দেবর্ষি মজুমদার, লেখক, বীরভূম:
মী ট্যু নিয়ে এখন হৈ চৈ! কিন্তু বড়শাল গ্রামের স্মরণিকার ফান পাতা অবশ্য মী ট্যু না— বরং হী ট্যুতেই মজিয়েছে লোকের মন। মী ট্যুতে নিজের ব্যক্তিগত জীবন প্রকাশ করা হয়। অনেকের শৈশব দুষ্টুমিতে ভরা! সেসব মজার কাহিনীর কোলাজ এই “হী ট্যু”।
এখানে সব চরিত্র আসল, কাল্পনিক নয় এবং লিখিত আকারে প্রকাশ, তাই চরিত্রের নাম প্রকাশ্যে আনা হয় নি। যদি আনা হয়, তা কখনও স্যাডিজম অর্থাৎ অপরকে পীড়া দিয়ে হয় নি। লেখা হয়েছে গ্রামের সকলের দিদা রসময়ীর রসিকতা। যাওয়ার আগে, তিনি আক্ষেপ করে বলছেন, "অনেক আকথা, কুকথা বলেছি বেটা। তবে তোদের জন্যই আমার মন খারাপ করবে!
আরেক পর্বে আছে, মিঃ ম্যালাপ্রপ বলে এক হেডিংয়ে লেখা হয়েছে অনেক মজার কাহিনী। এক জায়গায় বলা হয়েছে, "হঠাৎ কোন টেনশনের কারণ এলে, সে বলতো, বাপরে তখন আমার বুকে কি সেনটেনস! (আসলে বলতে চাইতো, টেনশন)।
পরের বার এই ফান পাতায় লেখার জন্য আহ্বান জানিয়ে বলা হয়েছে, শৈশবের এই সমস্ত মজার কাহিনী শেয়ার করতে পারেন। এই সব মিলিয়ে জমে উঠেছিল পুজো কটা দিন!
Post A Comment:
0 comments so far,add yours