দেবর্ষি মজুমদার, লেখক, বীরভূম:
বীরভূমের ময়ুরেশ্বর এলাকায় তিনজনের করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসার পর সাময়িক আতঙ্ক ছড়ালেও, তা নিয়ে “গেল, গেল” পরিস্থিতির কিছু হয় নি, বলে আশ্বস্ত করেছে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর। দিন কয়েক আগে এই আক্রান্তরা মুম্বাই থেকে ফেরেন। এব্যাপারে রামপুরহাট মুখ্য স্বাস্থ্যাধিকারিক পার্থ দে বলেন, “মুম্বাইয়ের টাটা ক্যান্সার হাসপাতালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য যান বছর আঠান্নোর এক মহিলা। তাঁর সাথে ছিলেন আরও তিনজন। মোট চারজনের এই দলকে ২২ এপ্রিল থেকে মল্লারপুরের এক কোয়ারিন্টিনে রাখা হয়। তাঁদের বাইরে কারো সাথে মিশতে দেওয়া হয় নি। শুধুমাত্র চিকিৎসার জন্য তাঁদের কাছে গেছিলেন চিকিৎসকরা। ২৭ এপ্রিল তাদের নমুনা সংগ্রহ হয়। ২৮ তারিখ মুর্শিদাবাদের ভায়রোলজি বিভাগে পরীক্ষার জন্য পাঠ্যানো হয়। গতকাল সেই টেস্টের রিপোর্ট এলে জানা যায় তিন আক্রান্ত করোনা পজিটিভ। চারজনের মধ্যে বাকি একজনের নেগেটিভ রিপোর্ট আসে। করোনা পজিটিভ তিন আক্রান্তকে দুর্গাপুরে সনকা কোভিড হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি, আক্রান্তদের এলাকায় মেডিক্যাল টিম গিয়ে প্রত্যেকের সোয়াব নমুনা সংগ্রহ করে, তা টেস্টের জন্য পাঠানো হয়েছে। চিকিৎসক হিসেবে এটুকু বলতে পারি, আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঘরে থাকুন। চিকিৎসকরা প্রচণ্ড পরিশ্রম করছেন। আপনাদের পাশে সব সময় আছেন”।
তবে গোটা জেলা জুড়ে আতঙ্কের কোং কারন নেই। যেহেতু আক্রান্তরা কোন সাধারণ মানুষের সংস্পর্শে আসেন নি। উল্লেখ্য, এতদিন কোন সন্দেহ প্রবণ রোগীর করোনা পজিটিভ রিপোর্ট না আসায়, বিপদমুক্ত ছিল বীরভূম জেলা। সরকারি তরফে গোটা জেলাকে গ্রীন জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু জেলার তিন রোগীর করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসার পর নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। এব্যাপারে শুক্রবার দুপুর বারোটায় জেলাপরিষদে এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক বসতে চলেছে। তারপর সাংবাদিক বৈঠক হবার কথা।
বীরভূমের ময়ুরেশ্বর এলাকায় তিনজনের করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসার পর সাময়িক আতঙ্ক ছড়ালেও, তা নিয়ে “গেল, গেল” পরিস্থিতির কিছু হয় নি, বলে আশ্বস্ত করেছে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর। দিন কয়েক আগে এই আক্রান্তরা মুম্বাই থেকে ফেরেন। এব্যাপারে রামপুরহাট মুখ্য স্বাস্থ্যাধিকারিক পার্থ দে বলেন, “মুম্বাইয়ের টাটা ক্যান্সার হাসপাতালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য যান বছর আঠান্নোর এক মহিলা। তাঁর সাথে ছিলেন আরও তিনজন। মোট চারজনের এই দলকে ২২ এপ্রিল থেকে মল্লারপুরের এক কোয়ারিন্টিনে রাখা হয়। তাঁদের বাইরে কারো সাথে মিশতে দেওয়া হয় নি। শুধুমাত্র চিকিৎসার জন্য তাঁদের কাছে গেছিলেন চিকিৎসকরা। ২৭ এপ্রিল তাদের নমুনা সংগ্রহ হয়। ২৮ তারিখ মুর্শিদাবাদের ভায়রোলজি বিভাগে পরীক্ষার জন্য পাঠ্যানো হয়। গতকাল সেই টেস্টের রিপোর্ট এলে জানা যায় তিন আক্রান্ত করোনা পজিটিভ। চারজনের মধ্যে বাকি একজনের নেগেটিভ রিপোর্ট আসে। করোনা পজিটিভ তিন আক্রান্তকে দুর্গাপুরে সনকা কোভিড হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি, আক্রান্তদের এলাকায় মেডিক্যাল টিম গিয়ে প্রত্যেকের সোয়াব নমুনা সংগ্রহ করে, তা টেস্টের জন্য পাঠানো হয়েছে। চিকিৎসক হিসেবে এটুকু বলতে পারি, আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঘরে থাকুন। চিকিৎসকরা প্রচণ্ড পরিশ্রম করছেন। আপনাদের পাশে সব সময় আছেন”।
তবে গোটা জেলা জুড়ে আতঙ্কের কোং কারন নেই। যেহেতু আক্রান্তরা কোন সাধারণ মানুষের সংস্পর্শে আসেন নি। উল্লেখ্য, এতদিন কোন সন্দেহ প্রবণ রোগীর করোনা পজিটিভ রিপোর্ট না আসায়, বিপদমুক্ত ছিল বীরভূম জেলা। সরকারি তরফে গোটা জেলাকে গ্রীন জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু জেলার তিন রোগীর করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসার পর নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। এব্যাপারে শুক্রবার দুপুর বারোটায় জেলাপরিষদে এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক বসতে চলেছে। তারপর সাংবাদিক বৈঠক হবার কথা।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours