দেবর্ষি মজুমদার, লেখক, বীরভূম:
নিজে কিছু করার বাসনা নিয়ে মানুষের দিকে সাহায্যের হাত বাড়ালেন সিভিক ভলন্টিয়ার। হয়তো বিপুল জন সংখ্যার কাছে তাঁর এই সাহায্য সামান্য। তবে এই প্রচেষ্টা শুধু মানবিক নয়, সকলের কাছে অনুকরণীয়। কতই বা একমাসের বেতন? আট হাজারের সামান্য কিছু বেশী। পুরোটাই ব্যয় করলেন মানুষের কল্যাণে। যেখানে অনেক সরকারী চাকুরে তাঁদের মোটা মাস মাইনের একদিনের বেতন দান করতে ইতস্ততঃ বোধ করেন, সেখানে এই ধরনের মহৎ কাজ প্রশংসা কুড়িয়েছে অনেকের। রবিবার করোনা ভাইরাসের প্রতিরোধে মাক্স ও সাবান বিতরণ করলেন তিনি। এর আগে রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মরণোত্তর দেহ দানের অঙ্গীকার পত্রে সই করেন তিনি।
এই সিভিক পুলিশের নাম শিবায়ন ভট্টাচার্য। রামপুরহাট থানার সিভিক ভলেন্টিয়ার। শিবায়ন জানান, জেলা পুলিশের তরফে থেকে মাস্ক বিতরণ চলছে। তবুও আমার মনে হলো, দেশ ও দশের এই বিপদের দিনে নিজে কিছু একটা করি। তাই গ্রামের দুঃস্থ মানুষের কথা চিন্তা করেই একটা কিছু করলাম, মনে একটু শান্তি পেতে। আমি চাই সবাই সচেতন ও সুরক্ষিত থাক। আমার দেশের মানুষ সুস্থ থাকলে তবেই আমরা ভালো থাকবো। অন্যদিকে, জনতা কারফিউ কথা মাথায় রেখেই রামপুরহাট হেল্পিং হ্যান্ড নামে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, রামপুরহাট স্টেশন, বাসস্ট্যান্ডে বেশ কিছু মানুষের হাতে খাবার ও জল পৌছে দেন। সংস্থার এক সদস্য জানান, আজ সমস্ত দোকান, হোটেল সব বন্ধ। চাইলেও খাবার পাবেন না তাই এই কথা মাথায় রেখে আমরা তিনশ জনের মতো প্যাকেট খাবার ও জলের বোতল বিলি করেছি।
নিজে কিছু করার বাসনা নিয়ে মানুষের দিকে সাহায্যের হাত বাড়ালেন সিভিক ভলন্টিয়ার। হয়তো বিপুল জন সংখ্যার কাছে তাঁর এই সাহায্য সামান্য। তবে এই প্রচেষ্টা শুধু মানবিক নয়, সকলের কাছে অনুকরণীয়। কতই বা একমাসের বেতন? আট হাজারের সামান্য কিছু বেশী। পুরোটাই ব্যয় করলেন মানুষের কল্যাণে। যেখানে অনেক সরকারী চাকুরে তাঁদের মোটা মাস মাইনের একদিনের বেতন দান করতে ইতস্ততঃ বোধ করেন, সেখানে এই ধরনের মহৎ কাজ প্রশংসা কুড়িয়েছে অনেকের। রবিবার করোনা ভাইরাসের প্রতিরোধে মাক্স ও সাবান বিতরণ করলেন তিনি। এর আগে রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মরণোত্তর দেহ দানের অঙ্গীকার পত্রে সই করেন তিনি।
এই সিভিক পুলিশের নাম শিবায়ন ভট্টাচার্য। রামপুরহাট থানার সিভিক ভলেন্টিয়ার। শিবায়ন জানান, জেলা পুলিশের তরফে থেকে মাস্ক বিতরণ চলছে। তবুও আমার মনে হলো, দেশ ও দশের এই বিপদের দিনে নিজে কিছু একটা করি। তাই গ্রামের দুঃস্থ মানুষের কথা চিন্তা করেই একটা কিছু করলাম, মনে একটু শান্তি পেতে। আমি চাই সবাই সচেতন ও সুরক্ষিত থাক। আমার দেশের মানুষ সুস্থ থাকলে তবেই আমরা ভালো থাকবো। অন্যদিকে, জনতা কারফিউ কথা মাথায় রেখেই রামপুরহাট হেল্পিং হ্যান্ড নামে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, রামপুরহাট স্টেশন, বাসস্ট্যান্ডে বেশ কিছু মানুষের হাতে খাবার ও জল পৌছে দেন। সংস্থার এক সদস্য জানান, আজ সমস্ত দোকান, হোটেল সব বন্ধ। চাইলেও খাবার পাবেন না তাই এই কথা মাথায় রেখে আমরা তিনশ জনের মতো প্যাকেট খাবার ও জলের বোতল বিলি করেছি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours