দেবর্ষি মজুমদার, লেখক, বীরভূম:
করোনা ভাইরাসের জেরে ২০ মার্চ থেকে থেকে ৩১ শে মার্চ পর্যন্ত পূণ্যার্থীদের জন্য বন্ধ হলো তারাপীঠ মন্দির।
করোনাভাইরাসের জেরে প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত বলে জানা গেছে। আগেই বন্ধ হয়েছে পাথরচাপুরির মত ঐতিহ্যবাহী মেলা এই একই কারণে। এবার বন্ধ হল তারাপীঠ তীর্থক্ষেত্র। তবে মন্দিরে পূজা, আরতি চলবে। সেখানে উপস্থিত থাকতে পারবেন না কোন পর্যটক বা পূণ্যার্থী। তারাপীঠ মন্দির সেবায়েত কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় বলেন, প্রশাসনের সিদ্ধান্তে আগামী ২০ মার্চ থেকে ৩১ শে মার্চ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে তারাপীঠ মন্দির। শুধুমাত্র পর্যটকদের জন্য মন্দির প্রবেশ গেট বন্ধ থাকবে। তবে মন্দিরের পূজা-অর্চনা সবই হবে নিয়মিত। এদিন তিনি জানান, লাইভে তারাপীঠ মন্দিরের আরতি দেখানো হবে কিনা, তা এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
এলাকা সূত্রে জানা গেছে, এই সিদ্ধান্তের ফলে তারাপীঠে ব্যবসায়ীদের সাময়িক ক্ষতি হলেও আখেরে লাভ হবে। কারণ এই তীর্থক্ষেত্র থেকে কোন ভাইরাস সংক্রমণ ঘটলে সেটা ব্যাপক আকার নিত এবং তাতে পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হতো। বুধবার জেলা প্রশাসনিক বৈঠকে এব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়। কোরনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে গেলে জমায়েত বন্ধ করতে হবে। ইতিমধ্যে জমায়েত রুখতে দেশের বিভিন্ন ধর্মীয় উপাসনালয় ইতিমধ্যেই বন্ধ করা হয়েছে।
করোনা ভাইরাসের জেরে ২০ মার্চ থেকে থেকে ৩১ শে মার্চ পর্যন্ত পূণ্যার্থীদের জন্য বন্ধ হলো তারাপীঠ মন্দির।
করোনাভাইরাসের জেরে প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত বলে জানা গেছে। আগেই বন্ধ হয়েছে পাথরচাপুরির মত ঐতিহ্যবাহী মেলা এই একই কারণে। এবার বন্ধ হল তারাপীঠ তীর্থক্ষেত্র। তবে মন্দিরে পূজা, আরতি চলবে। সেখানে উপস্থিত থাকতে পারবেন না কোন পর্যটক বা পূণ্যার্থী। তারাপীঠ মন্দির সেবায়েত কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় বলেন, প্রশাসনের সিদ্ধান্তে আগামী ২০ মার্চ থেকে ৩১ শে মার্চ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে তারাপীঠ মন্দির। শুধুমাত্র পর্যটকদের জন্য মন্দির প্রবেশ গেট বন্ধ থাকবে। তবে মন্দিরের পূজা-অর্চনা সবই হবে নিয়মিত। এদিন তিনি জানান, লাইভে তারাপীঠ মন্দিরের আরতি দেখানো হবে কিনা, তা এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
এলাকা সূত্রে জানা গেছে, এই সিদ্ধান্তের ফলে তারাপীঠে ব্যবসায়ীদের সাময়িক ক্ষতি হলেও আখেরে লাভ হবে। কারণ এই তীর্থক্ষেত্র থেকে কোন ভাইরাস সংক্রমণ ঘটলে সেটা ব্যাপক আকার নিত এবং তাতে পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হতো। বুধবার জেলা প্রশাসনিক বৈঠকে এব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়। কোরনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে গেলে জমায়েত বন্ধ করতে হবে। ইতিমধ্যে জমায়েত রুখতে দেশের বিভিন্ন ধর্মীয় উপাসনালয় ইতিমধ্যেই বন্ধ করা হয়েছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours