আগে মনে হোত, কোলকাতায় বসে, কথা এবং সুর নির্মান করার জন্যেই বোধ হয়, শ্রমের চতুর্থ এবং পঞ্চম ধাপে উঠে আসাটা এবং তার সাথে স্বয়ং সম্পুর্নতা বা সেক্যুলারিজমের অন্তসম্পর্কগুলি বুঝতে না পারার জন্যেই বুঝি, কাব্যের গণরুপটি ক্রমে স্ংকুচিত হয়েছে। ------- পরে নিশ্চিত হয়েছি, শ্রমের আন্তর্জাতীক রুপটি স্পষ্ট না থাকা, কাব্যকে সমসাময়িক করতে, ভারতীয় অতীতকে, -------- রবীন্দ্রনাথ যে ণতুন মুল্যায়ন করলেন তা ভারতীয় রেনেশাকে পরবর্তী দরজায় পৌছে দিয়েছিলো। ----কিন্তু আমরা যাদের ঘারে, স্তালিনের সেই পরামর্শ, রেনেশা যেখানে পরিত্যক্ত সেখান থেকেই বুর্জোয়া পতাকাকে ঘারে তুলে নিতে হবে, সেই অতি-গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শট আমরা মাথায় তুলি নাই। প্রথমতঃ আমরা বুঝি নাই দেশের অতীতকে আধুনিক বিশ্বপরিস্থিতির সাথে সামণয্যস্য রেখে সমসাময়িক করার নামই আন্তর্যাতীকতা। তাই রবীন্দ্রনাথ অতীতের মুল্যায়নের যে বিন্দুতে শেষ করলেন, সেই পূনমুল্যায়নকে এগিয়ে দেওয়ার কোন চেষ্টা হয় নাই। দ্বিতীয়তঃ আমরা বুঝতে চাই নাই, ইতিহাসের অন্যান্য ধারার মতো সাহিত্য কিংবা সংস্কৃতিও যেহেতু ফলিত বিজ্ঞানের অধিন, সেজন্য ইতিহাসের উন্মোচনের সাথে সাথে সেই বিজ্ঞান উন্মোচিত হয়। যদি স্মরনে রাখতাম, আমেরিকা কিংবা দক্ষিন আফ্রিকায়, বর্নবিদ্বেষ কমেছে , শ্রমিক শ্রেনীর আবির্ভাব এবং বিকাশের সাথে সাথে, ভারতে অনেক সমস্যা কমে যেত। চতুর্থতঃ একই সুত্রে বলতে হয়, উল্লেখিত মুল্যায়নের পাশাপাশি, ভারতের আধুনিক ইতিহাসের কোন শ্রেনীগত মূল্যায়ন এবং তার ভিত্তিতে পূর্বে উল্লেখিত শ্রম এবং সামাজিক সম্পর্কগুলির মুল্যায়ণকে আত্মস্ত করার কোন চেষ্টা না হওয়াতেই, কাব্য ক্রমে সংকীর্ন জলশ্রোতে ঢুকে গেছে।
আগে মনে হোত, কোলকাতায় বসে, কথা এবং সুর নির্মান করার জন্যেই বোধ হয়, শ্রমের চতুর্থ এবং পঞ্চম ধাপে উঠে আসাটা এবং তার সাথে স্বয়ং সম্পুর্নতা বা সেক্যুলারিজমের অন্তসম্পর্কগুলি বুঝতে না পারার জন্যেই বুঝি, কাব্যের গণরুপটি ক্রমে স্ংকুচিত হয়েছে। ------- পরে নিশ্চিত হয়েছি, শ্রমের আন্তর্জাতীক রুপটি স্পষ্ট না থাকা, কাব্যকে সমসাময়িক করতে, ভারতীয় অতীতকে, -------- রবীন্দ্রনাথ যে ণতুন মুল্যায়ন করলেন তা ভারতীয় রেনেশাকে পরবর্তী দরজায় পৌছে দিয়েছিলো। ----কিন্তু আমরা যাদের ঘারে, স্তালিনের সেই পরামর্শ, রেনেশা যেখানে পরিত্যক্ত সেখান থেকেই বুর্জোয়া পতাকাকে ঘারে তুলে নিতে হবে, সেই অতি-গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শট আমরা মাথায় তুলি নাই। প্রথমতঃ আমরা বুঝি নাই দেশের অতীতকে আধুনিক বিশ্বপরিস্থিতির সাথে সামণয্যস্য রেখে সমসাময়িক করার নামই আন্তর্যাতীকতা। তাই রবীন্দ্রনাথ অতীতের মুল্যায়নের যে বিন্দুতে শেষ করলেন, সেই পূনমুল্যায়নকে এগিয়ে দেওয়ার কোন চেষ্টা হয় নাই। দ্বিতীয়তঃ আমরা বুঝতে চাই নাই, ইতিহাসের অন্যান্য ধারার মতো সাহিত্য কিংবা সংস্কৃতিও যেহেতু ফলিত বিজ্ঞানের অধিন, সেজন্য ইতিহাসের উন্মোচনের সাথে সাথে সেই বিজ্ঞান উন্মোচিত হয়। যদি স্মরনে রাখতাম, আমেরিকা কিংবা দক্ষিন আফ্রিকায়, বর্নবিদ্বেষ কমেছে , শ্রমিক শ্রেনীর আবির্ভাব এবং বিকাশের সাথে সাথে, ভারতে অনেক সমস্যা কমে যেত। চতুর্থতঃ একই সুত্রে বলতে হয়, উল্লেখিত মুল্যায়নের পাশাপাশি, ভারতের আধুনিক ইতিহাসের কোন শ্রেনীগত মূল্যায়ন এবং তার ভিত্তিতে পূর্বে উল্লেখিত শ্রম এবং সামাজিক সম্পর্কগুলির মুল্যায়ণকে আত্মস্ত করার কোন চেষ্টা না হওয়াতেই, কাব্য ক্রমে সংকীর্ন জলশ্রোতে ঢুকে গেছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours