অলীক স্বপ্নে হিমঘরে ডিজিটাল ইন্ডিয়া

সুজয় মন্ডল, প্রাক্তন কমান্ডো, সিআরপিএফ, মুর্শিদাবাদ:

মিথ্যা স্বপ্ন দেখা এবং ডিজিটাল, গ্লোবাল এবং সুপার পাওয়ার ইন্ডিয়া সম্পর্কে এবার কথা বলা বন্ধ হোক।

যদিও সত্য যে আমাদের নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকারগুলি, পর পর 200 বছরের দাসত্বের পরে স্বাধীনতার 72 বছর অতিবাহিত করার পরে, বেশিরভাগ ভারতীয়কে দুই দিনের জন্য সম্মানজনক রুটি দিতে সক্ষম হয় নি, তারপরে তারা  কে মিথ্যা স্বপ্ন দেখানোর অধিকার দিয়েছে ...

 * সহিংসতা, দুর্নীতি, সুযোগবাদ, ক্ষমতা গ্রহণের তুচ্ছ আহ্বান, পুঁজিপতিদের নির্লজ্জ সেবা, প্রাকৃতিক সম্পদের অত্যধিক শোষণ, কৃষিক্ষেত্রের অত্যধিক অবনতি, ক্রমবর্ধমান কৃষিকাজের উপর নির্ভরশীলতা সত্ত্বেও, ক্রমহ্রাসমান কৃষিক্ষেত্র, পাশাপাশি স্বাধীনতার এত বছর পরেও দেশে  শস্য সংগ্রহের সঠিক ব্যবস্থা না থাকায় প্রতিবছর টন শস্যের ক্ষতি কী হচ্ছে?

এই অপকর্মের ফলাফলটি আমাদের সামনে এসে পড়েছে, এবং আপনি ভারতে তৈরি করতে ক্লান্ত হচ্ছেন না, দারিদ্র্য দূরীকরণ, সুন্দর সুন্দর, দুর্নীতিমুক্ত ভারত…

ওয়ার্ল্ড গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্স উপস্থাপিত সর্বশেষ প্রতিবেদনটি পুরো বছর ধরে পরীক্ষার জন্য ভান করার সময় বড় কথা বলার সময় একজন অতি-স্মার্ট শিক্ষার্থীর গালে চড় মারার মতোই same  তার 6 টি বিষয়ের মধ্যে 5 টিতে ব্যর্থ হওয়া উচিত এবং তার পালকের মুখ ঝুলিয়ে রাখতে সক্ষম হওয়া উচিত।  ১৩১ টি দেশে অপুষ্টিজনিত তদন্তের পরে, ১১৮ টি দেশের তৈরি একটি প্রতিবেদনে গতকাল, ভারত, যা গতকালের ভবিষ্যতের কথিত বিশ্বশক্তি হয়ে ওঠে,  2016-17 সালে 96টি সবচেয়ে বেশি ক্ষুধার্ত অপুষ্টির শিকার দেশ, 2018-19 সালে97 ...2018-19 সালে স্থান অতিক্রম করেছে- 103 তম অবস্থানে পৌঁছেছে ... আমরা শ্রীলঙ্কা থেকে উত্তর কোরিয়া, নেপাল, ভুটান, বাঙালি দেশের পিছনে দাঁড়িয়েছি...।

দুঃখিত, এমনকি যদি আপনি লজ্জা না পান তবে শখের থেকে আপনি সমস্ত যোগ্য রাজনৈতিক দলের একে অপরকে দোষারোপ করছেন Believe বিশ্বাস করুন এটি 2017-18 এবং 2018-19 এর পরেও চলেছে  ২০২০-২১ এর প্রতিবেদনে আমরা ১১০ তম স্থানে থাকব ... আজ ভারতে প্রায় ৫.৫ কোটি শিশু পুরোপুরি অপুষ্টির কবলে পড়েছে এবং প্রায় 20(koti) মানুষ সবেমাত্র একটি মাত্র সময়ের জন্য খুব নিম্ন স্তরের খাবার খেতে সক্ষম হয়।  তাদের নাম্বার কল করুন  সিকিউরিটি প্রায় দেড় কাল ও বৃদ্ধি করা হবে...

এই সত্য যে এই দেশের নীতিনির্ধারকরা (নেতা) মিথ্যা নির্লজ্জ প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতা দখলের জন্য লোকসভা, বিধানসভা নির্বাচনে আবারও লোকসভা, বিধানসভা নির্বাচনে সরকারী সম্পদ বিক্রয়, শিল্পপতি / পুঁজিবাদীদের সেবা করার কাজে নিযুক্ত থাকবেন।

আসুন, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা অনাহারে আফ্রিকান দেশগুলির ক্রমে আমাদের জায়গা তৈরি করি...

বাকিগুলি ক্ষুধা, অপুষ্টি, বেকারত্ব এবং দুর্নীতি ব্যবস্থা সহ এগুলির মতো গুরুতর সমস্যা।

দেশদ্রোহী, বিশ্বাসঘাতক, পাকিস্তানি, নকশালীরা নামের সম্মান পাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকবেন...

"অনাহার থেকে মুক্তি, অপুষ্টি থেকে মুক্তি"...