মোঃ মাসুদ হাসান, ফিচার রাইটার, রঘুনাথগঞ্জ:
মহামারী COVID-আতঙ্কে সারা দেশে চলছে ২১দিনের লকডাউন। দেখা দিয়েছে অর্থনৈতিক মন্দা ও খাদ্য সংকট। ঘরে বন্দী থাকায় কর্মহীন হয়ে পড়েছেন দেশের কোটি কোটি সাধারণ মানুষ। তাই সাধারণ মানুষের কথা বিশেষ করে বিড়ি শ্রমিকদের কথা লক্ষ্য রেখে পশ্চিমবঙ্গের মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কুটির শিল্প যেমন বিড়ি শিল্পকে ছাড় দিয়েছেন। এটা তাঁর অত্যন্ত সদর্থক ভূমিকা ও ধন্যবাদ সূচক পদক্ষেপ। আর এই অর্থনৈতিক মন্দা, কর্মহীনতা ও খাদ্য সংকটকে পুরোপুরি কাজে লাগিয়ে দরিদ্র শ্রমিকদের কম পয়সা দিয়ে ব্যবহার করছেন বিড়ি শিল্পপতিরা। এটা অত্যন্ত দূর্ভাগ্যজনক, অমানবিক কর্মকান্ড বলেই মনে হয়।. মুর্শিদাবাদ, নদীয়া ও মালদা জেলার অনেকে যারা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশকিছু বিড়ি শ্রমিক আমাকে জানিয়েছেন যে লকডাউনের আগে হাজার প্রতি আমাদের দেওয়া হত ১৬০/-টাকা থেকে ১৭০/- টাকা। আর এখন কোনো খাতা ব্যবহার না করে বিড়ি জমা করলে দেওয়া হচ্ছে মাত্র হাজার প্রতি ১০০/-টাকা।
এই কর্মকান্ড অন্যায়, বেআইনি, অনৈতিক, অমানবিক এবং স্বার্থান্বেষীর পরিচায়ক। একে তো আমাদের এখন চলছে অর্থ কষ্ট ও খাবারের অভাব তারপরও এভাবে শ্রমিকদের শোষণ করলে তারা বেঁচে থাকবো কিভাবে!? তাই বিষয়টি নিয়ে যাতে তড়িঘড়ি একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং বিড়ি শ্রমিকরা যাতে তাদের নায্য মজুরী পায় সে ব্যপারে সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। সেইসাথে আমাদের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জরুরি ভিত্তিতে বিষয়টি দেখার জন্য অনুরোধ করছি।
মহামারী COVID-আতঙ্কে সারা দেশে চলছে ২১দিনের লকডাউন। দেখা দিয়েছে অর্থনৈতিক মন্দা ও খাদ্য সংকট। ঘরে বন্দী থাকায় কর্মহীন হয়ে পড়েছেন দেশের কোটি কোটি সাধারণ মানুষ। তাই সাধারণ মানুষের কথা বিশেষ করে বিড়ি শ্রমিকদের কথা লক্ষ্য রেখে পশ্চিমবঙ্গের মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কুটির শিল্প যেমন বিড়ি শিল্পকে ছাড় দিয়েছেন। এটা তাঁর অত্যন্ত সদর্থক ভূমিকা ও ধন্যবাদ সূচক পদক্ষেপ। আর এই অর্থনৈতিক মন্দা, কর্মহীনতা ও খাদ্য সংকটকে পুরোপুরি কাজে লাগিয়ে দরিদ্র শ্রমিকদের কম পয়সা দিয়ে ব্যবহার করছেন বিড়ি শিল্পপতিরা। এটা অত্যন্ত দূর্ভাগ্যজনক, অমানবিক কর্মকান্ড বলেই মনে হয়।. মুর্শিদাবাদ, নদীয়া ও মালদা জেলার অনেকে যারা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশকিছু বিড়ি শ্রমিক আমাকে জানিয়েছেন যে লকডাউনের আগে হাজার প্রতি আমাদের দেওয়া হত ১৬০/-টাকা থেকে ১৭০/- টাকা। আর এখন কোনো খাতা ব্যবহার না করে বিড়ি জমা করলে দেওয়া হচ্ছে মাত্র হাজার প্রতি ১০০/-টাকা।
এই কর্মকান্ড অন্যায়, বেআইনি, অনৈতিক, অমানবিক এবং স্বার্থান্বেষীর পরিচায়ক। একে তো আমাদের এখন চলছে অর্থ কষ্ট ও খাবারের অভাব তারপরও এভাবে শ্রমিকদের শোষণ করলে তারা বেঁচে থাকবো কিভাবে!? তাই বিষয়টি নিয়ে যাতে তড়িঘড়ি একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং বিড়ি শ্রমিকরা যাতে তাদের নায্য মজুরী পায় সে ব্যপারে সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। সেইসাথে আমাদের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জরুরি ভিত্তিতে বিষয়টি দেখার জন্য অনুরোধ করছি।
Post A Comment: