সজল বোস, সমাজকর্মী, দুর্গাপুর:
এই যে শুনছেন, করোনাভাইরাসের পরিচয় পাওয়া গেছে, জানা গেছে কোথায় জন্ম হয়েছে, জানেন কি? আচ্ছা ওরা পুং লিঙ্গ না স্ত্রী লিঙ্গ? না না পৃথিবীর এই রহস্য এক মাত্র একটা দেশই তার জন্ম দিয়েছে। উত্তর কি ভাবছেন চিন? তাহলে শূন্য পেলেন।
মাথা চুলকাতে চুলকাতে ভাবছেন যা এতো দিন শুনলাম এতো দিন জানলাম তাহলে সেটার কি? সে দায়িত্ব আপনার। তার জন্য কেউ দায়ী নয়। কিন্তু আজ সত্যিটা শুনিয়েই ছাড়বো। পুরোটা না পড়ে পালানো যাবে না।
হ্যাঁ এটাই বলবো আজ। দেশটির নাম মেক্সিকো আর সেখানের একটি হসপিটালেই জন্ম এই করোনা আর ভাইরাসের। এই করানো আর ভাইরাস যমজ ভাই বোন। একজন মেয়ে আর একজন ছেলে।
ওই শহরের 27শে মার্চ 2020 জন্ম হয় এদের। এরা সদ্যজাত সন্তান। আন্নামরিয়া জোসে রাফেল গঞ্জালেস নামে 34 বছরের এক গর্ভবতী মহিলার গর্ভজাত।
ওই মহিলা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে 27শে মার্চ 2020 রাত 2টোর সময় এই সন্তানের জন্ম দেন। তিনি করোনাতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা করতে আসেন আর সেখানেই দুই যমজ সন্তানের প্রসব করেন চিকিৎসক। একটি মেয়ে ও একটি ছেলে।
আর সারা হাসপাতাল এই সংক্রমিত মহিলার অপারেশন করেন। ভয়ঙ্কর আতঙ্কের মাঝেই এই যমজের আগমনে খুশী ডাক্তার থেকে নার্স আর পরিবারের সকলেই।
ডাক্তার মজা করে বললেন এদের নাম করোনা আর ভাইরাস। সদ্য জাতের মায়ের খুব পছন্দ হয় নাম দুটি আর তখনই সিদ্ধান্ত নেন তাঁদের সদ্যজাত যমজ ভাই বোনের নাম করোনা আর ভাইরাসই রাখবেন। সেই অনুসারে তাদের নাম করণ হয়ে গেলো।
হাসপাতাল সূত্রে খবর মা ও সন্তান দ্বয় সুস্থ্য আর ভালো আছে।
এবার একটু হাফ ছেড়ে বাঁচলেন। না না একটু মজা করলাম ভূমিকায় কারন সারা বিশ্বব্যপী করোনার আতঙ্ক মৃত্যুর খবর মনগুলো ভারাক্রান্ত। মৃত্যুর মাঝেও জন্মের খবর তো সৃষ্টির আনন্দ এনে দেয়। আসুন এই সময় স্মরণীয় করতে এই নবজাতক কে শুভেচ্ছা আর আশীর্বাদ করি দীর্ঘ্য সুস্থ্য জীবনের। হয়ত ভবিষ্যতে কোন একদিন এরাই সাক্ষী হিসাবে ইতিহাসের পাতায় জীবনের জয়গানে সুর বাঁধবে।
আজ এই লেখনীর মধ্য দিয়ে পাঠকের কাছে আবেদন করবো একটি বার হলেও তাদের জন্য প্রার্থনা করবেন আর নিজেরা সকলেই সুস্থ্য থাকবেন, ঘরেই থাকবেন।
বজায় রাখবেন সামাজিক নিরাপত্তা ও শারীরিক দূরত্ব।
এই যে শুনছেন, করোনাভাইরাসের পরিচয় পাওয়া গেছে, জানা গেছে কোথায় জন্ম হয়েছে, জানেন কি? আচ্ছা ওরা পুং লিঙ্গ না স্ত্রী লিঙ্গ? না না পৃথিবীর এই রহস্য এক মাত্র একটা দেশই তার জন্ম দিয়েছে। উত্তর কি ভাবছেন চিন? তাহলে শূন্য পেলেন।
মাথা চুলকাতে চুলকাতে ভাবছেন যা এতো দিন শুনলাম এতো দিন জানলাম তাহলে সেটার কি? সে দায়িত্ব আপনার। তার জন্য কেউ দায়ী নয়। কিন্তু আজ সত্যিটা শুনিয়েই ছাড়বো। পুরোটা না পড়ে পালানো যাবে না।
হ্যাঁ এটাই বলবো আজ। দেশটির নাম মেক্সিকো আর সেখানের একটি হসপিটালেই জন্ম এই করোনা আর ভাইরাসের। এই করানো আর ভাইরাস যমজ ভাই বোন। একজন মেয়ে আর একজন ছেলে।
ওই শহরের 27শে মার্চ 2020 জন্ম হয় এদের। এরা সদ্যজাত সন্তান। আন্নামরিয়া জোসে রাফেল গঞ্জালেস নামে 34 বছরের এক গর্ভবতী মহিলার গর্ভজাত।
ওই মহিলা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে 27শে মার্চ 2020 রাত 2টোর সময় এই সন্তানের জন্ম দেন। তিনি করোনাতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা করতে আসেন আর সেখানেই দুই যমজ সন্তানের প্রসব করেন চিকিৎসক। একটি মেয়ে ও একটি ছেলে।
আর সারা হাসপাতাল এই সংক্রমিত মহিলার অপারেশন করেন। ভয়ঙ্কর আতঙ্কের মাঝেই এই যমজের আগমনে খুশী ডাক্তার থেকে নার্স আর পরিবারের সকলেই।
ডাক্তার মজা করে বললেন এদের নাম করোনা আর ভাইরাস। সদ্য জাতের মায়ের খুব পছন্দ হয় নাম দুটি আর তখনই সিদ্ধান্ত নেন তাঁদের সদ্যজাত যমজ ভাই বোনের নাম করোনা আর ভাইরাসই রাখবেন। সেই অনুসারে তাদের নাম করণ হয়ে গেলো।
হাসপাতাল সূত্রে খবর মা ও সন্তান দ্বয় সুস্থ্য আর ভালো আছে।
এবার একটু হাফ ছেড়ে বাঁচলেন। না না একটু মজা করলাম ভূমিকায় কারন সারা বিশ্বব্যপী করোনার আতঙ্ক মৃত্যুর খবর মনগুলো ভারাক্রান্ত। মৃত্যুর মাঝেও জন্মের খবর তো সৃষ্টির আনন্দ এনে দেয়। আসুন এই সময় স্মরণীয় করতে এই নবজাতক কে শুভেচ্ছা আর আশীর্বাদ করি দীর্ঘ্য সুস্থ্য জীবনের। হয়ত ভবিষ্যতে কোন একদিন এরাই সাক্ষী হিসাবে ইতিহাসের পাতায় জীবনের জয়গানে সুর বাঁধবে।
আজ এই লেখনীর মধ্য দিয়ে পাঠকের কাছে আবেদন করবো একটি বার হলেও তাদের জন্য প্রার্থনা করবেন আর নিজেরা সকলেই সুস্থ্য থাকবেন, ঘরেই থাকবেন।
বজায় রাখবেন সামাজিক নিরাপত্তা ও শারীরিক দূরত্ব।
Post A Comment: