জীবন রায়, প্রাক্তন সিপিএম সাংসদ, রাজ্যসভা:।
যে দেশে বাম-পন্থিদের দলগুলি  সর্বশ্রেষ্ট নেতা  কর্মীর আবাস, এই সেদিন পর্য্যন্তও যাদের ভাগে গড়ে ১২ থেকে ১৪% ভোট পরেছে, দেশের সব থেকে লড়াকু ট্রেড ইউনিয়ন এবং কৃষক আন্দোলন যাদের ভিত্তি এবং দেশে সচেতন ছাত্র-যুব অংশ যাদের সাথে
------ তারা যনন  বিরোধী মনন প্রকৃয়া থেকে থেকে বেড়িয়ে এসে, 'রাজধর্মের' যায়গায় নিজেদের আবিস্কার করতে পারবে না, ইতিহাসের প্রশ্ন তো সেখানেই চিহ্নিত। এ এক পরম আশ্চর্য্য, যাদের সাথে 'সাম্য' রয়েছে, যে সাম্যের আবেদন এখনো দেশের শতকরা ৮০ভাগ মানষের মধ্যে কোন না কোন ভাবে বিরাজমান, যেখানে ১২ ভাগ ভোট শেয়ার  নিশ্চিতভাবে কোন না কোন ভাবে আরো ২৫-৩০ভাগকে সরাসরি প্রভাবিত করতে পারছে, সেখানে কেন 'মেহনতিদের রাজমুকুটের' দাবীর প্রশ্নে দোলাচলে থাকবে।
----- তখন স্বাভাবিকভাবেই, দর্শনের বিচারে এমন ভাবনা আসবেইঃ তবে কি সাম্যের উপরে বৃদ্ধি পেতে থাকা উল্টো চাপে, মেহনতি 'রাজমুকুটের' বদলে, ব্যক্তিগত অমরত্বের দিকে ঝুকছি । ভাবতে হচ্ছে সে রকম কিছু একটা, আমারা নেতাদের  সামগ্রিকতা থেকে দূরে টেনে নিয়ে চলছে এবং সেখান থেকে 'আত্মবিশ্বাসে' চির দেখা  দিয়েছে। 

১৯৭৭ পরবর্তী কালের রাজনৈতিক মানচিত্রে উত্থান পতনের রেখাচিত্র টানা যায়, দেখা যাবে ভারতীয় রাজনীতিতে নেতীবাচকতার দিন ফুরিয়েছে। সেই সুত্রেই যদি ২০১১ সাল পর্য্যন্ত সময় কালকে ধরা যায়, দেখা যাবে - পশ্চিম বাংলার বামফ্রন্ট ব্যতিরেখে অন্য কোন সরকার যদি এতো দীর্ঘকাল, টিকে থাকতে  না পেরে থাকে তবে তারতম্যের কারনটি কী হতে  পারে। 
এই কেনোর জবাবকে  চিহ্নিত করাই সমাজ বিজ্ঞানের দায়। পেছনে রাজনৈ্তিক কারনগুলিকে চিহ্নিত করা যেতেই পারে। কিন্তু  রাজনৈ্তিক কারনের পেছনেও সেই 'ইতিবাচকতা' কিংবা 'নেতিবাচকতা'ই প্রধান ভূমিকা পালন করবে। 

এখান থেকেই  সে সব প্রশ্ন উঠবে,
সেসব কি নেতিবাচকতা যেগুলি রাজনৈতিকভাবে বাম-ফ্রন্টের রাজনীতির বিপরীতে দক্ষিন পন্থিরা সুযোগ পেয়েছে।  অনেকে মেনেছেন, বাম কর্মীদের অসহিষ্ণতা, অন্যদের সুযোগ করে দিয়েছে। সেখানেও একই প্রশ্ন উঠবে, চলার পতে নিশ্চিত কিছু নেতিবাচক উপাদান বিদ্যমান ছিলো, যেগুলির তাড়না কর্মীদের এমনভাবে অসহিষ্ণু করেছে, যা  বিপরীত দিকের বিপদজনক নেতিবাচকতাকে প্রশ্রয় দিয়েছে। 

সেখানেও প্রাসংগিকভাবে, দেশে এবং রাজ্যে সামগ্রিকতার বিচারে মুলভাবগত দুটি শ্রোতের সন্তুলনের দিকটিকেও চিহ্নিত করা প্রয়জন হবে।
----- সাম্য এবং ধর্মান্ধতার/বিশ্বপুজির প্রাচীনত্বের জুটির ভেতরকার ভাবগত সন্তুলনে, মাঝখানের বুর্জোয়া উদারবাদীদের চুড়ান্ত ধরনের,  ভাবাদর্শগত এবং উদ্যোগের প্রশ্নে, অপ্রাসংগিক হয়ে যাওয়ায় 
----- যে ফাঁকা যায়গা নির্মান হয়েছে, সেখানকার দখলদারীর সিংহভাগ যদি, ফ্যাসিস্তদের দিকে চলে যায়ঁ, তবে নিশ্চিতভাবে বাম -পন্থীরা নেতিবাচকতার শিকার হয়ে যাবেই। তখন আরো একটা গুরুতর প্রশ্ন সামনে আসবে। বাম-পন্থিরা নিজেরাই, ক্রমবর্ধমান দক্ষীনপন্থী চাপের মুখে, নীতির দিক থেকেও, নেতিবাচকতায় আত্মসমর্পন করেছেন কী না।

এই প্রসংগে অন্য সুত্রটি যারা স্মরনে রাখেন না, অথচ নিজেদের সাম্যবাদী আখ্যাদেন, তারাই ভারতের ভাবগত সন্তুলনকে অতি-দক্ষিনে ঠেলার সুত্রধর হিসবে কাজ করছে।
---- সুত্রটি এখানে সামাজিক-রাজনৈ্তিক  বুনিয়াদী বিশ্বদ্বন্দ্বে একপ্রান্তে যদি 'শ্রমের' অভিমুখ হিসেবে সাম্য বনাম নীতিভ্রষ্ট পুনিতান্ত্রিক মিলটারী তন্ত্রের মধ্যে হয়, স্বাভাবিক কারনেই সোভিয়েত ভেংগে যাওয়ার পর, মাঝামাঝি অবস্থান কারি উদার তন্ত্রীরা যেভাবে অপ্রাসংগিক হয়েছে, সেভাবেই,'সাম্যের' আত্মবিশ্বাসহীনতায়
---- উদারবাদীদের স্পেস, আমেরিকান মিলিটারীতন্ত্রের সাথে সাথে, ভারতের ধর্মান্ধদের মতোই ধর্মান্ধরা এক যোগে দেশে দেশে সেই খালি যায়গার দখল নিয়ে, 'সাম্যবাদী' দের নরবড়ে ফাকা যায়গার দখল নিতে চাইছে।  
পশ্চিম বাংলায় এ কাজটা একটা বিচিত্র পথ ধরে ঘটে চলেছে। সেখানে ধর্মান্ধ-আমেরিকান মিলিটারীতন্ত্র, প্রথমে  একটা মাঝামাঝি অবস্থানের মঞ্চ নির্মান করেছে এবং ক্রমে অপ্রাসংগিক হতে থাকা কংগ্রেসের ফাকা যায়গার সাথে সাথে এক কালের উদারবাদীদের এবং  অপেক্ষাকৃ্তভাবে 'নরম দক্ষিনপন্থীদের ছেড়ে আসা ফাকাঁ যায়গার দখল , সেই প্লেটফরমের হাতে তুলে দিয়ে
------ প্রথেমে বাম পন্থীদের অকেজো করার চেষ্টা করেছে। সেখানে সফলতা পাওয়ার পর, সেই মাঝামাঝি মঞ্চটি ভেংগে দিয়ে সরাসরি ধর্মান্ধ-মিলিটারী তন্ত্রের মিলিত শক্তি বাংলার দখল নেওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
এখান থেকেই লক্ষ কোটি টাকার প্রশ্নটা উঠে আসবে। যখন স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, সোভিয়েত ভেংগে যাওয়ার পর থেকে, বিশ্ব ফ্যাসিস্তরা শুধু বলেই ক্ষান্ত হচ্ছে না যে
----- ইতিহাসের অবসান ঘটেছে,তাই নয়, কিংবা বিশ্বে স্থায়ী দাসত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, ওরা  অর্থনীতি এবং সামাজিক বন্ঠনের দিক থেকে অপেক্ষাকৃ্ত উদারপন্থীদের সমুলে বিনাস শুধু করছে না, সমাজতন্ত্রে যারা বিশ্বাসী কম বেশি তাদের খনই করে ফেলছে, তখন ভারতের মতো দেশগুলির সাম্যবাদীরা
------ আপোষের পথে টিকে থাকার চেষ্টা করবে, অথবা ধর্মান্ধতা, অতি-দক্ষিন অর্থনীতির অভিমুখ এবং দেশে ক্রমে জালের মতো বিস্তৃত হতে থাকা বিদেশী পুজি (যার অধিকাংশকে চিহ্নিত করা যাচ্ছে না) এবং একচেটে পুজির রাজনীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করবে?  

এই জটিল অথচ অতিব স্পর্শকাতর বিষয়গুলিতে, সিদ্ধান্তের সাথে যে জাতীয় মননের প্রশ্ন গুরুতরভাবে জরিয়ে থাকে সে কথাটা স্মরনে রাখলে, অতিদক্ষিনী ভাবাদর্শের বিপরীতে একটা জাতীয় প্রতিরোধ অনেক দিন পূর্বেই গড়ে ফেলা যেতো। 
--- প্রশ্ন মনস্তাত্বিক দিকটি কী? যখন রাজনীতির বদলে তিন বা চতুস্কোনে ভাবাদর্শে আঘাত আসতে শুরু করে তখন  কোন নাম মাত্র আপোষ রাষ্ট্রীয় মানষ সত্বাকেই কলুশিত করতে শুরু করবে। তখন  ধর্মান্ধতা কিংবা জাতীয় অর্থনীতির স্বয়ং সম্পুর্নতা অথবা ফ্রান্সের শ্রমিক আন্দোলন্দের প্রতি সহ মর্মীতার বিষয়গুলিকে আর কোন অখন্ড ভাবনায় বিবেচনা করাই সম্ভব হবে না। 

আপনি যখন  আঞ্চলিক দৃষ্টিভংগি থেকে বহুজাতিক কিংবা আমেরিকার মিলিটারী তন্ত্র সম্পর্কে দুর্বলতা দেখাতে শুরু করেন, তখন  ইন্দোনেশিয়ায় ১২ লক্ষ কমিউনিষ্ট নিধন ভিয়েতনাম-লাওস-কম্বোডিয়ার হত্যাকান্ড সমুহ, চিলির নির্বাচিত সভাপতি আলেন্দে কে হত্যা,  ফিদেল কাস্ত্রোকে  হাজারবার হত্যার চেষ্টা, চে গুয়েভার হত্যা এবং   অতি সম্প্রতি ইরাকের সাদ্দাম এবং লিবিয়ায় কর্নেল গাদ্দাফী হত্যা, ভেনিজুয়ালার নির্বাচিত রাষ্ট্রপতির উপরে বিমান থেকে বোমা ফেলে হত্যার চেষ্টার প্রতি
----- সাম্যবাদী দুর্বলতার প্রকাশ ঘটিয়ে, আমেরিকা মিলিটারীতন্ত্রের বিরুদ্ধে ভাবগত জাগরনের গলাটিপে মারেন।

আজ নিশ্চিত করে বলা যায়, বিশ্ব সাম্যবাদী আন্দোলনে আমেরিকা  মিলিটারিতন্ত্রের  নীতির বিরুদ্ধে  যদি কিঞ্চিৎ জাগরন থাকতো, তবে অন্ততঃ বৃটেন লেবর পার্টীর নাম খাটিয়ে টনি ব্লেয়ার, জনসনকে ইরাক হত্যালিলায় মদত দেওয়া থেকে  আটকে দেওয়া যেতো
----- কী ভয়ংকর দেখুন  সম্প্রতি, আমেরিকা যে সব পুরানো নথি প্রকাশ্য করেছে, তাতে বলা হয়েছে, আমেরিকার ইরাক যুদ্ধের কোন যুক্তি সংগত কারন ছিলো না। আরো বিভৎস, তৎলানিন রাষ্ট্রপতি জর্জবুশ, দাত বেরকরে দাবী করেছেন,  তিনি নাকি ভগবানের নির্দেশ পেয়ে সে সব কাজ করেছেন। যদি প্রশ্নটাকে আরো এগিয়ে দেওয়া যায় বলতে হবে, বিভৎসতার বিভৎস হোল এদেশের সাম্যবাদীরাও  মানবতার বিরুদ্ধে এই জঘন্নতম অপরাধকে মনে হয়েছে যেন 'ভগবানের ' দান বলেি  মেনে নিয়েছেন।  
দর্র্শনের আলোকে যারা রাজনীতিকে চিহ্নিত করতে শিখেছেন, এই মেনে নেওয়াটা যে আসলে সাধারনভাবে আপোষকামীতারই চিহ্ন এবং সাথে  সাথে, জাতীয় অর্থনীতিতে একচেটেবাদের সাথে আপোষের  প্রতিবিম্ব সেটাকে এক লহমায় চিহ্নিত করবেন। ক্রমে এই আপোষকামীতা বামফ্রন্টের অভিমুখে যে নেতীবাচকতার  জন্ম দেয়, তা চরম আক্রমনের সামনে গনভিত্তিতেই কিভাবে চির ধরায় তা চোখের সামনে দেখেছি। 

এইভাবে তা সি আই টি ইউ আন্দোলনে এবং নেতাকর্মীদের ব্যক্তিগত আচরনেও ক্রমে যেভাবে সাম্যের অনুভুতিগুলি মুছে দিতে থাকে, তেমনি
নেতাকর্মীদের মধ্যে পুজিতান্ত্রিক তো বটেই বিশ্বপুজিতন্ত্রের শিরোমনি সম্পর্কেও স্পর্শকাতর হতে থাকে।
সি আই টি ইউ এর মঞ্চ থেকে বিগত ত্রিশবছরের দলিলগুলিকে যদি কেউ গভীরে গিয়ে যাচাই করে দেখেন, দেখবেন
---- নিশ্চিতভাবে আমেরিকা সরকারকে বিষয়গতভাবে আর্থ-রাজনীতির বিভিন্ন বিষয়ে সমালোচনা করা হয়েছে, কিন্তু যখনই ' স্বরযন্ত্রের বীর  চুড়ামনিকে' চিহ্নিত করার প্রশ্ন এসেছে, তখনই 'আমেরিকা মিলিটারীতন্ত্রকে চিহ্নিত করতে কলমের মুখ কেঁপেছে'। এর সামগ্রিক পরিনাম কি সেটা রুশ বিপ্লবের পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনের অধিনায়ক এবং অন্যতম সাম্যবাদী নায়ক কমরেড গনেশ ঘোষের কাছ থেকে শোনা গল্পের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা যায়। উনার এক ভাষনে গল্পটা শুনেছিলাম। 
জনজাগরনের শুরুটায় মহিলাদের ভূমিকাকে বোঝাতে গিয়ে কাহিনীটা বোঝাচ্ছিলেন। তিনি বল্লেন -- কশাক বাহিনীকে যখন মেয়েদের উপরে গুলি চালানোর হুকুম হোল, তৎকালিন সময়ের সব থেকে হিংস্র  রুশবাহিনীর হাত কেপেগিয়েছিলো। আর ব্যস। 

শ্রেনী সংগ্রামটা এমনিই, সংবেদনসিল। যে কোন এক দিকে, কিঞ্চিত দুর্বলতা অন্য পক্ষকে উল্কার গতি দিয়ে দেয়। বাংলায় সেটা শ্রীমতি মমতাকে পোড়ামাটি নীতি নেওয়ার দিকে এগিয়ে দিয়েছে, সর্বভারতীয় স্তরে শ্রমিক আন্দোলনকে শ্রেনী রাজনীতিতে উঠিয়ে আনতে, ভাবাদর্শের দিক থেকে পংগু করে দিয়েছে। 

শুধু সিংগুর কেন? মমতা যখন পুরুলিয়ায় জিন্দলদের ইস্পাত কারখানা বন্ধ করে দিলেন, মানুষ যখন সেই অসভ্যতাকেও সমর্থন করতে শুরু করলো, রাস্তা ঘাট বিদ্যুৎ প্রকল্প সব বন্ধ করে দিতে চাইলো
----- তখন বুঝতে হবে, এক নেতীবাচকতা, সহস্ত্রগুন শক্তি নিয়ে অন্য  নেতীবাচকতাকে ডেকে আনলো। অর্থাৎ 
----- বাংলার রাজনীতিতে বাম তরফের আপোষের নেতিবাচকতা, বিশ্বপুজি এবং ধর্মান্ধদের, অন্তর্বর্তীকালিন মঞ্চতইকে নির্মান করে দিলো।বিগত কয়েক বছর ধরে, এই অন্তর্বর্তী অবস্থান থেকে চরম দক্ষিনে শক্তির
'অতল যাত্রার' পথে টেনে নিয়ে যাওয়ার কাজ চলছে।
প্রশ্ন উঠবে আপোষটা কী হয়েছে?
অন্য কাউকে নয়, সি আই টি ইউ সাধারন সম্পাদককে জিজ্ঞাসা করলেই, সাহস থাকলে বলে দেবেনঃ তখন সংসদে জীবন রায় এবং সাথে কমরেড দীপংকর যদি না থাকতেন কি কি ঘটতে পারতো।
শুধু একটা প্রশ্ন রেখেই, আগের প্যারাগ্রাফে উল্লেখ্য বিষয়টি স্পষ্ট করে দেওয়া যাবেঃ জি এস টি নীতি নির্মানে যে কমিটি হয়েছিলো, তার সভাপতি  হতে গিয়ে, বাংলার অর্থমন্ত্রী কেন্দ্রের স্বরযন্ত্রে মাথা গলিয়ে দেওয়ার কী কোন কারন ছিলো। উনি তো আর ডঃ অশোক মিত্র ছিলেন না। তখন আমরা পুরোপুরি মোহগ্রস্ত।
কাজেই, বাম পন্থায় থেকে বাম দর্শনকে এড়িয়ে যাওয়া, শ্রমিক শ্রেনীকে মোহগ্রস্ত করার পরিনামে, ইতিহাসের যে অভিসাপ নামতে শুরু করেছে,
সেটা থেকে মুক্তির পথ খোজাটাই আজ প্রথম দায় হওয়া উচিত।সে দায় যদি কেউ পুরন করতে না চান,
----- শ্রমিকদের বিপ্লবী অংশকেই এগিয়ে এসে কাজটি শুরু করতে হবে। এটাই ইতিহাস এবং দর্শনের নিদান বলে মানতে হবে। (ক্রমশ)                     

Share To:

THE OFFNEWS

Post A Comment:

0 comments so far,add yours