ইন্দ্রাণী সেন, সাংবাদিক,বাঁকুড়া:
জেলার অন্যতম আন্তর্জাতিক মেলায় এবারের থিম 'পর্যটন ও হস্তশিল্প'। আগামী ২৩শে ডিসেম্বর থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজ্য পর্যটন বিভাগ, তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ, জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ৩২ তম আন্তর্জাতিক বিষ্ণুপুর মেলা শুরু হচ্ছে।
উল্লেখ্য ১৯৮৮ সালে থেকে বিষ্ণুপুরকে রাজ্যে তথা দেশের মানচিত্রে অন্যতম পর্যটন শিল্প হিসাবে তুলে ধরে স্থানীয় পর্যটন শিল্প সহ সংগীত, টেরাকোটা, বালুচরী ও হস্ত শিল্পের প্রদর্শণ, বিপনন, বিকাশের সৌজন্য এই আন্তর্জাতিক বিষ্ণুপুর মেলার সূচণা হয়। সময়ের সাথে সাথে পরিবেশ পরিস্থিতি পরিবর্তনের সাথে সাথেই উন্নত থেকে উন্নততর হয়ে আন্তর্জাতিক মেলার আক্ষা পায় এই উৎসব।
সম্প্রতি বিষ্ণুপুরের মহকুমাশাসক মানস মণ্ডল মেলা নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন। তিনি জানিয়েছেন, "এবারের মেলার বাজেট ৬৫ লক্ষ টাকা। প্রতি বারের মত এবারেও পর্যটন ও হস্তশিল্পকে বিশেষ প্রাধান্য দেওয়া হবে।এবারের মেলা সম্পূর্ণ প্লাষ্টিক মুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কাগজের ব্যাগ, শালপাতার থালা ব্যবহারের করা হবে। এলাকার সাধারণ মানুষ থেকে পরিবেশ রক্ষায় এই উদ্যোগ।
এবারও প্রতিযোগীতার মাধ্যমে নির্বাচিত স্থানীয় ও জেলার শিল্পীদের পাশাপাশি বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী অনুপম রায়, লগ্নজিতা, রাজ বর্মণ সহ ফকিরা ও ফসিল ব্যাণ্ডের শিল্পীরা মেলার বিভিন্ন দিনে অনুষ্ঠান করবেন বলে জানা গিয়েছে। পুরুষ ও মহিলাদের জন্য পৃথক পৃথক বসার ব্যবস্থা ও নিরাপত্তার উপর বিশেষ নজর রাখা হবে বলেই প্রশাসন ও মেলা কমিটি সূত্রের খবর।
জেলার অন্যতম আন্তর্জাতিক মেলায় এবারের থিম 'পর্যটন ও হস্তশিল্প'। আগামী ২৩শে ডিসেম্বর থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজ্য পর্যটন বিভাগ, তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ, জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ৩২ তম আন্তর্জাতিক বিষ্ণুপুর মেলা শুরু হচ্ছে।
উল্লেখ্য ১৯৮৮ সালে থেকে বিষ্ণুপুরকে রাজ্যে তথা দেশের মানচিত্রে অন্যতম পর্যটন শিল্প হিসাবে তুলে ধরে স্থানীয় পর্যটন শিল্প সহ সংগীত, টেরাকোটা, বালুচরী ও হস্ত শিল্পের প্রদর্শণ, বিপনন, বিকাশের সৌজন্য এই আন্তর্জাতিক বিষ্ণুপুর মেলার সূচণা হয়। সময়ের সাথে সাথে পরিবেশ পরিস্থিতি পরিবর্তনের সাথে সাথেই উন্নত থেকে উন্নততর হয়ে আন্তর্জাতিক মেলার আক্ষা পায় এই উৎসব।
সম্প্রতি বিষ্ণুপুরের মহকুমাশাসক মানস মণ্ডল মেলা নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন। তিনি জানিয়েছেন, "এবারের মেলার বাজেট ৬৫ লক্ষ টাকা। প্রতি বারের মত এবারেও পর্যটন ও হস্তশিল্পকে বিশেষ প্রাধান্য দেওয়া হবে।এবারের মেলা সম্পূর্ণ প্লাষ্টিক মুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কাগজের ব্যাগ, শালপাতার থালা ব্যবহারের করা হবে। এলাকার সাধারণ মানুষ থেকে পরিবেশ রক্ষায় এই উদ্যোগ।
এবারও প্রতিযোগীতার মাধ্যমে নির্বাচিত স্থানীয় ও জেলার শিল্পীদের পাশাপাশি বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী অনুপম রায়, লগ্নজিতা, রাজ বর্মণ সহ ফকিরা ও ফসিল ব্যাণ্ডের শিল্পীরা মেলার বিভিন্ন দিনে অনুষ্ঠান করবেন বলে জানা গিয়েছে। পুরুষ ও মহিলাদের জন্য পৃথক পৃথক বসার ব্যবস্থা ও নিরাপত্তার উপর বিশেষ নজর রাখা হবে বলেই প্রশাসন ও মেলা কমিটি সূত্রের খবর।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours