fiture
জীবন রায়, প্রাক্তন সিপিএম সাংসদ, রাজ্যসভা:

সত্তোর বছরে কখনো কি ভাবতে পেরেছিলেন
---- কোলকাতা-দিল্লী-মুম্বাই -চেন্নাই এর বুদ্ধিজীবিদের বুদ্ধিবিলাসের  খাপে, জরুরীকালীন অবস্থা থেকেও এক লক্ষগুন ভয়ংকর, এমন এক সুপ্রিম কোর্টে পেশ করা, জম্মু-কাশ্মীর প্রেস কাউন্সিলের নামে দেওয়া ক্যাভিয়াটকে 
ভারতীয় ইতিহাসে সংবাদ মাধ্যমের সব থেকে কলংকজনক অধ্যায় বলে চিহ্নিত করতে ভয় পেয়েছেন। 
যাইহোক, বৃ্দ্ধ বয়সে জীবনে নতুন সব শিক্ষা পেলামঃ
(১) যেন সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা কিংবা সাংবাদিকদের আত্মমর্য্যাদার বিষয়টি, অঞ্চল কিংবা ধর্ম-জাতি, স্ত্রী-পুরুষ নির্ভর। 
(২) যেন সংবাদকে চেপে দিলে সংবাদ আটকে দেওয়া যায় কিংবা ক্রমে হাতের বাইরে চলে যাওয়া পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রনে আনা যায়।

 সংবাদপত্রের কন্ঠরোধ করার অভিযোগে, কাশ্মীরের কতিপয় সংবাদপত্র, যাদের অনেকের সর্ব্ভারতীয় যোগাযোগ রয়েছে, যদি সুপ্রিম কোর্টে মামলা করে থাকেন এবং সেই মামলাকে আটকাতে, প্রদেশের প্রেস কাউন্সিল, যদি সব সাংবাদিকদের হুকুম দিয়ে থাকেন, পাল্টা ক্যাভিয়েট দাখিল করার জন্য
(১)  সরকার কিংবা প্রেস কর্তারা কী সংবাদের শ্রোত কী আটকে দিতে পেরেছেন। বরং সামরিক বাহিনীকে কাশ্মীরকে মুক্তাংগন করে দেওয়া, সেক্যুলার সব রাজনৈতিক নেতাদের বন্দী করে রাখায় এবং তার সাথে সংবাদের আদান প্রদান বন্ধ হয়ে যাওয়ায়  
 (ক) একপ্রান্তে ত্রাস বাড়ছে  অন্যপ্রান্তে সঠিক খবরের সাথে সাথে অন্যখবর এবং ছবিও আসছে - যেগুলি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন উপত্যকায় ত্রাসের পরিস্থিতি  বাড়ছে। এই লেখার সাথে এমন দু'একটি ছবি দেবো যেগুলি  অবিশ্বাস করা অসম্ভব হবে। অন্যদিকে খবরের কী রকম চিৎপটাং চলছে, তার একটা উদাহারন থেকেই বোঝা যাবে - গনশক্তি যখন রিপোর্ট করছে , ২ হাজার জেলে, অন্য একটি পোর্টাল সংখ্যা দিচ্ছে - ২ লক্ষ । 
(খ)  মুল ভূখন্ডের সংবাদপত্রেও অনেকে জোয়ানদের মননকে নিয়ে অনেকে ইংগিত করেছেন। কেউ, ইংগিত করেছেন - বিগত কয়েক বছরে, কাশ্মীরে 'দমন' থেকেও হিংস্ত্রতার রাজনীতির চালান বেশী হওয়ায়, সেখানে জোয়ানদের মধ্যে 'ধর্মীয়' হিংস্ত্রতা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা। ইতিমধ্যে, কেন্দ্রের সাথে ইসরাইলের ফ্যাসিতন্ত্রের  যোগাযোগটা ক্রমে যে ভাবাদর্ষগত যোগাযোগে বদলাচ্ছে, সেটা কিছু ছবি থেকে স্পষ্ট হবে।  ছবি সমেত এমন খবর আছে, সৈন্য বাহিনীকে দিয়ে - গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে বাড়ী বাড়ী তল্লালশি চালিয়ে যুবকদের তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে । তা ছাড়া এমনিতেই সারা দেশে হিংস্ত্রতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
However, question is not what is happening in Kashmir BUT FUNDAMENTAL QUESTION IS WHETHER DEMOCRACY BE ALLOWED TO BE BI-BIFURCATED AMONG NATIONS, STATES, AREAS OR ON INSTITUTION TO INSTITUTION ASSESSMENT.
---- যদি সময়ে সময়ে আসা সরকারগুলি, হোক না কোন বামদের সরকার, গনতন্ত্রের আবেদন সংকুচিত করাটাই রীতি হিসেবে মেনে নেওয়াটাকেই নীতি হিসেবে মেনে নেন 
----- সংসদীয় কাঠামোগুলি 'শুয়োরের খোয়ার' বানিয়ে দেওয়া এবং জাতীয় অর্থনীতিকে  ব্যক্তির হাতে তুলে দেওয়ার কারণে, যদি সংবাদ নির্মানই বন্ধ হয়ে যায় এবং যতটুকু সংবাদ নির্মান হচ্ছে তার কন্ঠরোধ করা হয়,
THEN THOSE INDIANS WHO PRESUMES THEMSELVES 'INTELLECTUALS' MUST ANSWER EITHER OF THE TWO WAYS:
(ক) জাতিসংঘের ভিত্তিটাই যখন বিশ্বগনতন্ত্রের ভিত্তিতে জাতি সমুহের একাত্মতা, সেখানে - হয় বিশ্বের মুক্তি প্রিয় মানুষ বিশ্বগনতন্ত্রের ভিত্তিকে মজবুদ করবে, নয়তো মূলশ্রোতের উৎস হিসেবে - 'UNITED NATION BE DISMANTLED
(খ) অন্যথায় বুদ্ধিবাবুরা 'দুই হাত উঠিয়ে দিক' । তারা স্বিকার করুন  তাদের দিন শেষ হয়েছে।
দুই এর একটাও যদি তারা না করেন, তবে নিশ্চিত লিখেনিনঃ
(ক) বুদ্ধি সত্বার নরক যাত্রার সাথে সাথে, যুক্তি-তর্ক- স্বাধীনতা, জ্ঞান-বিজ্ঞান ইত্যাদির সব কিছু জাহান্নামে যাবে। 

NOW I WISH TO QUESTION THE LEADERS WITHIN THE LEFT, SPECIALLY THE COMMUNIST LEADERS AND WHICH WOULD SIMULTANEOUSLY ASSUME THE ANSWER TO MY TEACHER, NOBEL LAUREATE  AMARTYA SEN WHO HAS RAISED FINGER ON THE LEFT FOR THE CURRENT STATE OF AFFAIRS.
যা একদিন লেনিনের স্থীর সিদ্ধান্ত ছিলো এবং আজ বিশ্ব মেনেছে - তা আপনারা মানছেন না কেন? লেনিনকে অপদস্ত করার জন্য অথবা নিজেদের?
সেকালেই লেনিন বোঝালেন, রেনেশার মৃত্যুর সাথে সাথে বুর্জোয়া উদারবাদের মৃত্যু যখন অবস্বম্ভাবী, তখন সামাজিক শ্রেণী হিসেবে, শ্রমিক শ্রেনী ছাড়া অন্যের অস্তিত্ব কোথায়? আজকের বিশ্ব পরিস্থিতি যদি বলে দেয়,
------ বর্তমান বিশ্বের রাজনৈ্তিক সংকটের আসু কারন ভাংগতে থাকা বিশ্বায়ন যদি হয়, তবে প্রতিরোধ ভেংগে পরার কারন হোল উদারবাদের অপ্রাসংগিকতার সাথে সাথে, সাম্যবাদী দলগুলি পক্ষ থেকে সামাজিক উদ্যোগ শ্রমিক শ্রেনীকে হস্তান্তর না করা। 
ইতিহাসের কারনেই জানতে ইচ্ছা করে, আপনারা কি মনে করছেন, শ্রমিক আন্তর্জাতীকতা থেকে সরে থেকে, আপনাদের 'ইনিয়ে বিনিয়ে বলা' রাজনৈ্তিক কথনেই 'বিকল্প দাড়ীয়ে যাবে' শ্রমিক শ্রেনীকে কারখানা-খনিমুখ কিংবা অফিসে গ্যারেজ করে রেখে।
---- সাম্যবাদী নেতাদের যেমন বোঝার সময় হয়েছে, তারা শ্রমিক শ্রেনীর বাইরে  কোন  'স্বর্গীয় ক্ষমতায়' বলিয়ান নয়, তেমন শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন নেতাদের বোঝার প্রয়োজন, ট্রেড ইউনিয়নটার মালিক শ্রমিকরা প্রজন্মান্তরে, তাকে দলে মতে ভাগ করা যায় না। সেখানে শ্রমিক রাজনীতিই সার্বভৌম। 
দল যখন ঠিক করলো, দলটা হবে 'বিপ্লবী গনদল'। আমরা নেতারা, শ্রমিকদের ছেটে দিয়ে, তাকে 'গন' করতে গিয়ে, সম্মেলনের পর সম্মেলনে ঠিক করলাম - শ্রমিকদের এখনো যোগ্যতা হয় নাই । এখন থেকে অভিবাবকত্ব করবেন, শ্রমিকদের 'নাতি-পুতিরা' বাবা দাদুর পকেট থেকে লেভীর পয়সা দিয়ে।
এই পথেই দলের ভেতরকার উদারবাদ, টিপে টিপে ভেতরের আন্তর্জাতীকতার সাথে সাথে বিপ্লবী সত্বাকে, চরম উচ্চাকাংখ্যার শ্রোতে বিসর্য্যনের পথ উন্মুক্ত করেছেন।ট্রেড ইউনয়ন কেন্দ্রটিকেও নিজের মত করে বানিয়ে নিয়েছেন।

আজ যখন সংবাদের আকাল, যা সংবাদ আসছে অনুবিক্ষনম লাগিয়েও সত্য আবিস্কার করা যাচ্ছে না, সংবাদপত্রের সাথে সাংবাদিকরা বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে, সংস্কৃতির শুধু আকাল নয়, সেখানে নারীকে শুধু পণ্য নয় ভিলেন বানানো হচ্ছে, সাম্যবাদী জ্ঞান কিংবা সাংস্কৃতিক সত্বার বিপুল উদারতা এবং পবিত্রতা ধূলায় লুন্ঠিত তখন
------- লেনিনের সেই কটি কথার শিক্ষাকে, যা দিয়ে তিনি বিপ্লবী চরিত্রের ব্যখ্যা করেছেন, তুলে ধরার ইচ্ছা করছে। দেখুন কত জরুরী। তিনি বোঝাচ্ছেন তিনিই বিপ্লবী 
------ যিনি এক লহমায়, যে কোন বিবৃতি কিংবা আদালতের রায়, অথবা যুদ্ধবিরতি চুক্তি বা সাংস্কৃতিক প্রতিবেদন ইত্যাদির মধ্যে সত্য ও মিথ্যার যাচাই করে নিয়ে, তাতে - কোন না কোন শ্রেনীর স্বার্থ আবিস্কার করে ফেলবেন এবং শ্রমিক শ্রেনী ও গনতান্ত্রিক সত্বাকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেবেন।
এই বিপ্লবী সত্বার প্রয়োজনীয়তা যে আজ কত জরুরী কাশ্মীর ঘটনার সত্যাসত্য যাচাই এবং চিদাম্বরম কাহিনীতে সত্য যাচাই করে অবস্থান নেওয়ার প্রয়োজনীয়তাটি থেকেও স্পষ্ট হবে।
শ্রী চিদাম্বরমের প্রতি জীবন রায়ের যেমন কোন দুর্বলতা থাকার কথা নয়, তেমনি আজ তার উপরে যা ঘটছে, তাকে বলতে হবে কংগ্রেস যা একদিন করেছে গনতন্ত্রের রিপরীতে তাই তাকে ফিরিয়ে দেওয়া  হচ্ছে। 
----- রাজ্য সভায় তার বিরাষ্ট্রীয়করন নীতির উপরে এক ভাষনে উল্লেখ করেছিলাম, 'যিনি সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্ম  নিয়েছেন, তার পক্ষে, মাটির সাথে কথা বলা মেহনতিদের হৃদয়ের কথা বোঝা সম্ভব নয়"। তিনি যে এতে দুঃখ পেয়েছিলেন, বুঝিয়ে দিতে ছারেন নাই । 
----  এই যে গতকাল সংবাদ পত্রে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, শ্রী চিদাম্বরম্বের নাকি বিশ্বের অধিকাংশ রাজধানীতে ব্যঙ্ক এ্যকাউন্ট আছে। কার ক্ষমতা আছে, এই অভিযোগের সাথে তিন দিন পূর্বে প্রাক্তন ইডিকে তাড়িয়ে দিয়ে পছন্দ মতঁ ইডি এনফোরসমেন্ট নিয়ে আসার সাথে যুক্ত আছে। আমার পূর্বের লেখাতেও ইংগিত করেছিলাম।  কয়েক মাস আটকে রেখে অতীতে সূরাবর্দী হত্যা মামলার আসামীকে ফ্রেফতার হওয়ার বিষয়টিও যুক্ত হতে পারে। উল্লেখ যোগ্য সেই মামলায়, রায় দেওয়ার কয়েকদিন পূর্বে সিবি আই কোর্টের বিচারপতি বিস্ময়করব ভাবে মারা যাণ। তাকে হত্যা করা হয়েছিলো, এই অভিযোগে নাগপুর হাইকোর্টে একটা মামলা চলছে।
----- কার ক্ষমতা আছে হিসেব করে বুঝে নেওয়া, এতো এ্যকাউন্ট থাকলে, সেগুলির ম্যানেজ করতেই, মালিককে সারা বছর লেগে থাকতে হবে।
-----  আবারো বলি এসব কংগ্রেস দলেরি দেখানো পথ। ভি পি সিংহের বোফর্স  অভিযানের সময়, হটাৎ এক মামলা হয়েছিছিলো, ছেলে অজয় সিং এর বিরুদ্ধে। তার নাকি বিশ্ব প্রান্তের কোন উপদ্বিপে ব্যঙ্ক একাউন্ট ছিলো।
------ সিদ্ধার্থ রায়, জীবন রায়কে দুটি ছাত্র হত্যা, তাদের বস্তাবন্দী করে অনেক দূরে ফেলে দেওয়ার মামলা রুজু করান। মাস খানেক বাদে জামিন পাওয়ার পর, একি অজুহাত দাড় করিয়ে, এক বছরের বেশী বিনা বিচারে আটকে দেওয়ার ব্যবস্থা  করেছিলেন। কোলকাতা হাইকোর্ট পরে জামিন দেন। তিনি  যদি জতীয় মজুরী কমিটির সদস্য না থাকতেন জামিন হোতই না।
WHATSOEVER,MAIN THING IS THAT EARLIER THE INITIATIVE IS TRANSFERRED TO REVOLUTIONARY WORKING CLASS DETACHMENT, AS ALTERNATIVE PEOPLE IS SAFE FROM CATASTROPHIC ---
অন্যথায় ধরে নিন, ধ্বংসের রাত সমাসন্য।

 
Share To:

THE OFFNEWS

Post A Comment:

0 comments so far,add yours