দেবর্ষি মজুমদার, লেখক, বীরভূম:
আসল কথা হলো, ঘরণীকে সারপ্রাইজ গিফট দিতে চেয়েছিলেন। তাই আগের মুহূর্ত পর্যন্ত গোপনীয়তা ছিল। এরকম সারপ্রাইজ গিফট পেয়ে স্ত্রী স্বামীর জন্য গর্বিত। না, যা ভাবছেন, তা নয়! ভদ্রলোকের স্ত্রী গহনা, কাপড় কিছু উপহার হিসেবে পান নি। যা পেয়েছেন, তাই বা কম কিসের!
কে ইনি!
অনির্বাণ সিংহ।
বোলপুরের ব্যবসায়ী ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান মিলন সিংহ ও ২ নং ওয়াড়ের কাউন্সিলার ইন্দ্রী সিংহের ছেলে।
অনির্বাণ সিংহ সম্ভ্রান্ত ব্যবসায়ী। তাঁর স্ত্রীর জন্মদিন। অনায়াসেই চব্য চোষ্য লেহ্য পেয় আহারের ব্যবস্থায় ঘরণীর জন্ম দিন সার্থক করতে পারতেন। কিন্তু না! তাঁর মাথায় অন্য ভাবনা ঘুর ঘুর করছিল! সেটা কাউকে আগাম জানান দেন নি। ঘরণীকেও পর্যন্ত না!
বাবা, মাকে ও স্ত্রীকে চমক দিতে স্ত্রীর জন্মদিন পালন করলেন আদিবাসী বাচ্চাদের আশ্রমে। জামজমক আরম্ভর ছেড়ে ১২০ জন বাচ্চার মধ্য দিয়ে আদিবাসী শিশুদের মধ্য দিয়ে নিজের জন্মদিন পালন করেতে পেরে আপ্লুত অন্তরা সিংহ । শ্রীমতি সিংহ বলেন, উনি যে চুপিচুপি এই চমকটা দিতে চেয়ে ছিলেন, তা আগে থেকে কিছু জানাননি। আজ যখন বাড়ির সকলকে বললেন, চলো গাড়িতে ওঠে বেরিয়ে আসি।
তখনো কেউ টের পাই নি। হঠাৎ গাড়ি এসে পৌঁছায় এক প্রত্যন্ত গ্রামে রায়পুর পঞ্চায়েতের মির্জাপুরের বোলপুর বিবেকানন্দ এডুকেশন সোসাইটি ফর রুরাল ডেভেলপমেন্ট আশ্রমে। সেখানে যেতে সকলেই চমকে যান। দেখেন ১২০ জন আদিবাসী বাচ্চা দাঁড়িয়ে আছে তাদের অপেক্ষায়। এমন চমক স্বামীর কাছ থেকে পাবে তা কখনো ভাবতেই পারেন নি অন্তরা। হ্যাঁ ঠিক তার জন্মদিন পালন হচ্ছে এই কচিকাঁচা বাচ্চাদের মধ্যে, শুধু জন্মদিন কেক কাটা নয় ঈশ্বরের কাছে আশীর্বাদ চেয়ে অন্তরা মঙ্গল কামনা প্রার্থনা শুরু করেন। মুখে তুলে দেয়া হয় সেখানকার বানানো পায়েস। তবে স্বামী অনির্বাণ এই আশ্রমের বাচ্চাদের জন্য বেশ কিছু খাবার নিয়ে যান। এই দিনটি আশ্রমের বাচ্চাদের সঙ্গে কাটিয়ে বেশ আপ্লুত হয়ে পড়েন সকলেই। আর এই জন্মদিন পালনের ফলে আশ্রমের বাচ্চাদের মুখে ফোটে হাসি অন্তরাকে সবাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে কেক কাটে দেওয়া হয় শুভেচ্ছা বার্তা। আশ্রমের পক্ষ থেকে অন্তর হাতে তুলে দেওয়া হয় বিবেকানন্দের মূল্যবোধ শিক্ষার একটি স্মারক।
আসল কথা হলো, ঘরণীকে সারপ্রাইজ গিফট দিতে চেয়েছিলেন। তাই আগের মুহূর্ত পর্যন্ত গোপনীয়তা ছিল। এরকম সারপ্রাইজ গিফট পেয়ে স্ত্রী স্বামীর জন্য গর্বিত। না, যা ভাবছেন, তা নয়! ভদ্রলোকের স্ত্রী গহনা, কাপড় কিছু উপহার হিসেবে পান নি। যা পেয়েছেন, তাই বা কম কিসের!
কে ইনি!
অনির্বাণ সিংহ।
বোলপুরের ব্যবসায়ী ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান মিলন সিংহ ও ২ নং ওয়াড়ের কাউন্সিলার ইন্দ্রী সিংহের ছেলে।
অনির্বাণ সিংহ সম্ভ্রান্ত ব্যবসায়ী। তাঁর স্ত্রীর জন্মদিন। অনায়াসেই চব্য চোষ্য লেহ্য পেয় আহারের ব্যবস্থায় ঘরণীর জন্ম দিন সার্থক করতে পারতেন। কিন্তু না! তাঁর মাথায় অন্য ভাবনা ঘুর ঘুর করছিল! সেটা কাউকে আগাম জানান দেন নি। ঘরণীকেও পর্যন্ত না!
বাবা, মাকে ও স্ত্রীকে চমক দিতে স্ত্রীর জন্মদিন পালন করলেন আদিবাসী বাচ্চাদের আশ্রমে। জামজমক আরম্ভর ছেড়ে ১২০ জন বাচ্চার মধ্য দিয়ে আদিবাসী শিশুদের মধ্য দিয়ে নিজের জন্মদিন পালন করেতে পেরে আপ্লুত অন্তরা সিংহ । শ্রীমতি সিংহ বলেন, উনি যে চুপিচুপি এই চমকটা দিতে চেয়ে ছিলেন, তা আগে থেকে কিছু জানাননি। আজ যখন বাড়ির সকলকে বললেন, চলো গাড়িতে ওঠে বেরিয়ে আসি।
তখনো কেউ টের পাই নি। হঠাৎ গাড়ি এসে পৌঁছায় এক প্রত্যন্ত গ্রামে রায়পুর পঞ্চায়েতের মির্জাপুরের বোলপুর বিবেকানন্দ এডুকেশন সোসাইটি ফর রুরাল ডেভেলপমেন্ট আশ্রমে। সেখানে যেতে সকলেই চমকে যান। দেখেন ১২০ জন আদিবাসী বাচ্চা দাঁড়িয়ে আছে তাদের অপেক্ষায়। এমন চমক স্বামীর কাছ থেকে পাবে তা কখনো ভাবতেই পারেন নি অন্তরা। হ্যাঁ ঠিক তার জন্মদিন পালন হচ্ছে এই কচিকাঁচা বাচ্চাদের মধ্যে, শুধু জন্মদিন কেক কাটা নয় ঈশ্বরের কাছে আশীর্বাদ চেয়ে অন্তরা মঙ্গল কামনা প্রার্থনা শুরু করেন। মুখে তুলে দেয়া হয় সেখানকার বানানো পায়েস। তবে স্বামী অনির্বাণ এই আশ্রমের বাচ্চাদের জন্য বেশ কিছু খাবার নিয়ে যান। এই দিনটি আশ্রমের বাচ্চাদের সঙ্গে কাটিয়ে বেশ আপ্লুত হয়ে পড়েন সকলেই। আর এই জন্মদিন পালনের ফলে আশ্রমের বাচ্চাদের মুখে ফোটে হাসি অন্তরাকে সবাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে কেক কাটে দেওয়া হয় শুভেচ্ছা বার্তা। আশ্রমের পক্ষ থেকে অন্তর হাতে তুলে দেওয়া হয় বিবেকানন্দের মূল্যবোধ শিক্ষার একটি স্মারক।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours