দেবর্ষি মজুমদার, লেখক, বীরভূম:
একেবারে চরণে স্মরণ অনু-ভক্ত বীরভূম জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ চেয়ারম্যান প্রলয় নায়েকের। আর তার জেরেই তীব্র সমালোচনা গোটা জেলা জুড়ে।
প্রশাসকের চেয়ারে বসেও, তিনি কত বড় অনু- ভক্ত, তা প্রমাণ করে ছাড়লেন। জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের পায়ের তলে বসে তিনি। তাঁকে এই অবস্থায় দেখে কেউ কেউ টিপ্পনী কেটে বলছেন- এ তো মায়ের পায়ে জবা।
নিজস্ব ফেসবুক প্রোফাইল পেজে প্রলয় নায়েক এই ছবি দিয়ে প্রলয় কাণ্ড বাঁধিয়েছেন।
প্রলয় বাবু অনুব্রত মণ্ডলকে সম্বোধন করে লিখেছেন মহাগুরু, মহাগুরু,মহাগুরু। তারপর অনুব্রত মণ্ডলের সমালোচকদের বিরুদ্ধে ব্যাট ধরে তিনি লিখেছেন-
অলীক কুনাট্য রঙ্গে ,মজে লোক রাঢ়ে বঙ্গে।
শুধু তাই নয়, তিনি উল্লেখ করেন, মানুষের জন্য সর্ব ধর্ম সর্ম্পকে অনুব্রত মণ্ডলের গভীর প্রজ্ঞার কথা। শিবপুরাণ, কোরান, গীতা, বেদ, কালিকাপুরাণ, রামায়ণ ,মহাভারত নিয়ে তাঁর গভীর পড়াশোনার কথা।
বিরোধী শিবির অবশ্য, প্রলয় বাবুর এই আচরণকে প্রকাশ্যে তৈল মর্দন ও উন্নতি বা নিজের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার একমাত্র উপায় বলেই ভাবছেন। বিজেপির জেলা সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ থেকে শুভাশীষ চৌধুরী বলেন, প্রলয় বাবু তেল মেরে এসব কথা বলেছেন। এই তেল মেরেই তাঁর পদন্নতি।
প্রাক্তন প্রাথমিক সংসদ চেয়ারম্যান অবশ্য, এই ঘটনার প্রেক্ষিতে একজন প্রশাসক হিসেবে চেয়ারে থাকলে, তার কি করণীয়, সেই কথা স্মরণ করিয়েছেন।
প্রলয় বাবু সাফাইয়ে বলেছেন, ছোট বেলা থেকে অনুব্রত মণ্ডলকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন। তাই তিনি একজন গুণগ্রাহী হিসেবে এই সব করেছেন। তার এই আচরণের মধ্যে কোন অন্যায় তিনি দেখছেন না। ব্রিটিশ আমলের কেরানি থেকে আজকের স্বাধীন ভারতের সংসদ চেয়ারম্যান পদেও বাঙালির সেই পুরানো তৈল মর্দনের অভ্যেস যে একেবারে যায় নি, বরং তা মজ্জাগত, সেটা বাঙালি আরেকবার প্রমাণ করল, এমন বক্তব্য উঠেছে বিভিন্ন মহলে। শুধু প্রলয় বাবু নন। আরও আছেন। তাঁর এই ফেসবুক পোস্টে ৬১০ জনের মধ্যে ৫৫৪ জন "লাইক" ৫২ জন " লাভ" চিহ্ন, ৩ জন বিস্ময় প্রকাশ করে তাঁর সমর্থন করে গুণমুগ্ধ হয়েছেন। বাকি একজন তো তিনি স্বয়ং নিজেই!
একেবারে চরণে স্মরণ অনু-ভক্ত বীরভূম জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ চেয়ারম্যান প্রলয় নায়েকের। আর তার জেরেই তীব্র সমালোচনা গোটা জেলা জুড়ে।
প্রশাসকের চেয়ারে বসেও, তিনি কত বড় অনু- ভক্ত, তা প্রমাণ করে ছাড়লেন। জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের পায়ের তলে বসে তিনি। তাঁকে এই অবস্থায় দেখে কেউ কেউ টিপ্পনী কেটে বলছেন- এ তো মায়ের পায়ে জবা।
নিজস্ব ফেসবুক প্রোফাইল পেজে প্রলয় নায়েক এই ছবি দিয়ে প্রলয় কাণ্ড বাঁধিয়েছেন।
প্রলয় বাবু অনুব্রত মণ্ডলকে সম্বোধন করে লিখেছেন মহাগুরু, মহাগুরু,মহাগুরু। তারপর অনুব্রত মণ্ডলের সমালোচকদের বিরুদ্ধে ব্যাট ধরে তিনি লিখেছেন-
অলীক কুনাট্য রঙ্গে ,মজে লোক রাঢ়ে বঙ্গে।
শুধু তাই নয়, তিনি উল্লেখ করেন, মানুষের জন্য সর্ব ধর্ম সর্ম্পকে অনুব্রত মণ্ডলের গভীর প্রজ্ঞার কথা। শিবপুরাণ, কোরান, গীতা, বেদ, কালিকাপুরাণ, রামায়ণ ,মহাভারত নিয়ে তাঁর গভীর পড়াশোনার কথা।
বিরোধী শিবির অবশ্য, প্রলয় বাবুর এই আচরণকে প্রকাশ্যে তৈল মর্দন ও উন্নতি বা নিজের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার একমাত্র উপায় বলেই ভাবছেন। বিজেপির জেলা সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ থেকে শুভাশীষ চৌধুরী বলেন, প্রলয় বাবু তেল মেরে এসব কথা বলেছেন। এই তেল মেরেই তাঁর পদন্নতি।
প্রাক্তন প্রাথমিক সংসদ চেয়ারম্যান অবশ্য, এই ঘটনার প্রেক্ষিতে একজন প্রশাসক হিসেবে চেয়ারে থাকলে, তার কি করণীয়, সেই কথা স্মরণ করিয়েছেন।
প্রলয় বাবু সাফাইয়ে বলেছেন, ছোট বেলা থেকে অনুব্রত মণ্ডলকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন। তাই তিনি একজন গুণগ্রাহী হিসেবে এই সব করেছেন। তার এই আচরণের মধ্যে কোন অন্যায় তিনি দেখছেন না। ব্রিটিশ আমলের কেরানি থেকে আজকের স্বাধীন ভারতের সংসদ চেয়ারম্যান পদেও বাঙালির সেই পুরানো তৈল মর্দনের অভ্যেস যে একেবারে যায় নি, বরং তা মজ্জাগত, সেটা বাঙালি আরেকবার প্রমাণ করল, এমন বক্তব্য উঠেছে বিভিন্ন মহলে। শুধু প্রলয় বাবু নন। আরও আছেন। তাঁর এই ফেসবুক পোস্টে ৬১০ জনের মধ্যে ৫৫৪ জন "লাইক" ৫২ জন " লাভ" চিহ্ন, ৩ জন বিস্ময় প্রকাশ করে তাঁর সমর্থন করে গুণমুগ্ধ হয়েছেন। বাকি একজন তো তিনি স্বয়ং নিজেই!
Post A Comment:
0 comments so far,add yours