সাজিয়া আক্তার, ফিচার রাইটার, বাংলাদেশ:
বৃক্ষ রোপণে ২০১৯ সালে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত বরিশালের গৌরনদী উপজেলার মাহিলাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈকত গুহ পিকলু’র বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগে হাইকোর্টে একটি রিট হয়েছে।
মঙ্গলবার চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক পিকলুর বিরুদ্ধে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের দ্বৈত বেঞ্চ এ রিট আবেদন করেন মাহিলাড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আনোয়ার হোসেন রাঢ়ি।
শুনানি শেষে আদালত সরকারি সড়কের গাছ কাটার সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে আগামী ৬ মাসের মধ্যে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে দুদক চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
বাদী রিট আবেদনে বলেন, ২০১৯ সালের জুন মাসে গৌরনদী উপজেলায় মাহিলাড়া ইউনিয়নের এফসিডি প্রকল্পের ৪ কিলোমিটার বেড়ীবাঁধ সড়কের দুইপাশে বিভিন্ন প্রজাতির ৩৮০ টি গাছ ছিল । সৈকত গুহ পিকলু কাউকে না জানিয়ে তার লোকজন দিয়ে ওই গাছগুলো কেটে সমস্ত টাকা আত্মসাৎ করেন। এ ছাড়া ২০১৬ সাল থেকে চেয়ারম্যান পিকলু কয়েক দফা একই প্রকল্পের কয়েকশত গাছ কেটে আত্মসাৎ করেছে। যার মূল্য প্রায় ১৫ লাখ টাকা। এ ঘটনায় এলজিইডি অফিস বা স্থানীয় বনবিভাগ, থানা ও বরিশালের দুদক অফিসে অভিযোগ করেও অজ্ঞাত কারণে পিকলু চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
তবে সৈকত গুহ পিকলু তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন দাবি করে জানান, ১৯৯৯ সালে বরিশাল সড়ক ও জনপথ বিভাগের সঙ্গে চুক্তিতে সামাজিক বনায়ন করা হয়েছিল। ওই চুক্তি বলে অর্ধেক গাছের মালিক আমি ও জমির মালিকরা। গাছগুলো সড়কের পাশে থেকে জমির মালিকরা কেটে নিয়ে গেছে। একটি প্রভাবশালী মহল আমার ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে।
বৃক্ষ রোপণে ২০১৯ সালে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত বরিশালের গৌরনদী উপজেলার মাহিলাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈকত গুহ পিকলু’র বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগে হাইকোর্টে একটি রিট হয়েছে।
মঙ্গলবার চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক পিকলুর বিরুদ্ধে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের দ্বৈত বেঞ্চ এ রিট আবেদন করেন মাহিলাড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আনোয়ার হোসেন রাঢ়ি।
শুনানি শেষে আদালত সরকারি সড়কের গাছ কাটার সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে আগামী ৬ মাসের মধ্যে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে দুদক চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
বাদী রিট আবেদনে বলেন, ২০১৯ সালের জুন মাসে গৌরনদী উপজেলায় মাহিলাড়া ইউনিয়নের এফসিডি প্রকল্পের ৪ কিলোমিটার বেড়ীবাঁধ সড়কের দুইপাশে বিভিন্ন প্রজাতির ৩৮০ টি গাছ ছিল । সৈকত গুহ পিকলু কাউকে না জানিয়ে তার লোকজন দিয়ে ওই গাছগুলো কেটে সমস্ত টাকা আত্মসাৎ করেন। এ ছাড়া ২০১৬ সাল থেকে চেয়ারম্যান পিকলু কয়েক দফা একই প্রকল্পের কয়েকশত গাছ কেটে আত্মসাৎ করেছে। যার মূল্য প্রায় ১৫ লাখ টাকা। এ ঘটনায় এলজিইডি অফিস বা স্থানীয় বনবিভাগ, থানা ও বরিশালের দুদক অফিসে অভিযোগ করেও অজ্ঞাত কারণে পিকলু চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
তবে সৈকত গুহ পিকলু তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন দাবি করে জানান, ১৯৯৯ সালে বরিশাল সড়ক ও জনপথ বিভাগের সঙ্গে চুক্তিতে সামাজিক বনায়ন করা হয়েছিল। ওই চুক্তি বলে অর্ধেক গাছের মালিক আমি ও জমির মালিকরা। গাছগুলো সড়কের পাশে থেকে জমির মালিকরা কেটে নিয়ে গেছে। একটি প্রভাবশালী মহল আমার ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours