শামা আরজু, ফিচার রাইটার, বাংলাদেশ:
গত পরশু পাশের একটা প্রাইমারি স্কুলের শিশু নির্যাতনের শিকার হয়। এই নিয়ে গতকাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহোদয় আমাদের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নিয়ে একটা জরুরি সভা আহবান করেন। সভাটি ছিল সচেতনতামূলক। অনেক কথাই হয়েছিলো সেখানে। তার মধ্যে আমার কাছে সবচাইতে জরুরি মনে হয়েছে এই কথাটা, আগেই যদি অপরাধগুলোকে সময়মতো দমন করা হতো তবে এই শিশুটি সারা জীবনের জন্য বেঁচে যেতো। এখন সে জীবিতই লাশ হয়ে যাবে।
শুধু তাই নয়, তার পরিবারের সবাই শেষ। আমাদের সমাজের সংস্কৃতি এমনই। সবাই এমন ভাবে আঙ্গুল তুলে কথা বলে যেন, অপরাধের শিকার মেয়েটিই অপরাধী। শুধু তাই নয় তার গোটা পরিবারও যেন অপরাধী। অথচ এই অপরাধীর বাবাও একই অপরাধে অপরাধী। একটি শিশু নির্যাতনের সাথে জড়িয়ে পড়েছিল একসময়। সমাজের হর্তাকর্তারা তাকে রক্ষা করেছিল এখন তার ছেলেরাও একই ধারাবাহিকতা বজায় রাখছে। স্কুলের পাশাপাশি দোকানেই ওরা দীর্ঘদিন ধরে মেয়েদেরকে উত্ত্যক্ত করতো। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক, অভিভাবক, কমিটি সবাই জানতো। বিষয়টাকে গুরুত্ব দেয়নি। যার পরিণাম আজ পঞ্চম শ্রেণীর একটি শিশু সারা জীবনের জন্য বলি হয়ে গেলো। এর চেয়ে মরে যাওয়াই এই সমাজে ভালো।
শুধু তাই নয়, তার পরিবারের সবাই শেষ। আমাদের সমাজের সংস্কৃতি এমনই। সবাই এমন ভাবে আঙ্গুল তুলে কথা বলে যেন, অপরাধের শিকার মেয়েটিই অপরাধী। শুধু তাই নয় তার গোটা পরিবারও যেন অপরাধী। অথচ এই অপরাধীর বাবাও একই অপরাধে অপরাধী। একটি শিশু নির্যাতনের সাথে জড়িয়ে পড়েছিল একসময়। সমাজের হর্তাকর্তারা তাকে রক্ষা করেছিল এখন তার ছেলেরাও একই ধারাবাহিকতা বজায় রাখছে। স্কুলের পাশাপাশি দোকানেই ওরা দীর্ঘদিন ধরে মেয়েদেরকে উত্ত্যক্ত করতো। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক, অভিভাবক, কমিটি সবাই জানতো। বিষয়টাকে গুরুত্ব দেয়নি। যার পরিণাম আজ পঞ্চম শ্রেণীর একটি শিশু সারা জীবনের জন্য বলি হয়ে গেলো। এর চেয়ে মরে যাওয়াই এই সমাজে ভালো।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours