চন্দ্রিমা অধিকারী, তমলুক, পূর্ব মেদিনীপুর:
গ্রীষ্মের দাবদাহ, ফ্যাচফ্যাচ বর্ষার পর এল দুর্গোৎসব।অবশেষে বই খাতা নিয়ে বসে পড়ল তারা।পরীক্ষা ও একদিন শেষ হল।হিমেল বাতাসে মন ছটফট করে ।বছর শেষের দিকে শুরু হল ঝরা পাতার উৎসব।শীতের মুচমুচে আলো আর ঝলমলে রোদের আভাস কিছু করার আবেগ পাঠালো চন্দ্রমল্লিকার পাপড়ি ভরে।আর তাই মেতে উঠল "মন্দিরা '। বয়স চল্লিশ,ঠিকানা তমলুক,পূর্ব মেদিনীপুর ।১৯৭৯তে জন্ম শিবময় অধিকারী ও বন্দনা অধিকারীর বাড়ি, লালন পালন তাঁদের অভিভাবকত্বে।নিশ্চয়ই ভাবছেন: মন্দিরা কে?এবার বলি এই মধ্য বয়সিনী মন্দিরা তমলুক শহরে জেগে থাকা অন্যতম সাংস্কৃতিক সংস্থা যে এখনও যত্নের সঙ্গে নানা ধরনের নৃত্যের তালিম দিয়ে আসছে ।।সম্প্রতি তমলুকের পুরসভা ভবনের মহেন্দ্র স্মৃতি সদনে সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে পালিত হল মন্দিরার ৪০ তম বর্ষের সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ।সারা বছর ধরে তারা যে সমস্ত নৃত্য অনুশীলন করে আসছে তার একঝলক তারা পরিবেশন করল অত্যন্ত মুন্সিয়ানার সঙ্গে ।
নৃত্য পরিবেশনার মধ্য দিয়ে ফুটিয়ে তুলল নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা।বিশেষত ধ্রুপদী নৃত্য দর্শকদের মুগ্ধ করে ।শিক্ষিকা তন্দ্রিমা অধিকারীর "গণেশ স্তুতি" ও "কৃষ্ণ বন্দনা" অত্যন্ত সাবলীল ।শিশু শিল্পীদের নৃত্যনাট্য' স্বপ্নসত্যি' নির্দেশনায় মৌলিকতার দাবী রাখেন প্রতিষ্ঠাতা ও অন্যতম শিক্ষিকা সত্তরোর্ধ বন্দনা অধিকারী ।সবশেষে অনুষ্ঠিত হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'সামান্য ক্ষতি 'কবিতা র নাট্য রূপ।মাঝে ছিল মজার আবহে শ্রুতিনাটক 'পাকা দেখা '।বিপন্নতার এই যুগে মন্দিরার নিবেদন মননে আশা যোগায়।চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ সেন,ভাইস চেয়ারম্যান দীপেন্দ্র নারায়ণ রায়,কাউন্সিলর লীনা মাভৈ রায় ও বিশিষ্ট নাট্য কর্মী সুরজিত সিনহা র উপস্থিতিতে একটি indoor plant লাগিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে র সূচনা হয়।দর্শকাসনে উপস্থিত ছিলেন অভিভাবকবৃন্দ!,আত্মীয় স্বজন ও সংস্কৃতিপ্রেমী মানুষ জন। টানটান মনোরম দু ঘন্টার নৃত্যানুষ্ঠানের পর সবাই বাড়ি ফেরে প্রাপ্তির পূর্ণতা নিয়ে ।মন্দিরা র প্রতিষ্ঠাতা ও কর্ণধার বন্দনা অধিকারী বলেন ,"যেভাবে শিক্ষার্থীদের পরিবার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে তাতে আমরা কৄতজ্ঞ।" সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয় পরবর্তী সময়ে আরও ভালো পরিকল্পনা করতে চেষ্টা করবেন।
গ্রীষ্মের দাবদাহ, ফ্যাচফ্যাচ বর্ষার পর এল দুর্গোৎসব।অবশেষে বই খাতা নিয়ে বসে পড়ল তারা।পরীক্ষা ও একদিন শেষ হল।হিমেল বাতাসে মন ছটফট করে ।বছর শেষের দিকে শুরু হল ঝরা পাতার উৎসব।শীতের মুচমুচে আলো আর ঝলমলে রোদের আভাস কিছু করার আবেগ পাঠালো চন্দ্রমল্লিকার পাপড়ি ভরে।আর তাই মেতে উঠল "মন্দিরা '। বয়স চল্লিশ,ঠিকানা তমলুক,পূর্ব মেদিনীপুর ।১৯৭৯তে জন্ম শিবময় অধিকারী ও বন্দনা অধিকারীর বাড়ি, লালন পালন তাঁদের অভিভাবকত্বে।নিশ্চয়ই ভাবছেন: মন্দিরা কে?এবার বলি এই মধ্য বয়সিনী মন্দিরা তমলুক শহরে জেগে থাকা অন্যতম সাংস্কৃতিক সংস্থা যে এখনও যত্নের সঙ্গে নানা ধরনের নৃত্যের তালিম দিয়ে আসছে ।।সম্প্রতি তমলুকের পুরসভা ভবনের মহেন্দ্র স্মৃতি সদনে সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে পালিত হল মন্দিরার ৪০ তম বর্ষের সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ।সারা বছর ধরে তারা যে সমস্ত নৃত্য অনুশীলন করে আসছে তার একঝলক তারা পরিবেশন করল অত্যন্ত মুন্সিয়ানার সঙ্গে ।
নৃত্য পরিবেশনার মধ্য দিয়ে ফুটিয়ে তুলল নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা।বিশেষত ধ্রুপদী নৃত্য দর্শকদের মুগ্ধ করে ।শিক্ষিকা তন্দ্রিমা অধিকারীর "গণেশ স্তুতি" ও "কৃষ্ণ বন্দনা" অত্যন্ত সাবলীল ।শিশু শিল্পীদের নৃত্যনাট্য' স্বপ্নসত্যি' নির্দেশনায় মৌলিকতার দাবী রাখেন প্রতিষ্ঠাতা ও অন্যতম শিক্ষিকা সত্তরোর্ধ বন্দনা অধিকারী ।সবশেষে অনুষ্ঠিত হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'সামান্য ক্ষতি 'কবিতা র নাট্য রূপ।মাঝে ছিল মজার আবহে শ্রুতিনাটক 'পাকা দেখা '।বিপন্নতার এই যুগে মন্দিরার নিবেদন মননে আশা যোগায়।চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ সেন,ভাইস চেয়ারম্যান দীপেন্দ্র নারায়ণ রায়,কাউন্সিলর লীনা মাভৈ রায় ও বিশিষ্ট নাট্য কর্মী সুরজিত সিনহা র উপস্থিতিতে একটি indoor plant লাগিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে র সূচনা হয়।দর্শকাসনে উপস্থিত ছিলেন অভিভাবকবৃন্দ!,আত্মীয় স্বজন ও সংস্কৃতিপ্রেমী মানুষ জন। টানটান মনোরম দু ঘন্টার নৃত্যানুষ্ঠানের পর সবাই বাড়ি ফেরে প্রাপ্তির পূর্ণতা নিয়ে ।মন্দিরা র প্রতিষ্ঠাতা ও কর্ণধার বন্দনা অধিকারী বলেন ,"যেভাবে শিক্ষার্থীদের পরিবার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে তাতে আমরা কৄতজ্ঞ।" সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয় পরবর্তী সময়ে আরও ভালো পরিকল্পনা করতে চেষ্টা করবেন।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours