ভবানীপ্রসাদ ভট্টাচার্য, ফিচার রাইটার, দুর্গাপুর:
একমুঠি বাবা এখন বদলে গিয়েছেন! আর ভিক্ষায় বের হন না!সারাদিন ঘুমান আর রাতে জাগেন! সর্বক্ষন হটীকে পাহারা দেন !রূপেন্দ্র ঘোড়া সৈন্যগুপ্তের দেখভাল করেন, দানাপানি দেন! হটী চিকিৎসা করতে জন্য এ বাড়ী ও বাড়ী গেলে তার সঙ্গী একমুঠি বাবা! গ্রামের বাইরে গেলে জ্যেঠিমার অনুরোধে হটী পালকিতে যায়, আর অশ্বপৃষ্ঠে তাকে অনুসরন করেন ত্রিশূলপানী একমুঠি বাবা!
একমুঠি বাবার প্রকৃত পরিচয় কেউ জানে না! তাঁর অতীত পরিচয় তিনি একজনকেই জানিয়েছেন সে তাঁর মা ভবানী,! হটীকে তিনি মা ভবানী বলেন!
একমুঠি বাবা বিহার বা উত্তর প্রদেশের মানুষ নন! তাঁর আসল বাড়ী মহারাষ্ট্র! তিনি প্রকৃতপক্ষে বর্গী দস্যু ছিলেন!নিষ্ঠাবান ব্রাক্ষ্মন পরিবারের সন্তান! তাঁর পিতৃদত্ত নাম শাম্ভোভুজি
চৌথ - আদায়ের দাবী নিয়ে ভাষ্কর পন্ডিত যখন বাংলায় এলেন সাথে এলেন তরুন শাম্ভোজি! আশা করেছিলেন, নবাবের যবন সৈন্যদের নিকেশ করবেন! কিন্তু মোহভঙ্গ হতে তাঁর সময় লাগল না! বাস্তবে ভাষ্কর পন্ডিতের দল ছিল লুঠেরা! তারা ক্রমাগত গ্রামের পর গ্রাম লুঠতরাজের সাথে নির্বিচারে বীভৎস অত্যাচারে জর্জরিত বাংলার মানুষ! এরা মানুষকে মানুষ বলে গন্য করত না! বালক থেকে বৃদ্ধের শিরচ্ছেদ করতে তাদের হাত কাঁপতো না!
তাদের দ্বারা গ্রামের পর গ্রাম গৃহ বধূরা গনধর্ষিতা হ'তো!এর প্রতিবাদ করায় শাম্ভোজিকে চার পাঁচ জন বর্গী হত্যা করার চেষ্টা করলে প্রতাধাত করেন তিনি! মারাত্মকভাবে জখম হয়েও দুজনকে হত্যা করে ও দুজনকে মারাত্মকভাবে জখম করে তিনি পালিয়ে যেতে সক্ষম হ'ন!এরপর তিনি ফৌজ ছেড়ে পালান! ভাষ্কর পন্ডিতের দলের কাছে তিনি তখন ঘোষিত হলেন 'ফেরারী ফৌজ'!
একমুঠি বাবা এখন বদলে গিয়েছেন! আর ভিক্ষায় বের হন না!সারাদিন ঘুমান আর রাতে জাগেন! সর্বক্ষন হটীকে পাহারা দেন !রূপেন্দ্র ঘোড়া সৈন্যগুপ্তের দেখভাল করেন, দানাপানি দেন! হটী চিকিৎসা করতে জন্য এ বাড়ী ও বাড়ী গেলে তার সঙ্গী একমুঠি বাবা! গ্রামের বাইরে গেলে জ্যেঠিমার অনুরোধে হটী পালকিতে যায়, আর অশ্বপৃষ্ঠে তাকে অনুসরন করেন ত্রিশূলপানী একমুঠি বাবা!
একমুঠি বাবার প্রকৃত পরিচয় কেউ জানে না! তাঁর অতীত পরিচয় তিনি একজনকেই জানিয়েছেন সে তাঁর মা ভবানী,! হটীকে তিনি মা ভবানী বলেন!
একমুঠি বাবা বিহার বা উত্তর প্রদেশের মানুষ নন! তাঁর আসল বাড়ী মহারাষ্ট্র! তিনি প্রকৃতপক্ষে বর্গী দস্যু ছিলেন!নিষ্ঠাবান ব্রাক্ষ্মন পরিবারের সন্তান! তাঁর পিতৃদত্ত নাম শাম্ভোভুজি
চৌথ - আদায়ের দাবী নিয়ে ভাষ্কর পন্ডিত যখন বাংলায় এলেন সাথে এলেন তরুন শাম্ভোজি! আশা করেছিলেন, নবাবের যবন সৈন্যদের নিকেশ করবেন! কিন্তু মোহভঙ্গ হতে তাঁর সময় লাগল না! বাস্তবে ভাষ্কর পন্ডিতের দল ছিল লুঠেরা! তারা ক্রমাগত গ্রামের পর গ্রাম লুঠতরাজের সাথে নির্বিচারে বীভৎস অত্যাচারে জর্জরিত বাংলার মানুষ! এরা মানুষকে মানুষ বলে গন্য করত না! বালক থেকে বৃদ্ধের শিরচ্ছেদ করতে তাদের হাত কাঁপতো না!
তাদের দ্বারা গ্রামের পর গ্রাম গৃহ বধূরা গনধর্ষিতা হ'তো!এর প্রতিবাদ করায় শাম্ভোজিকে চার পাঁচ জন বর্গী হত্যা করার চেষ্টা করলে প্রতাধাত করেন তিনি! মারাত্মকভাবে জখম হয়েও দুজনকে হত্যা করে ও দুজনকে মারাত্মকভাবে জখম করে তিনি পালিয়ে যেতে সক্ষম হ'ন!এরপর তিনি ফৌজ ছেড়ে পালান! ভাষ্কর পন্ডিতের দলের কাছে তিনি তখন ঘোষিত হলেন 'ফেরারী ফৌজ'!
Post A Comment:
0 comments so far,add yours