দেবর্ষি মজুমদার, লেখক, বীরভূম:
করোনা ভাইরাসের প্রকোপ রুখতে প্রশাসনের তরফে বিভিন্ন প্রতিষেধক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। রবিবার রাত্রে বেশ কয়েক জন যাত্রীকে রামপুরহাট রেলস্টেশন থেকে প্রশাসনের তরফে স্ক্রিনিংয়ের জন্য নিয়ে আসা হয় বীরভূমের নলহাটি থানার বারা গ্রাম এলাকায় জেলা পরিষদের একটি ভবনে। নলহাটি-২ বি এম ও এইচ সুরজিৎ কর্মকার জানান, এই ক্যাম্পে তাদের রাখা হয়। এদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ কেরালা মুম্বাই ইত্যাদি জায়গায় কাজ করতে যাওয়া সাধারণ মানুষ। তবে এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন মানুষ আছে যারা রামপুরহাটে পরিবারের মানুষজনের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন। মোহাম্মদ শেখ নামে মুর্শিদাবাদের একজন জানান, যে তিনি মুম্বাইয়ের কাজের জন্য গেছিলেন রামপুরহাট স্টেশনে নামা মাত্র তাদের স্ক্রিনিং করার জন্য পুলিশ ক্যাম্পে নিয়ে আসে। একই ভাবে হাটিম শেখ জানান, তিনি কেরালায় কাজ করতে গেছিলাম। সেখান থেকে ফেরার পথে রামপুরহাট স্টেশনে থেকে তাদের এই ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। জানা গেছে, বিভিন্ন জায়গার প্রায় ৪২ জন মানুষকে এই ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার জন্য। প্রশাসনের তরফে জানা গেছে, আগাম একটি খবর ছিল যে বেশ কিছু জন বাসে করে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়ার জন্য জড়ো হয়েছিল। এদিন তাদের চিকিৎসার জন্য ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। তাদের পরীক্ষা করা হয়। খাবার খেতে দেওয়া হয়। পরে পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে, বলে জানা গেছে। রামপুরহাট মেডিক্যাল হাসপাতালে স্বাস্থ্য বিধি না মেনে ভিড় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠে। জানা গেছে, সেই ভিড় কমাতে একটি দলকে এমার্জেন্সি এবং আরেকটি দলকে করোনা ভাইরাস স্ক্রিনিংয়ের জন্য নির্ধারিত ফিবার ক্লিনিকে পাঠানো হয়েছে।
অন্যদিকে, কালোবাজারির উঠতে রুখতে রামপুরহাট মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের উদ্যোগে রামপুরহাট শহরে বিভিন্ন জায়গায় হাটে হানা দেয় মহকুমা পুলিশ প্রশাসন। তাদের কাছে খবর ছিল খবর ছিল যে, রামপুরহাট হাটে নিত্যপ্রয়োজনীয় সবজির দাম আকাশছোঁয়া করছে কিছু কালোবাজারি ব্যবসায়ী। এদিন এদিন সকালে খুচরা বাজারে ২৫ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি হয়। অন্যদিকে, পাইকারি বাজারে ৫০ কেজি আলুর ব্যাগ ৬৪০ টাকায় দরে বিক্রি শুরু হওয়ার কিছু ক্ষণের মধ্যে কালোবাজারিরা ব্যাগ প্রতি হাজার টাকা নেয় বলে অভিযোগ। অভিযোগ, রামপুরহাট বাজারের রাজেশ্বরী লজের কাছে এক ব্যবসায়ী এই কালোবাজারি করছিল। পুলিশের তরফে তাকে নিষেধ করা হয় এই কালোবাজারি বন্ধ করার জন্য। যদিও সে অস্বীকার করে বলে সে কালোবাজারি করে নি। কিন্তু স্থানীয় মানুষ চয়ন শেখ জানায়, যে তার কাছে ৫০ কেজি আলুর দাম হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে।
করোনা ভাইরাসের প্রকোপ রুখতে প্রশাসনের তরফে বিভিন্ন প্রতিষেধক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। রবিবার রাত্রে বেশ কয়েক জন যাত্রীকে রামপুরহাট রেলস্টেশন থেকে প্রশাসনের তরফে স্ক্রিনিংয়ের জন্য নিয়ে আসা হয় বীরভূমের নলহাটি থানার বারা গ্রাম এলাকায় জেলা পরিষদের একটি ভবনে। নলহাটি-২ বি এম ও এইচ সুরজিৎ কর্মকার জানান, এই ক্যাম্পে তাদের রাখা হয়। এদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ কেরালা মুম্বাই ইত্যাদি জায়গায় কাজ করতে যাওয়া সাধারণ মানুষ। তবে এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন মানুষ আছে যারা রামপুরহাটে পরিবারের মানুষজনের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন। মোহাম্মদ শেখ নামে মুর্শিদাবাদের একজন জানান, যে তিনি মুম্বাইয়ের কাজের জন্য গেছিলেন রামপুরহাট স্টেশনে নামা মাত্র তাদের স্ক্রিনিং করার জন্য পুলিশ ক্যাম্পে নিয়ে আসে। একই ভাবে হাটিম শেখ জানান, তিনি কেরালায় কাজ করতে গেছিলাম। সেখান থেকে ফেরার পথে রামপুরহাট স্টেশনে থেকে তাদের এই ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। জানা গেছে, বিভিন্ন জায়গার প্রায় ৪২ জন মানুষকে এই ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার জন্য। প্রশাসনের তরফে জানা গেছে, আগাম একটি খবর ছিল যে বেশ কিছু জন বাসে করে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়ার জন্য জড়ো হয়েছিল। এদিন তাদের চিকিৎসার জন্য ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। তাদের পরীক্ষা করা হয়। খাবার খেতে দেওয়া হয়। পরে পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে, বলে জানা গেছে। রামপুরহাট মেডিক্যাল হাসপাতালে স্বাস্থ্য বিধি না মেনে ভিড় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠে। জানা গেছে, সেই ভিড় কমাতে একটি দলকে এমার্জেন্সি এবং আরেকটি দলকে করোনা ভাইরাস স্ক্রিনিংয়ের জন্য নির্ধারিত ফিবার ক্লিনিকে পাঠানো হয়েছে।
অন্যদিকে, কালোবাজারির উঠতে রুখতে রামপুরহাট মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের উদ্যোগে রামপুরহাট শহরে বিভিন্ন জায়গায় হাটে হানা দেয় মহকুমা পুলিশ প্রশাসন। তাদের কাছে খবর ছিল খবর ছিল যে, রামপুরহাট হাটে নিত্যপ্রয়োজনীয় সবজির দাম আকাশছোঁয়া করছে কিছু কালোবাজারি ব্যবসায়ী। এদিন এদিন সকালে খুচরা বাজারে ২৫ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি হয়। অন্যদিকে, পাইকারি বাজারে ৫০ কেজি আলুর ব্যাগ ৬৪০ টাকায় দরে বিক্রি শুরু হওয়ার কিছু ক্ষণের মধ্যে কালোবাজারিরা ব্যাগ প্রতি হাজার টাকা নেয় বলে অভিযোগ। অভিযোগ, রামপুরহাট বাজারের রাজেশ্বরী লজের কাছে এক ব্যবসায়ী এই কালোবাজারি করছিল। পুলিশের তরফে তাকে নিষেধ করা হয় এই কালোবাজারি বন্ধ করার জন্য। যদিও সে অস্বীকার করে বলে সে কালোবাজারি করে নি। কিন্তু স্থানীয় মানুষ চয়ন শেখ জানায়, যে তার কাছে ৫০ কেজি আলুর দাম হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours