সীমন্তী দাস, লেখিকা, দুর্গাপুর:
৮ঐ জানুয়ারি,২০২০, সারা দেশব্যাপি সাধারণ ধর্মঘটের দিনেই এক সুন্দর অনুষ্ঠান হয়ে গেল দুর্গাপুরের স্টারে।স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পিকনিক।
স্টার একটি স্কুল।তথাকথিত স্কুল এটা নয়।বিশেষ শিশুদের স্কুল।শারীরিক ও মানসিক ভাবে পিছিয়ে পরা বাচ্চাদের নিয়ে আজ থেকে তিন বছর আগে এই স্কুল পথ চলা শুরু করে।প্রথমে তিনটি বাচ্চা ছিল এখন কুড়ি জন ।সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে এই শিশুদের অসুবিধা অনুযায়ী প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।আছেন ডাক্তার, ফিজিওথেরাপিস্ট,
অকুপেশানাল থেরাপিস্ট।নানা সময়ে বিভিন্ন ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে বাচ্চা ও তার পরিবারের লোকজনদের শিক্ষিত করে তোলার কাজ সারা বছর ধরেই চলে।
সম্পূর্ণ অনুদান নির্ভর এই স্কুলের বুনিয়াদ তৈরির কান্ডারী শ্রী গৌতম ভট্টাচার্য্য, শ্রী মানস খাঁ,শ্রী রঞ্জিত গুহ ও অনান্য আরো বিশিষ্টজনরা।
এই স্কুলের অনুষ্ঠানের বড় পাওনা বাচ্চাদের ডেভেলপমেন্ট।আগের বছর যে শিশু এক জায়গায় স্থির হয়ে বসতোনা,সে আজ লাইনে দাঁড়িয়ে দৌড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।যে বাচ্চা তরল খেয়ে থাকতো সে কুড়মুড় করে পাঁপড় খাচ্ছে।পায়েল মাইক হাতে কালীচরনকে ডাকছে আঙ্কারিং করতে। সোহম,গুল্লু,ভিঘ্নেশ,সোনামা সকলেই আজ মেতে উঠেছিল স্পোর্টস এ।গার্জিয়ানদের উপস্থিতি ও অংশগ্রহণ ও ছিল নজরকাড়া।
দুর্গাপুরের অনেক বিশিষ্ট জন এসেছিলেন এই অনুষ্ঠানে।
একটু অন্য রকম ভালো লাগার অনুভূতির সঙ্গে নিয়ে ফিরে গেলেন সকলে।
৮ঐ জানুয়ারি,২০২০, সারা দেশব্যাপি সাধারণ ধর্মঘটের দিনেই এক সুন্দর অনুষ্ঠান হয়ে গেল দুর্গাপুরের স্টারে।স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পিকনিক।
স্টার একটি স্কুল।তথাকথিত স্কুল এটা নয়।বিশেষ শিশুদের স্কুল।শারীরিক ও মানসিক ভাবে পিছিয়ে পরা বাচ্চাদের নিয়ে আজ থেকে তিন বছর আগে এই স্কুল পথ চলা শুরু করে।প্রথমে তিনটি বাচ্চা ছিল এখন কুড়ি জন ।সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে এই শিশুদের অসুবিধা অনুযায়ী প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।আছেন ডাক্তার, ফিজিওথেরাপিস্ট,
অকুপেশানাল থেরাপিস্ট।নানা সময়ে বিভিন্ন ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে বাচ্চা ও তার পরিবারের লোকজনদের শিক্ষিত করে তোলার কাজ সারা বছর ধরেই চলে।
সম্পূর্ণ অনুদান নির্ভর এই স্কুলের বুনিয়াদ তৈরির কান্ডারী শ্রী গৌতম ভট্টাচার্য্য, শ্রী মানস খাঁ,শ্রী রঞ্জিত গুহ ও অনান্য আরো বিশিষ্টজনরা।
এই স্কুলের অনুষ্ঠানের বড় পাওনা বাচ্চাদের ডেভেলপমেন্ট।আগের বছর যে শিশু এক জায়গায় স্থির হয়ে বসতোনা,সে আজ লাইনে দাঁড়িয়ে দৌড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।যে বাচ্চা তরল খেয়ে থাকতো সে কুড়মুড় করে পাঁপড় খাচ্ছে।পায়েল মাইক হাতে কালীচরনকে ডাকছে আঙ্কারিং করতে। সোহম,গুল্লু,ভিঘ্নেশ,সোনামা সকলেই আজ মেতে উঠেছিল স্পোর্টস এ।গার্জিয়ানদের উপস্থিতি ও অংশগ্রহণ ও ছিল নজরকাড়া।
দুর্গাপুরের অনেক বিশিষ্ট জন এসেছিলেন এই অনুষ্ঠানে।
একটু অন্য রকম ভালো লাগার অনুভূতির সঙ্গে নিয়ে ফিরে গেলেন সকলে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours