এন ডি টি ভি খ্যাত রাবিশ কুমারের 'রামোস ম্যাগাসা' পাওয়া প্রমান করছেঃ
। ভারতীয় সাংবাদিকতায়, এখনো সততার প্রতি নিষ্ঠা রাখলে, রাবিশ কুমার যেমন হওয়া যায়।
। তেমন ইচ্ছা রাখলে, রিপাবলিকের সেই সেরকম উনার মতোও হওয়া যায়।।
। পথটা কেবল সোজা আর উল্টো ।
সাংবাদিক
রাবিশ কুমারের এই বিশ্ব সম্মান, বিস্ময়কর হলেও, একটা মিথ কে ভেংগে দিয়েছে।
সেটা এরকমঃ যদি আত্মমর্য্যাদা অক্ষুন্য রাখতে পারেন, তবে, ভাবার কারন নেই
-----
, যেন ভারতীয় চিরন্তনবাদীরা এবং আমেরিকার মিলিটারী তন্ত্রের সারাশি ব্যুহ
ভেদ করে ভারতীয় সংবাদ পত্রের সব পথই বন্ধ করে দিয়েছে।প্রমানিত হোল সেই
সত্ব, মুক্ত বাজারে 'ধূলোর মতো' উড়ন্ত টাকা ধরার লোভ থেকে যিনি বেড়ুতে
পারবেন,তিনিই সেকেন্দর।
যাইহোক, সবাইকে আজকের ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং কালকার সংবাদ পত্রের শিরোনামার দিকে নজর রাখতে বলবো।
-----
প্রসংগত বলে রাখি, ১৯৬১ ..সালে যখন সাংগবাদিক অমিতাভ চৌধুরী ভারত থেকে
প্রথম মেগাসা পেলেন, এখনো মনে আছে, সেদিন সব সংবাদপত্র, প্রথম পাতার
প্রথম সংবাদের হেডলাইনকে সারা স্তম্ভ ধরে বিছিয়ে দিইয়ে, ভারতীয় গৌরভগাঁথা
হিসেবে তুলে ধরেছিলেন। ছত্রে ছত্রে দেখেছিলাম কিভাবে সাংবাদিকরা শ্রী
অমিতাভের এই সম্মানকে নিজের সম্মান হিসেবে মেনে নিয়েছিলেন।
যদি
লক্ষ করে দেখা যায়, অমিতাভের পরয়ে সাত সাত জন ভারতীয় ম্যাগাসা পেলেও,
যেমনভাবে ভারতীয় আর্থ-সামাজিক-রাজনৈ্তিক বোধ জগত স্বাধীন আত্মমর্য্যাদার
আসন থেকে, আত্মসমর্পনের দিকে এগিয়েছে
----
স্বাধীনতাত্তোর কালের সংবাদপত্রের পরম্পরাগত আত্মমর্য্যাদা ক্ষীন থেকে
ক্ষীনতর হয়েছে এবং সাংবাদিকদের স্বাধীনতার গলা কাটা গেছে, , তেমনভাবেই,
ভারতীয় সংবাদপত্র জগতে,
---- এই এসিয়ার নোবেল নামে
ক্ষাত পুরস্কার পাওয়াকে খাটো করে দেখা হয়েছে।দেখা গেছে আন্তর্জাতীক স্তর
থেকে যখন ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমকে বিশ্বের নিকৃ্ষ্টতম মাধ্যমের 'মর্য্যাদা'
দেওয়া হো, তখনো যখন এই তকমা ছিড়ে ফেলার কোন চেষ্টাই দেখা গেলো না, বুঝে
নেওয়া গিয়েছিল, সংবাদ মাধ্যমের রাঘব বোয়ালেরাও, এই নিকৃষ্টতাকে আত্মিকরন
করে নিয়েছে।
---- যদি গভীরে গিয়ে দেখা যায়, দেখা
যাবে, বিশ্বাসযোগ্যতার দিক দিয়ে যদি এখনো আঞ্চলিক সংবাদপত্র এবং
ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, এখনো জনমতের সুস্থতার ধারাকে অনেকটাই অক্ষুন্য রেখেছে।
সংবাদ করা, সংবাদ তুলে নেওয়া কিংবা সংবাদকে তরল করে দেখানোর নামে অসাধুতার
প্রশ্নে য আঞ্চলিক সাংবাদিকদের সম্পর্কে অনেক অভিযোগ থাকলেও, সত্যের
সত্যাভিমুখ এখান থেকেই কিঞ্চিত পরিমানে পাওয়া যায়। দেখেছি, গনতান্ত্রিক
মানুষের পক্ষে রাজধানী শহরে কোন স্পেস্ না পাওয়া গেলোও, কিঞ্চিত পরিমানে
হলেও আঞ্চলিক স্তরে পাওয়া যায়।
এতদসত্বেও
বলতে হবে, সংবাদ বিতরনের ছাদ হিসেবে, অঞ্চলকেও রাজধানী গুলির সংবাদকে
ভিত্তি হিসেবে মানতে হয়। সেখানে, বলা যাবে না সব মিথ্যা সংবাদ বিলি হয়।
আবার এটা কখনোই মানা যাবে না, তাদের বর্তমানের সত্য,
------ কোনদিন দীর্ঘকালিন অথবা যাকে আমরা এবসোলিট ট্রুথ বলে মেনেছি, সেগুলির সাথে সেসব সত্যেয়ার কোন সামঞ্জস্য আছে।
প্রথম
উদাহারন হিসেবে এই আজকের দিনে যে ঘটনা প্রবাহ, ভারত তথা বাংলার লজ্জ্বা
ক্রমাগত সারা বিশ্বে দাবানল নির্মান করছে, সেই নারীর নারীত্বের উপরে আঘাত
যেভাবে প্রাতিষ্টানিক করে দেওয়া হয়েছে সংগবাদ পত্র জগতের কৃপায়,সে বিষয়ে দু
চারটি কথা বলা যেতে পারেঃ
প্রথমতঃ এটা ঠিক সংবাদ মিডিয়ে উনাও এর ঘটনা কিংবা অধুনা জামসেদপুর বা উনাও এর ঘটনাগুলি এবং পশ্চিম বাংলার যে অরাজক অবস্থা চলছে
--------
মানতে হবে, এসব অরাজকতাকে এড়িয়ে যাওয়া মিডিয়ার সম্ভব ছিলো না। বিবেচ্য
বিষয়, , যদি মিডিয়াকে হস্তক্ষেপ করতে হয়, তবে প্রশ্ন এখানেই, যে সে কি, যা
ঘটছে, তার বিষয়গত রিপোর্ট রেখেই, শেষ করবেন অথবা চলমান অরাজকতার কারনগুলিকে
চিহ্নিত করে, প্রতিবিধানের রাস্তাটিকেও বাতলে দেবেন।
প্রথমতঃ নিশ্চিতভাবে বলতে হবেঃ একটা উন্নত ধরনের নঞ্কে যখন টেনে নামানো হয়, তবে নিশ্চিতভাবেই ঠাকে
-----
অপেক্ষিকৃত উন্নতমানের মঞ্চ গনমঞ্ছে উপহার দিতেই হবে, অন্যথায়, যখন যে কোন
নিম্নমানের মঞ্চ অরাজকতাই শুধু নির্মান করবে না, যুগপদঃ
-----সে আদিভৌতিকবাদ বা মেটা-ফিজিক্স কিংবা ইতিহাসবোধহীনতার প্রসার ঘটিয়ে, নিজেকে প্রত্যাহারের দিকে টেনে নিয়ে যাবেই।
----
মিডিয়ার দিকে যদি তাকিয়ে দেখা যায়। তারা সংবাদ যেভাবে প্রচার করছেন,
সেগুলি নিয়ম কিংবা বিষয়গত হিশেবে 'সত্য' বিবেচিত হলেও, চালচিত্রে অবলোকন
করলে দেখা যাবে
----- সত্যের ঘাড়ে এক চুড়ান্ত অসত্য চাপিয়ে দেবে।,
দ্বিতীয়তঃ
সংরক্ষন
বিরোধীতা কিংবা 'তিন তলাক' অথবা ৩৭০ এর উপর সংবাদগুলি যেভাবে উপস্থাপনা
করা হচ্ছে, সেগুলির বস্তুগত বিবেচনায় ঠিক, কিন্তু গভীরে দীর্ঘকালিন সত্য
কিংবা সংবিধানকে এক বহুপাক্ষিক চুকি হিসেবে যদি দেখা হয়, তবে দেখা যাবে
সত্যের নামে
----- এক ধরনের বিভীষিকা নির্মানের দিকেই
ভারত রাষ্ট্রকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে, এ দেশের সংবাদপত্র জগত। সবকিছু করা
হচ্ছে ব্রাহ্মন্যবাদের নেত্রালয়ের মাধ্যমে।
-----
তিন তালাকের বিরুদ্ধে যে আইন নির্মান করা হয়েছে, সবাই মানবেন, বিশ্বের
দ্বিত্তীয় বৃহত্তম ধর্মকে বিচ্ছিন্ন করতেই, সেখানে সংবিধানের বাধ্যবাদকতার
প্রশ্নে সেই সত্যদুটির দিকেই অংগুলি সংকেত করছেঃ
সর্বপ্রথম
সেই সত্যটাকেই বুঝিয়ে দেবে, ব্রহ্মন্যবাদীরা বিশ্বের সব থেকে ধূর্ত
ব্যবস্থাঃ সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার প্রশ্নে, আমরা বুঝিয়ে দিলাম আমরা এখনো
সেই পুরানো সত্যে বিশ্বাসী
----- কাজের সময় কাজী, কাজ ফুরোলেই পাজি।
দ্বিতীয়তঃ যদি মেনে নেওয়া হতে থাকে, তিন তালাক আইন, মুসলীম নারীদের মুক্তি দেবে, তাই সংবিধানকে আর চুক্তির সর্ত হিসেবে মানা হচ্ছে না
----
তবে সামগ্রীকভাবেই নারী মুক্তির প্রশ্নেই একটা সামগ্রীক আইন আনা যেতে
পারতো। যেখানী নারীকে নিয়ে ব্যবসায়ীক বিজ্ঞাপন মুল্যবোধ ' নরক যাত্রা'
থেকেও অধম, তবে মাথাগুনতির দিক থেকে হিন্দু রমনীরাই সব থেকে বেশী
নির্য্যাতিত, বলে জানতে হবে।
THEREFORE,
IF INDIA'S MEDIA REFUSE TO AGREE, WE MUST PROJECT, IF RABIS KUMAR HAS
FOUND THE ASIA;S HIGHEST DIGNIFIED POST IN THE AREA OF JOURNALISM, IT IS
FOR HIS ANALYTICAL WAY FOR APPROACHING THE NEWS AND THIS ANALYTICAL
APPROACH IS BASED ON SOCIAL UNITY AS IDENTIFIED IN THE CONSTITUTION
WHICH IS JUST OPPOSITE TO THE APPROACH BY INDIA; MAJOR SECTIONS OF MEDIA
AND AS IDENTIFIED AS MOST WORST JOURNALISM IN THE WORLD....।।চ ল বে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours