ভবানীপ্রসাদ ভট্টাচার্য্য ফিচার রাইটার দুর্গাপুরঃ
দুর্গাপুরের গোপীনাথপুর গ্রামটি গড়ে উঠেছিল তৎকালীন. স্হানীয় জমিদার গোপীনাথ চট্টোপাধ্যায়ের নামে!গ্রামটির আর একটি নাম সগরভাঙা ! পূর্বে মুচিপাড়া - বাঁকুড়া রাস্তাটি ছিল কাঁচা রাস্তা এবং দুপাশে ঘন জঙ্গল! গোপীনাথপুর গ্রামের প্রায়ই গরুর গাড়ীর চাকা ভেঙে যেত ! তাই গ্রামটির নাম হয়ে যায় ' সগরভাঙা '
চ্যাটার্জী পরিবার স্হানীয় জমিদার হওয়ায় তাঁদের কুলদেবী মা কালী যেমন নিত্য পুজিতা হ'ন ,তোমনিই লক্ষ্মী জনার্দনও পৃজিত হ'ন! আবার জমিদারী আভিজাত্যের কারনে দুর্গাপুজোও হয়!
প্রায় এক'শ বছর আগে মহন্ত হরিদাস গোস্বামী এই গ্রামে এসে তাঁর আরীধ্য দেবতা গোপালের প্রতিষ্ঠা করেন! শুরু করেন রাস উৎসব! সাথে জন্মাষ্টমী, রাধাষ্টমী ও ঝুলন পূর্নিমা উৎসব! তবে রাস উৎসবের ঝাঁক জমক ছিল বেশী!
একটা সময়ে থেকে যায় এই রাস উৎসবে জমিদার পরিবারের বদান্যতা কি ছিল না? এক অনামী সাধু জমিদারের বিনা অনুমতিতে কি রাস উৎসব পালন করতে পারে? তাহলে ধরে নেওয়াই যায় এই রাস উৎসবে চ্যাটার্জী পরিবারের পৃষ্টপোষকতা ছিল!
গোপীনাথপুরে রাস উৎসবের পত্তনকারী হরিদাস গোস্বামী বহু বছর পূর্বে পরলোকগমন করলেও আজও রাস উৎসব ঝাঁকজমক করেই পালিত হচ্ছে! বর্তমানে গ্রামের মানুষ একটি কমিটি গঠন করে উৎসব পালন করছেন! পূর্বে, যাত্রা, নাটক ও জলসার আসর বসত ! ৪ দিন ধরে চলত মেলা! এখন স্হানীয় শিল্পীদের নিয়ে জলসা হয়! তবে রাসকে ঘিরে উৎসাহ উদ্দীপনার ঘাটতি নেই আজও।
দুর্গাপুরের গোপীনাথপুর গ্রামটি গড়ে উঠেছিল তৎকালীন. স্হানীয় জমিদার গোপীনাথ চট্টোপাধ্যায়ের নামে!গ্রামটির আর একটি নাম সগরভাঙা ! পূর্বে মুচিপাড়া - বাঁকুড়া রাস্তাটি ছিল কাঁচা রাস্তা এবং দুপাশে ঘন জঙ্গল! গোপীনাথপুর গ্রামের প্রায়ই গরুর গাড়ীর চাকা ভেঙে যেত ! তাই গ্রামটির নাম হয়ে যায় ' সগরভাঙা '
চ্যাটার্জী পরিবার স্হানীয় জমিদার হওয়ায় তাঁদের কুলদেবী মা কালী যেমন নিত্য পুজিতা হ'ন ,তোমনিই লক্ষ্মী জনার্দনও পৃজিত হ'ন! আবার জমিদারী আভিজাত্যের কারনে দুর্গাপুজোও হয়!
প্রায় এক'শ বছর আগে মহন্ত হরিদাস গোস্বামী এই গ্রামে এসে তাঁর আরীধ্য দেবতা গোপালের প্রতিষ্ঠা করেন! শুরু করেন রাস উৎসব! সাথে জন্মাষ্টমী, রাধাষ্টমী ও ঝুলন পূর্নিমা উৎসব! তবে রাস উৎসবের ঝাঁক জমক ছিল বেশী!
একটা সময়ে থেকে যায় এই রাস উৎসবে জমিদার পরিবারের বদান্যতা কি ছিল না? এক অনামী সাধু জমিদারের বিনা অনুমতিতে কি রাস উৎসব পালন করতে পারে? তাহলে ধরে নেওয়াই যায় এই রাস উৎসবে চ্যাটার্জী পরিবারের পৃষ্টপোষকতা ছিল!
গোপীনাথপুরে রাস উৎসবের পত্তনকারী হরিদাস গোস্বামী বহু বছর পূর্বে পরলোকগমন করলেও আজও রাস উৎসব ঝাঁকজমক করেই পালিত হচ্ছে! বর্তমানে গ্রামের মানুষ একটি কমিটি গঠন করে উৎসব পালন করছেন! পূর্বে, যাত্রা, নাটক ও জলসার আসর বসত ! ৪ দিন ধরে চলত মেলা! এখন স্হানীয় শিল্পীদের নিয়ে জলসা হয়! তবে রাসকে ঘিরে উৎসাহ উদ্দীপনার ঘাটতি নেই আজও।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours