শ্বেতা ঘোষ, ফিচার রাইটার, নৈহাটি, উ: ২৪ পরগনা:
সারা রাজ্যে যখন লকডাউন চলছে কঠোর ভাবে ঠিক সেখানেই অবাধে চলছে স্কুলের বই বিক্রির খুল্লাম খুল্লা বাণিজ্য। সৌজন্যে মিলনী বুক স্টল। এই বইয়ের দোকানটি আবার পুলিশ ফাঁড়ির নাকের ডগায়। আর এই পুলিশকেই আবার তদন্তের নির্দেশ দিল দুর্গাপুর মহকুমা প্রশাসন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, লকডাউনকে তোয়াক্কা না করেই দুর্গাপুরের প্রান্তিকা লাগোয়া স্টিল মার্কেটে অবস্থিত একটি বইয়ের দোকান থেকে ঘুর পথে বিক্রি হচ্ছে বই। এমনই একটি অভিযোগ পত্র জমা পড়েছে স্থানীয় মহকুমা শাসকের কাছে। শিল্পাঞ্চলের সিটিসেন্টারের বাসিন্দা দেবাশিস সাহা ওই অভিযোগ পত্রে নালিশ জানান, দোকানটির নাম মিলনী বুক স্টল। এখান থেকে নিয়ম ভেঙে লকডাউনের সময়ে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের বই বিক্রি করা হচ্ছে। এর প্রামাণ্য হিসেবে তিনি একটি ভিডিও জমা দেন প্রশাসনিক দফতরে। যদিও অভিযুক্ত দোকানের তরফে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া সম্ভব হয়নি। উক্ত কভার চিত্রটি ওই ভিডিওর অংশ বিশেষ।
এদিকে এই অভিযোগের খবর ছড়িয়ে পড়তে শিল্পনগরী জুড়ে শুরু হয়েছে চাঞ্চল্য। কারণ ওই মিলনী বুক স্টলের ঢিল ছোড়া দূরত্বে রয়েছে এজোন পুলিশ ফাঁড়ি। এলাকাবাসীর অনেকের জিজ্ঞাসা, পুলিশ ফাঁড়ির সামনেই কিভাবে রাজ্য সরকারের লকডাউন নির্দেশিকা অমান্য করে এভাবে বই দোকানে বই বিক্রি সচল রয়েছে। এই প্রশ্নগুলির আঁচ করতে পেরেই নড়েচড়ে বসেছে মহকুমা প্রশাসন। মহকুমা শাসক আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের পদস্থ আধিকারিককে বিষয়টি তদন্ত করে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন।
সারা রাজ্যে যখন লকডাউন চলছে কঠোর ভাবে ঠিক সেখানেই অবাধে চলছে স্কুলের বই বিক্রির খুল্লাম খুল্লা বাণিজ্য। সৌজন্যে মিলনী বুক স্টল। এই বইয়ের দোকানটি আবার পুলিশ ফাঁড়ির নাকের ডগায়। আর এই পুলিশকেই আবার তদন্তের নির্দেশ দিল দুর্গাপুর মহকুমা প্রশাসন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, লকডাউনকে তোয়াক্কা না করেই দুর্গাপুরের প্রান্তিকা লাগোয়া স্টিল মার্কেটে অবস্থিত একটি বইয়ের দোকান থেকে ঘুর পথে বিক্রি হচ্ছে বই। এমনই একটি অভিযোগ পত্র জমা পড়েছে স্থানীয় মহকুমা শাসকের কাছে। শিল্পাঞ্চলের সিটিসেন্টারের বাসিন্দা দেবাশিস সাহা ওই অভিযোগ পত্রে নালিশ জানান, দোকানটির নাম মিলনী বুক স্টল। এখান থেকে নিয়ম ভেঙে লকডাউনের সময়ে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের বই বিক্রি করা হচ্ছে। এর প্রামাণ্য হিসেবে তিনি একটি ভিডিও জমা দেন প্রশাসনিক দফতরে। যদিও অভিযুক্ত দোকানের তরফে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া সম্ভব হয়নি। উক্ত কভার চিত্রটি ওই ভিডিওর অংশ বিশেষ।
এদিকে এই অভিযোগের খবর ছড়িয়ে পড়তে শিল্পনগরী জুড়ে শুরু হয়েছে চাঞ্চল্য। কারণ ওই মিলনী বুক স্টলের ঢিল ছোড়া দূরত্বে রয়েছে এজোন পুলিশ ফাঁড়ি। এলাকাবাসীর অনেকের জিজ্ঞাসা, পুলিশ ফাঁড়ির সামনেই কিভাবে রাজ্য সরকারের লকডাউন নির্দেশিকা অমান্য করে এভাবে বই দোকানে বই বিক্রি সচল রয়েছে। এই প্রশ্নগুলির আঁচ করতে পেরেই নড়েচড়ে বসেছে মহকুমা প্রশাসন। মহকুমা শাসক আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের পদস্থ আধিকারিককে বিষয়টি তদন্ত করে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন।
Post A Comment: