দেবর্ষি মজুমদার, লেখক, বীরভূম:
নিয়ম বহির্ভূত আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে সরিয়ে দেওয়া হলো ভাষাভবনের অধ্যক্ষকে। বৃহস্পতিবার বিশ্বভারতীর ভাষাভবনের অধ্যক্ষের অফিস সিল করে দেন আধিকারিকরা এবং অধ্যক্ষকে সরিয়ে দেওয়া হয়।বিশ্বভারতীর কর্মসচিব তরফে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা গেছে এই ঘটনা। যদিও সেই বিজ্ঞপ্তিতে এসবের কোন উল্লেখ নেই। শুধু মাত্র বিশ্বভারতীর ভাষাভবনের অধ্যক্ষ নরোত্তম সেনাপতিকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ রয়েছে এই বিজ্ঞপ্তিতে।
তবে, বৃহস্পতিবার রাত্রে বিশ্বভারতীর কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে যাওয়া আধিকারিক-কর্মীদের একটি টিম তালবন্ধ করে দেয় অধ্যক্ষের দপ্তর। মঞ্জুরানী সিংকে ভাষাভবনের নতুন অধ্যক্ষ হিসাবে নিযুক্ত করা হয়েছে।
বিশ্বভারতী সূত্রে জানা গেছে, নিয়ম বহির্ভূত ভাবে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে সদ্য প্রাক্তন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। ভাষা ভবনের অন্দরের খবর, এক গ্রুপ ডি কর্মীকে তার কাজের জন্য বেতন ছাড়াও বাড়তি কিছু টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হত। কিন্তু অভিযোগ, সেই টাকা উঠত অস্তিত্বহীন কোনো এক ব্যক্তির নামে। বহুদিন ধরেই এমনটা চলে আসছিল। সম্প্রতি কোনো এক মাধ্যম থেকে এক অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত হয় অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। সেই তদন্ত করেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের, বলে সূত্রের খবর। তবে এব্যাপারে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ মুখে কুলুপ এঁটেছে। তবে এক অধ্যাপক জানিয়েছেন, ‘‘আর্থিক লেনদেনের যে অভিযোগটি উঠেছে তা খুব সামান্যই টাকা। কিন্তু এক টাকা হলেও সরকারি টাকা এবং তা খরচ করতে হয় নিয়ম মেনেই। সেখানেই সম্ভবত গাফিলতি রয়েছে।’’
নিয়ম বহির্ভূত আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে সরিয়ে দেওয়া হলো ভাষাভবনের অধ্যক্ষকে। বৃহস্পতিবার বিশ্বভারতীর ভাষাভবনের অধ্যক্ষের অফিস সিল করে দেন আধিকারিকরা এবং অধ্যক্ষকে সরিয়ে দেওয়া হয়।বিশ্বভারতীর কর্মসচিব তরফে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা গেছে এই ঘটনা। যদিও সেই বিজ্ঞপ্তিতে এসবের কোন উল্লেখ নেই। শুধু মাত্র বিশ্বভারতীর ভাষাভবনের অধ্যক্ষ নরোত্তম সেনাপতিকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ রয়েছে এই বিজ্ঞপ্তিতে।
তবে, বৃহস্পতিবার রাত্রে বিশ্বভারতীর কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে যাওয়া আধিকারিক-কর্মীদের একটি টিম তালবন্ধ করে দেয় অধ্যক্ষের দপ্তর। মঞ্জুরানী সিংকে ভাষাভবনের নতুন অধ্যক্ষ হিসাবে নিযুক্ত করা হয়েছে।
বিশ্বভারতী সূত্রে জানা গেছে, নিয়ম বহির্ভূত ভাবে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে সদ্য প্রাক্তন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। ভাষা ভবনের অন্দরের খবর, এক গ্রুপ ডি কর্মীকে তার কাজের জন্য বেতন ছাড়াও বাড়তি কিছু টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হত। কিন্তু অভিযোগ, সেই টাকা উঠত অস্তিত্বহীন কোনো এক ব্যক্তির নামে। বহুদিন ধরেই এমনটা চলে আসছিল। সম্প্রতি কোনো এক মাধ্যম থেকে এক অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত হয় অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। সেই তদন্ত করেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের, বলে সূত্রের খবর। তবে এব্যাপারে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ মুখে কুলুপ এঁটেছে। তবে এক অধ্যাপক জানিয়েছেন, ‘‘আর্থিক লেনদেনের যে অভিযোগটি উঠেছে তা খুব সামান্যই টাকা। কিন্তু এক টাকা হলেও সরকারি টাকা এবং তা খরচ করতে হয় নিয়ম মেনেই। সেখানেই সম্ভবত গাফিলতি রয়েছে।’’
Post A Comment:
0 comments so far,add yours