চন্দন বন্দ্যোপাধ্যায়, ফ্রীল্যান্স রিপোর্টার, কলকাতা:
তিনি অনন্য, দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন। বুঝিয়ে দিলেন পড়াশোনার কোনও বয়স হয় না। পাঞ্জাবের বছর ৮৩-এর বৃদ্ধ সোহন সিং গিল যা করে দেখালেন, তা স্বপ্নেও ভাবতে পারবেন না। সম্প্রতি স্নাতকোত্তর পাশ করেছেন তিনি।
গত সপ্তাহে জলন্ধরের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিপুল হাততালির মধ্যে তাঁর স্নাতকোত্তরের শংসাপত্র নেন এই অশীতিপর বৃদ্ধ।
1957 সালে স্নাতক হওয়ার পর আর পড়াশোনা করতে পারেননি হোশিয়ারপুর জেলার দাতা গ্রামের এই বৃদ্ধ। তখন থেকেই স্নাতকোত্তর হওয়ার ইচ্ছে থাকলেও বিভিন্ন কারণে সেটা হয়ে ওঠেনি। বৃদ্ধ জানিয়েছেন , “স্নাতকের অধ্যাপক আমায় বলেছিলেন এমএ-টা করে ফেলতে। কিন্তু আমি কেনিয়া চলে যাই সেখানে শিক্ষকতা শুরু করি। আবার ভারতে ফিরি ১৯৯১ সালে। তখন থেকে ২০১৭ পর্যন্ত টানা শিক্ষকতা করেছি। কিন্তু স্নাতকোত্তর অর্জন করার ইচ্ছে আমার বরাবরের ছিল।”
দু’বছর আগে ইংরেজিতে স্নাতকোত্তরের জন্য একটি মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করেন তিনি। তিনি বলেন, “ইচ্ছেশক্তি এবং ঈশ্বরের আশীর্বাদে আমি যেটা হতে চেয়েছিলাম সেটা অর্জন করেছি। ইংরেজি আমার বরাবরের প্রিয় বিষয়। কেনিয়ায় থাকাকালীন ইংরেজিকে আরও বেশি করে রপ্ত করি।”
পড়াশোনা, শিক্ষকতার পাশাপাশি হকি খেলাও প্রিয় সোহনের। কেনিয়ায় থাকাকালীন স্থানীয় হকি ম্যাচে আম্পায়ারিংও করেছেন তিনি।
এ হেন বৃদ্ধের সবার কাছে একটাই আবেদন, বয়স হয়ে গিয়েছে ভেবে বসে থাকলে চলবে না। যদি ইচ্ছেশক্তি থাকে, তা হলে নিজের স্বপ্নকে সফল করার জন্য এখনই ঝাঁপিয়ে পড়ুন।
তিনি অনন্য, দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন। বুঝিয়ে দিলেন পড়াশোনার কোনও বয়স হয় না। পাঞ্জাবের বছর ৮৩-এর বৃদ্ধ সোহন সিং গিল যা করে দেখালেন, তা স্বপ্নেও ভাবতে পারবেন না। সম্প্রতি স্নাতকোত্তর পাশ করেছেন তিনি।
গত সপ্তাহে জলন্ধরের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিপুল হাততালির মধ্যে তাঁর স্নাতকোত্তরের শংসাপত্র নেন এই অশীতিপর বৃদ্ধ।
1957 সালে স্নাতক হওয়ার পর আর পড়াশোনা করতে পারেননি হোশিয়ারপুর জেলার দাতা গ্রামের এই বৃদ্ধ। তখন থেকেই স্নাতকোত্তর হওয়ার ইচ্ছে থাকলেও বিভিন্ন কারণে সেটা হয়ে ওঠেনি। বৃদ্ধ জানিয়েছেন , “স্নাতকের অধ্যাপক আমায় বলেছিলেন এমএ-টা করে ফেলতে। কিন্তু আমি কেনিয়া চলে যাই সেখানে শিক্ষকতা শুরু করি। আবার ভারতে ফিরি ১৯৯১ সালে। তখন থেকে ২০১৭ পর্যন্ত টানা শিক্ষকতা করেছি। কিন্তু স্নাতকোত্তর অর্জন করার ইচ্ছে আমার বরাবরের ছিল।”
দু’বছর আগে ইংরেজিতে স্নাতকোত্তরের জন্য একটি মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করেন তিনি। তিনি বলেন, “ইচ্ছেশক্তি এবং ঈশ্বরের আশীর্বাদে আমি যেটা হতে চেয়েছিলাম সেটা অর্জন করেছি। ইংরেজি আমার বরাবরের প্রিয় বিষয়। কেনিয়ায় থাকাকালীন ইংরেজিকে আরও বেশি করে রপ্ত করি।”
পড়াশোনা, শিক্ষকতার পাশাপাশি হকি খেলাও প্রিয় সোহনের। কেনিয়ায় থাকাকালীন স্থানীয় হকি ম্যাচে আম্পায়ারিংও করেছেন তিনি।
এ হেন বৃদ্ধের সবার কাছে একটাই আবেদন, বয়স হয়ে গিয়েছে ভেবে বসে থাকলে চলবে না। যদি ইচ্ছেশক্তি থাকে, তা হলে নিজের স্বপ্নকে সফল করার জন্য এখনই ঝাঁপিয়ে পড়ুন।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours