করতেন ইংরেজদের সংগৃহীত খাজনা এবং রবিনহুডের কায়দায় বিলিয়ে দিতেন গরিব দুঃখীদের মধ্যে।

১৭৮৭ সালে লেফটেন্যান্ট ব্রেনানের বিশাল সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ সমরে ভবানী পাঠকের মৃত্যু হয়। আর এর আগে ১৭৮৩ সালে দেবী চৌধুরানী এবং খোদ ওয়ারেন হেস্টিংসের সঙ্গে যুদ্ধে বৈশাখ মাসের প্রথম বৃহস্পতিবারে এই অসম সাহসিনী দেশভক্ত নারী শহীদ হন। সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর রংপুর বাসকালে এই ঘটনা সম্মন্ধে অবহিত হয়ে, তাঁর দেশভক্তি মূলক ইতিহাস আশ্রিত উপন্যাস- 'দেবী চৌধুরানী' রচনা করেন।
তাহলে কথা হচ্ছে দুর্গাপুরে কিভাবে ভবানী পাঠক ও দেবী চৌধুরানীর কালীমন্দির এল ?
দুটি সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি। সর্বাধিক সম্ভাবনা সাহিত্য সম্রাটের 'দেবী চৌধুরানী' উপন্যাসটি, যেখানে দেবী চৌধুরানী বা প্রফুল্লের বাপের বাড়ির উল্লেখ করা হয়েছে দুর্গাপুর বলে। আর শ্বশুর বাড়ি থেকে বের করে দিলে প্রফুল্ল তো পিতৃগৃহেই ফিরে আসতে বাধ্য হন।
আরেকটি সম্ভাবনা হচ্ছে দেবী চৌধুরানী যে বজরা নিয়ে ডাকাতি করতে যেতেন, সেতো ইংরেজদের নথিতেও আছে। তো এই বজরায় ভেসে দামোদরের পাড়ের ঘন জঙ্গলে এসে আস্তানা গড়া কি একেবারেই অসম্ভব ছিল ? বিশেষ করে লুকিয়ে থাকার জন্য এটি ছিল আদর্শ জঙ্গল ঘেরা জায়গা। আর মন্দিরের পাশেই যখন দেখা যাচ্ছে একটি চমৎকার গুপ্ত সুড়ঙ্গ পথ তৈরি করা হয়েছিল। হয়তো সুড়ঙ্গ পথটি লুকিয়ে থাকার জন্য চোর কুঠুরি হিসাবেই তৈরি করা হয়েছিল।

আগেই লিখেছি দুর্গাপুরের কালীমন্দিরের অন্যতম আকর্ষণ এর পিছনের মজা ঝিল এবং মাটির নিচে তৈরি চমৎকার পাথরের সুড়ঙ্গ। ঝিলটি হিন্দু রীতিতে নির্মিত, অর্থাৎ উত্তর- দক্ষিণে প্রসারিত। পুরোহিত মশাই বললেন এর নাম 'ইছাই সরোবর' অর্থাৎ নাম থেকেই প্রতিত হয় যে এটি সম্ভবত 'মহামান্ডলিক' ইছাই ঘোষের কীর্তি।তবে এখানকার একটি মাটির ঢিবি এবং মাটির নিচে প্রাপ্ত একটি অসাধারণ সুড়ঙ্গ সত্যি বিস্ময়কর।দুর্গাপুরে অম্বুজা আবাসন তৈরির সময় এই সুরঙ্গটির যথেষ্ট ক্ষতি হয়েছে।তবে সৌভাগ্যের কথা দুর্গাপুর নগর নিগমের হেরিটেজ কনজার্ভেশন কমিটি, বেঁচে থাকা অংশকে টিকিয়ে রাখতে বেশ কিছু কাজ করেছেন।স্থানটিকে ঘিরে দিয়ে গেটের বাইরে একটি মার্বেল ফলক স্থাপনা করা হয়েছে যাতে লেখা আছে "আগাগোড়া চুন বালি সুরকির মিশ্রণে গাঁথা নানা আকারের বেলে পাথরের খণ্ডে খিলানসহ তৈরি এই সুরঙ্গটির নির্মাণকাল মুঘল শাসনের শেষদিক(সতের শতক)।রাজ্য প্রত্নতত্ত্ব দপ্তরের অভিমত, উত্তর দক্ষিণ দীর্ঘ এই সুরঙ্গটি জলাশয়ের জলসরবরাহ বা অতিরিক্ত জল নির্গমনের কাজেও যে এটি বহুল ব্যবর্হিত হত, তা নিঃসন্দেহ। তবে এই সুরঙ্গটি পলায়নের গোপন পথ রূপেও ব্যবর্হিত হত।রোমক স্থ্যপত্য রীতিতে প্রভাবিত অন্ত মধ্যযুগীয় এই স্থাপত্যটি দুর্গাপুর শিল্পনগরীর বিস্মৃত সময়কালের এক গুরুত্বপূর্ণ প্রত্ননিদর্শন।"

বর্তমানে মাত্র দুটি মুখ এবং ৩০/৩৫ মিটারের মতন সুড়ঙ্গ পথই বেঁচে আছে।
সুরঙ্গটি বেলেপাথরের তৈরি। মর্টার হিসাবে প্রধানত ব্যবর্হিত হয়েছে দামোদরের বালি , সুরকি এবং ঘুটিং চুন।আরো কিছু মেশানো হতে পারে।মেঝেতে পাথর বিছিয়ে, দুদিকের দেওয়াল এমন ভাবে গাঁথা হয়েছে যে উপরের দিকে গিয়ে দুদিকের দেওয়াল, খিলানের রূপ নিয়েছে।মেঝে থেকে খিলানের উচ্চতা প্রায় সাড়ে পাঁচ ফুট।এই অসাধারণ সুড়ঙ্গ পথটি কে বা কারা, কখন নির্মাণ করেন বলা মুশকিল। তবে সাধারণ মানুষের পক্ষে এত উন্নতমানের সুড়ঙ্গ নির্মাণ করা অসম্ভব।স্থানীয় ডাকাত , লুটেরা বা তস্করদের দ্বারা এত উন্নত মানের বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে এই সুড়ঙ্গ নির্মাণ প্রায় অসম্ভব।এখন এই সুরঙ্গটি ভবানী পাঠকের দ্বারা নির্মিত না কোন প্রজাবৎসল জমিদারের দ্বারা  জল সেচ বা জল সরবরাহের  জন্য   নির্মিত, তার কোন পাথুরে প্রমান নেই।
তবে একটি সম্ভাবনা হতে পারে- ১৭৪১ থেকে ১৭৪৩ সাল অবধি এই অঞ্চল নিয়মিত বর্গী হামলার শিকার হয়েছিল। ভাস্কর পন্ডিত বা তাঁর দলবলের দ্বারা এই সুড়ঙ্গ নির্মাণ হবার সম্ভাবনা কিন্তু উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে সেক্ষেত্রে ধ্বংস প্রাপ্ত প্রাচীন মন্দিরটিকে অবশ্যই শিব মন্দির হতে হবে।
আরেকটি কথা- টিলার মধ্যস্থলে একটি গভীর সুড়ঙ্গ পথ বহুদিন ধরে বর্তমান ছিল।পরে গর্তটি সিমেন্ট দিয়ে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।এই গর্তটি আবার খোদাই করলে নতুন করে সুড়ঙ্গের তত্ত্ব প্রকাশ হতে পারে।
সুড়ঙ্গের একটি মুখ ইছাই সরোবর দীঘিতে গিয়ে শেষ হয়েছে। এই মুখটি নাকি আগে পাথর বাঁধিয়ে ধাপে ধাপে  ঘাটে গিয়ে শেষ হয়েছিল। এখন এসবের চিহ্নমাত্র নেই।

ইতিহাসের ভুলে যাওয়া অধ্যায়ের জন্য দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলে, ফিরে চলি আবার ডাকাত কালী মন্দিরে।একদা বহু বিপ্লবীর নাকি গোপন ঠিকানা ছিল এই মন্দির। তাই এই মন্দিরে পুজোর মূল মন্ত্রও হচ্ছে বন্দে মাতরম।আদি মন্দিরটির বেদী এবং একটি প্রাচীন বটগাছের ঝুড়িতে আটকে সামান্য দেওয়াল এখনও দেখা যাচ্ছে। বংশ পরম্পরায় কানসারা গ্রাম, মেজিয়া, বাঁকুড়ার চট্টোপাধ্যায় বংশের সেবায়েতরাই এই মন্দিরের পূজারী। 
মন্দিরের বার্ষিক পুজো হয় কিন্তু ভূত চতুর্দশীর দিন। অর্থাৎ কালী পূজার আগের রাতে। দূর দূরান্ত থেকে মন্দিরে তখন ভক্তের ঢল নামে। একসময় অগ্নিযুগের বিপ্লবীদের মিলনস্থল ছিল এই মন্দির ও পূজা। এখন তো তাঁদের মধ্যে প্রায় কেউই আর বেঁচে নেই।

মাকে প্রণাম করে, মনে মনে বন্দেমাতরম এবং জয় জয় ভারতবর্ষম উচ্চারণ করে বেরিয়ে এলাম এখান থেকে।

তথ্যসূত্র:- 
১)আজকের যোধন: দুর্গাপুর সংখ্যা, আগস্ট, ২০০৫।
২)দুর্গাপুরের ইতিহাস: সভ্যতা ও সংস্কৃতি, সিটি সেন্টারের পাথুরে সুড়ঙ্গ- ডঃ ত্রিপুরা বসু।
৩)কিংবদন্তির দুর্গাপুর, কমল মিত্র। আজকের যোধন: দুর্গাপুর সংখ্যা, আগস্ট, ২০০৫।
৪)দুর্গাপুরের ইতিহাস: সভ্যতা ও সংস্কৃতি।দুর্গাপুর সিটি সেন্টারে প্রাপ্ত সুড়ঙ্গ নিয়ে একটি সমীক্ষা- ডঃ সুজিত বিশ্বাস।
৫)দুর্গাপুরের ইতিহাস: সভ্যতা ও সংস্কৃতি। প্রসঙ্গ সুড়ঙ্গ: বর্ণনা ও বিশ্লেষণ- ডঃ ফণী পাল।

(লেখকের এই লেখাটি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত) 

Share To:

THE OFFNEWS

Post A Comment:

4 comments so far,Add yours

  1. উপরোক্ত লেখাটি ড. তিলক পুরোকায়েস্থ 6/11/2018 তারিখে কৌলাল অনলাইন issn যুক্ত পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল কিন্তু সেই লেখা হুবহু এক কি করে হতে পারে সামনের কয়েকটা লাইন ছাড়া তাই লেখাটি যে সম্পূর্ণ অন্য কারুর পরিশ্রমের ফসল সেটা নিজের নামে চালানো অন্যায় ও চুরি বলেই মনে করি বর্তমানের লেখাটির লেখক সুরঞ্জন কর এটির জবাব দিক

    ReplyDelete
  2. অরিজিনাল লেখাটির লিংক দিলাম সন্দেহ থাকলে পরখ করে দেখতেই পারেন https://thekoulal.wordpress.com/2018/11/06/%e0%a6%ad%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%80-%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%a0%e0%a6%95-%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%ac%e0%a7%80-%e0%a6%9a%e0%a7%8c%e0%a6%a7%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%80/

    ReplyDelete
  3. এই লেখাটি সম্পূর্ণ চুরি করে নিজের নামে দিয়েছেন সুরঞ্জন কর । এটি ড.তিলক পুরকায়স্থর লেখা, যা কৌলাল অনলাইন পত্রিকায় ৬/১১/১৮ তারিখে প্রকাশিত হয়েছিল। অবিলম্বে এর সদুত্তর দিন‌

    ReplyDelete