মিলন গোস্বামী, সাংবাদিক, বীরভূম:
রথ যাত্রার পূর্ণ তিথিতে জগন্নাথ দেব নয় গোপাল কে নিয়েই রথযাত্রায় সামিল হন এলাকার মানুষ। এই উপলক্ষে বসে
মেলাও। যে গ্রামে গোপালের রথ দেখতে আশপাশের গ্রামের মানুষরা ভিড় জমান সেই গ্রামের নামটি ভান্ডির বন।
সিউড়ী এক নম্বর ব্লকের খটোঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তগত। ভান্ডির বন গ্রামের এই রথ প্রায় 600 বছরের প্রাচীন। শোনা
যায় মুঘল আমলের শেষ দিকে যখন মুসলিম অত্যাচারে সমস্ত হিন্দু মন্দির ধ্বংস করা হচ্ছিল। সেই সময় বৃন্দাবনে
মদনমোহন মন্দির ও ধ্বংস করা হয়। সেই সময় জয়পুরের মহারাজ জয়সিংহ মদন মোহন কে সঙ্গে নিয়ে যান জয়পুরে।
আর দ্বাদশ গোপাল কে নিয়ে আসেন ধ্রুব গোস্বামী।
তিনি বৃন্দাবন থেকে আসার পথে সিউড়ি 1 নম্বর ব্লকের নোয়া ডিহি গ্রামে আশ্রয় নেন। তারপর ভান্ডির বন গ্রামে আসেন। সেখানে কিছুদিন থাকার পর রওনা দেবার প্রাক্কালে স্বপ্নাবিষ্ট হন দ্বাদশ গোপাল। বলেন তিনি এখানেই থাকতে চান। তারপর দ্বাদশ গোপাল কে রেখে তিনি 11 গোপাল নিয়ে নিরুদ্দেশের পথে যাত্রা করেন। সেই থেকেই এই গ্রামেই গোপালের বাস। বর্ধমান মহারাজের তৈরি রথে আগে রথযাত্রার হলেও পরে তা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় প্রেম দাস বাবাজী নিম কাঠের তৈরি রথ বানান। সেই রথে সওয়ার হন গোপাল। এখানে জগন্নাথ নন গোপাল যাত্রা দেখতেই ভিড় জমান আশপাশের গ্রামের মানুষজনও।
তিনি বৃন্দাবন থেকে আসার পথে সিউড়ি 1 নম্বর ব্লকের নোয়া ডিহি গ্রামে আশ্রয় নেন। তারপর ভান্ডির বন গ্রামে আসেন। সেখানে কিছুদিন থাকার পর রওনা দেবার প্রাক্কালে স্বপ্নাবিষ্ট হন দ্বাদশ গোপাল। বলেন তিনি এখানেই থাকতে চান। তারপর দ্বাদশ গোপাল কে রেখে তিনি 11 গোপাল নিয়ে নিরুদ্দেশের পথে যাত্রা করেন। সেই থেকেই এই গ্রামেই গোপালের বাস। বর্ধমান মহারাজের তৈরি রথে আগে রথযাত্রার হলেও পরে তা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় প্রেম দাস বাবাজী নিম কাঠের তৈরি রথ বানান। সেই রথে সওয়ার হন গোপাল। এখানে জগন্নাথ নন গোপাল যাত্রা দেখতেই ভিড় জমান আশপাশের গ্রামের মানুষজনও।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours