সীমন্তী দাস, লেখিকা, দুর্গাপুর:
"পৃথিবীটা আরো ছোট হতে হতে,বোকা বাক্স আর ড্রয়িং রুমে বন্দী", গানটা শুনতে শুনতে হঠাৎই বোগাস বলে মাথা নাড়িয়ে উঠলো এক সত্তরোর্ধ মানুষ।
ওনার থেকে একটু ছোট একজন বলে উঠলেন কি হলো দাদা?
এই ধরনের গান গুলো যেন হতাশার বাহক।
বিরক্তিকর।
এতক্ষন একটু দুরে বসে থাকা আর একজন বলে উঠলো ভুলটা কোথায়?
এত বছর আমরাতো নিজেদের ড্রয়িং রুমেই বসে দেশ আর দশের কথায় মত্ত
আছি।
কি করছি বলো?
কোনো একটা কাজ করছি যা আমাদের মনের আরাম দেয়?প্রাণের কাছাকাছি?
সিদ্ধান্ত নাও।আমরা আছি।
নানা বয়সী কিছু মানুষ সমস্বরে বলে ওঠেন।
শুরু হয় তোড়জোড়।জন্ম নেয় ফ্রেন্ডসিপ ফাউন্ডেশনের।
আজ মাত্র মাস ছয়েক বয়স এই সংস্থার।প্রথম দিন থেকেই এই সংস্থা নিজের কাজের সাক্ষর রেখে চলেছে।বিনা খরচে কলেজে পড়ানোর দায়িত্ব নিয়েছে এক মেধাবী ছাত্রীর।
এক অন্ধ মানুষের একবেলা খাবার খরচ বহন করবেন এরা।
কোন জায়গায় যদি শোনেন কারো অর্থাভাবে পড়াশোনা বন্ধ হচ্ছে এরা দৌড়ে যাবেন, সাহায্যের হাত নিয়ে।
এর মধ্যেই যে দুটি বড় কাজ করেছে ফ্রেন্ডসিপ ফাউন্ডেশন, তা হল শীতে কম্বল বিতরণ।
পানাগড় লাগোয়া আদিবাসী গ্রামের ৮৮জনকে কম্বল দেওয়া হল , ৮ই ডিসেম্বর।ফারাকিডাঙার মানুষ এই শীতে যে শান্তির রাত কাটাচ্ছেন তার ক্রেডিট কিন্তু এই সংস্থার।
৩০শে ডিসেম্বর আরো প্রায় ১৫টা কম্বল এরা তুলে দিলেন কাশীরামদাস বস্তির বয়স্ক মানুষের হাতে।
এই এলাকার জনদরদী ছেলে রাজেশ পাসওয়ানের কাছে এই মানুষদের কথা শুনে ছুটে গেলেন ফ্রেন্ডসিপ ফাউন্ডেশনের মেম্বাররা।
আসলে এই সংস্থার স্তম্ভরা হলেন দুর্গাপুরের কিছু বিশিষ্ঠ জন।যাদের কথা এই শহরের প্রায় সকলেই জানেন।
শ্রী রঞ্জিত গুহ,শ্রী শম্ভুনাথ জাজোডিয়া ,শ্রী কৃপাল সিং ।এছাড়াও আছেন এই শহরের নামকরা সঙ্গীত শিল্পী, ডাক্তার, উকিল ,ব্যবসায়ী আরো অনেক মানুষ।
আগামীতে এই সংস্থা আরো অনেক জনমুখী কাজ করবে এই আশা রাখি।
"পৃথিবীটা আরো ছোট হতে হতে,বোকা বাক্স আর ড্রয়িং রুমে বন্দী", গানটা শুনতে শুনতে হঠাৎই বোগাস বলে মাথা নাড়িয়ে উঠলো এক সত্তরোর্ধ মানুষ।
ওনার থেকে একটু ছোট একজন বলে উঠলেন কি হলো দাদা?
এই ধরনের গান গুলো যেন হতাশার বাহক।
বিরক্তিকর।
এতক্ষন একটু দুরে বসে থাকা আর একজন বলে উঠলো ভুলটা কোথায়?
এত বছর আমরাতো নিজেদের ড্রয়িং রুমেই বসে দেশ আর দশের কথায় মত্ত
আছি।
কি করছি বলো?
কোনো একটা কাজ করছি যা আমাদের মনের আরাম দেয়?প্রাণের কাছাকাছি?
সিদ্ধান্ত নাও।আমরা আছি।
নানা বয়সী কিছু মানুষ সমস্বরে বলে ওঠেন।
শুরু হয় তোড়জোড়।জন্ম নেয় ফ্রেন্ডসিপ ফাউন্ডেশনের।
আজ মাত্র মাস ছয়েক বয়স এই সংস্থার।প্রথম দিন থেকেই এই সংস্থা নিজের কাজের সাক্ষর রেখে চলেছে।বিনা খরচে কলেজে পড়ানোর দায়িত্ব নিয়েছে এক মেধাবী ছাত্রীর।
এক অন্ধ মানুষের একবেলা খাবার খরচ বহন করবেন এরা।
কোন জায়গায় যদি শোনেন কারো অর্থাভাবে পড়াশোনা বন্ধ হচ্ছে এরা দৌড়ে যাবেন, সাহায্যের হাত নিয়ে।
এর মধ্যেই যে দুটি বড় কাজ করেছে ফ্রেন্ডসিপ ফাউন্ডেশন, তা হল শীতে কম্বল বিতরণ।
পানাগড় লাগোয়া আদিবাসী গ্রামের ৮৮জনকে কম্বল দেওয়া হল , ৮ই ডিসেম্বর।ফারাকিডাঙার মানুষ এই শীতে যে শান্তির রাত কাটাচ্ছেন তার ক্রেডিট কিন্তু এই সংস্থার।
৩০শে ডিসেম্বর আরো প্রায় ১৫টা কম্বল এরা তুলে দিলেন কাশীরামদাস বস্তির বয়স্ক মানুষের হাতে।
এই এলাকার জনদরদী ছেলে রাজেশ পাসওয়ানের কাছে এই মানুষদের কথা শুনে ছুটে গেলেন ফ্রেন্ডসিপ ফাউন্ডেশনের মেম্বাররা।
আসলে এই সংস্থার স্তম্ভরা হলেন দুর্গাপুরের কিছু বিশিষ্ঠ জন।যাদের কথা এই শহরের প্রায় সকলেই জানেন।
শ্রী রঞ্জিত গুহ,শ্রী শম্ভুনাথ জাজোডিয়া ,শ্রী কৃপাল সিং ।এছাড়াও আছেন এই শহরের নামকরা সঙ্গীত শিল্পী, ডাক্তার, উকিল ,ব্যবসায়ী আরো অনেক মানুষ।
আগামীতে এই সংস্থা আরো অনেক জনমুখী কাজ করবে এই আশা রাখি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours