দেবর্ষি মজুমদার, লেখক, বীরভূম:
গত রাতে কর্মীসভার প্রাক্তন সম্পাদক বিদ্যুৎ সরকার, সদস্য তন্ময় হাজরা, বারিদবরণ ঘোষালকে সাসপেনশন চিঠি ধরানো হয় আন্দোলনের মুখে অফিসের গেটে তালা লাগানোর জন্য। প্রাক্তনকর্মী গগন সরকার জানান, কর্মী সভার প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক কর্মীদের অভাব অভিযোগ তো উপাচার্য কে করবেন। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তার জন্য চিঠি ধরানো হলে সেটা স্বৈরাচারী আচরণ। আমি এর নিন্দা করি। রবিবার সকালে তিন জন অধ্যক্ষকে সাসপেনশন চিঠি ধরানো হয় একই ভাবে। উড়িয়া বিভাগের ভাষা ভবনের প্রাক্তন অধ্যক্ষ কৈলাশ পট্টনায়েক, অভিজিৎ সেন এবং নরোত্তম সেনাপতি। কোন এক অদৃশ্য কর্মীকে অতিরিক্ত পেমেন্ট করার জন্য তাঁদের এই সাসপেনশনের চিঠি ধরানো হয়।
এছাড়াও ভাষা ভবনের সৌমেন সাহা এবং গনেশ ঘোষ ছাড়াও চারজন অস্থায়ী কর্মীদের বসিয়ে দেওয়া হয়েছে, বলে সূত্রের খবর। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জয়েন্ট রেজিস্ট্রার সৌমেন্দ্রনাথ সেনকে শোকজ আগেই করা হয়েছিল।
বিশ্ব ভারতীর এক শিক্ষক সংগঠনের অধ্যাপক নেতা বলেন, কিছু ক্ষেত্রে সামান্য হলেও ত্রুটি ছিল। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে অন্য খেলা চলছে। এব্যাপারে সাসপেনশন চিঠি প্রাপ্ত কোন কর্মী বা অধ্যাপক মুখ খুলতে চাননি। পাশাপাশি বিশ্ব ভারতীর জন সংযোগ আধিকারিক অনির্বাণ সরকার ফোন ধরেননি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours