রকে হেলান দিয়ে উঠতি যুবকেরা। সাদা ড্রেসে তাদের দেখলে বিপ্লবী মনে হবে কিন্তু ওরে ওরম স্টাইলে বসে পা দুলিয়ে দুলিয়ে জাতীয় সঙ্গীত শুনিস না রে।
এই যাহ পাশ দিয়ে ভো করে বাইক নিয়ে এমন জোরে চলে গেল হ্যান্ডেল থেকে পতাকা খুলে রাস্তার জমা জলে।
ও বাবা বিকেলে ফিস্টি হবে খানা ও পিনা? ও তাই ওই দামড়া বক্স ভাড়া করেচ। তা কি গান হবে?
কি বললে প্রথমে দেশের মাটি তারপর বন্দেমাতরম তারপর কাজরা রে কাজরা রে আর কাওয়ালী উইথ বাওয়ালি। বাপ্রে।
তারপর খানা কম পিনা বেশী করে টলমল পায়ে বাড়ি ফিরতে ফিরতে রাস্তার ল্যাম্পপোস্টকে দুটো সেলাম ঠুকে বন্দেমাতরম বলতে বলতে দড়াম করে বিছানায় পড়ে সারারাত ইংরেজ ভারত ছাড় বলতে বলতে স্বপ্নে প্রচন্ডরকম যুদ্ধ করে দেশোদ্ধার।
জানো না যেন আজ স্বাধীনতা দিবস। আমি যেমন করেই পালন করি তোমার কি? যত্তসব।
এই চিত্র কমবয়সী প্রতিবার। তবে এবার হয়তো ভীড় ভাড় নাচা-গানায় ভরপুর হবে না। কোভিড বাদ সেধেছে।তবে মানসিকতা এই থাকবে অনেক দেশের জন্য কাঁদা মানুষের।
"কেন চেয়ে আছো গো মা মুখপানে "
মা সেদিনও চেয়েছিল আজও আছে। আরও কতদিন স্বাধীনতার এমন স্বাদ পেতে হবে মাতৃভুমিকে কি জানি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours