সুজয় মন্ডল, প্রাক্তণ কমান্ডো, সিআরপিএফ, মুর্শিদাবাদ:
জওয়ানদের নামে দেশে সস্তা রাজনীতি হচ্ছে, দেশের জনগণ জওয়ানের আসল বিষয়গুলি সম্পর্কে অবগত নয়।
আমি একজন ভারতীয় হিসাবে গর্বিত, তবে এই দেশে প্রতিবারই এই জাতীয় লোককে ক্ষমতা অর্পণ করা হয়, যারা দেশের আসল সমস্যাগুলির দিকে মনোযোগ দেয় না এবং পুঁজিপতিদের রাজধানীতে বসে থাকে। এবার ভাবা হয়েছিল যে দেশপ্রেমিক সরকার রয়েছে যা এইবার সশস্ত্র বাহিনী এবং কৃষকদের নিয়ে চিন্তাভাবনা করবে, তবে স্যার ২৪ ঘন্টা ডিউটিতে থাকা আর্দিসাইনদের দিয়েছেন, যারা ৮ ঘন্টা ডিউটি দেন তাদের সমান। আজ, দেশের সেনাবাহিনী যারা ৩৬ সপ্তাহ প্রশিক্ষণ দেয় এবং আধাসামরিক, যারা সেনাবাহিনীর ৩৬ সপ্তাহ এবং পুলিশের আট সপ্তাহ প্রশিক্ষণ দেয়, তারা যুদ্ধের সময় সেনাবাহিনীর আকারে মোট ৪৪ সপ্তাহ নেয় এবং শান্তিতে দেশের অভ্যন্তরীণ শত্রুদের সাথে শান্তি গ্রহণ করে। এক্স-ম্যানের সুবিধা দেওয়া হয়নি, তবে অত্যন্ত কঠোর কর্তব্যরত কর্মকর্তা সহির কারণে, ৯৯ শতাংশ সেনা ২০ বছর বয়সে চাকরি ছেড়ে দেয়। এই বাহিনীর শাসন, বিশেষত সিআরপিএফ ১৯৩৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, আইনটি ব্রিটিশরা তৈরি করছে, যেখানে অফিসার রূপী ম্যানকে Godশ্বরের চেয়ে বেশি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। দেশটি স্বাধীন হওয়ার সাথে সাথে এর আইন ও আইন একই হয় তবে বইটির শীর্ষ প্রচ্ছদটি ১৯৯৯ থেকে ১৯৯৯ এ পরিবর্তিত হয়েছে। এই Godশ্বরের ইচ্ছার কারণে যুবকটি চলে গেলেও ছাড়তে পারে না। আমার ভারত অবশ্যই স্বাধীন হয়ে গেছে তবে অর্ধসেনা এখনও সময়ে সময়ে মানুষের ভেড়া থেকে শিকার করছেন এবং সময়ে সময়ে আত্মহত্যা করছেন এই অফিসাররা এই বলে ফাইলটি বন্ধ করে দেন যে ঘরোয়া সমস্যার কারণে পুরুষ কলসীর মৃত্যু হয়েছে। ওয়া রে মারে ইন্ডিয়া দুর্দান্ত। আমি নাগরিকদের কাছে আবেদন জানাই যে আপনার জন্মের সাথে সাথেই আপনার বাচ্চাদের সিআরপিএফ-এ নিয়োগ দেওয়া ভাল, কারণ আপনার পুত্রকে প্রতিদিন অফিসারদের একনায়কত্বের সামনে এবং ৭৫ বছর ধরে সরকার কর্তৃক করা ব্যারোক ও ঘৃণ্য অবিচারের সামনে হত্যা করুন। দিনটি মারা যায় আমি যদি এ সম্পর্কে নিশ্চিত নই, তবে যারা বেঁচে থাকার পরে পেনশনে এসেছেন তাদের অবশ্যই একবার জিজ্ঞাসা করতে হবে যারা কর্তৃপক্ষের ইচ্ছায় বিশ্বাস করেন না, তারা হয় মানসিক রোগী হন বা আত্মহত্যা করেন। গ্রামাঞ্চলের ৯৯ শতাংশ লোক নগর বিভাগের কর্মী এবং কর্মকর্তা যারা তাদের পিতা বা সরকারের সৈন্যদের মাইন বা অপহরণ মকোদা হিসাবে বিবেচনা করে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours