শ্বেতা ঘোষ, ফিচার রাইটার, নৈহাটি, উত্তর ২৪ পরগনা:
ডক্টর বি. সি. রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ অ্যাকাডেমি অফ প্রফেশনাল কোর্সেস-এর উদ্যোগে প্রবল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সম্প্রতি সারাদিনব্যাপী একটি আন্তঃকলেজ কম্পিউটার কোডিং প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠক কলেজ এবং ডক্টর বি. সি. রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সোসাইটির অধীনস্থ অন্য কলেজের প্রতিযোগীরা ছাড়াও দুর্গাপুর অঞ্চলের ও আশেপাশের আরো পনেরোটি কলেজের অংশগ্রহণকারী ১৭৮ জন প্রতিযোগীর মধ্যে চূড়ান্ত পর্যায়ের জন্য ৫০ জন প্রতিযোগীকে বেছে নেওয়া হয়। দুই ঘন্টা সময়সীমার চূড়ান্ত পর্যায়ে প্রতিযোগীরা কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ে নিজেদের দক্ষতা মেলে ধরে। প্রযুক্তি চালিত চুলচেরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে প্রথম তিন স্থানাধিকারী নির্বাচন করা হয়। প্রথম স্থানাধিকারী কুনাল মুখার্জি (ডক্টর বি. সি. রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ) মানপত্র, চ্যাম্পিয়ন ট্রফি ও নগদ ৩,০০০ টাকা পান। দ্বিতীয় স্থানাধিকারী সুমন চক্রবর্তীকে (ডক্টর বি. সি. রায় পলিটেকনিক) মানপত্র, প্রথম রানারআপ ট্রফি ও নগদ ২,০০০ টাকা তুলে দেওয়া হয়। মানপত্র, দ্বিতীয় রানারআপ ট্রফি ও নগদ ১,০০০ টাকা তুলে দেওয়া হয় তৃতীয় স্থানাধিকারী নীতেশ কুমার প্রসাদকে (ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি দুর্গাপুর)। এর বাইরে চূড়ান্ত পর্যায়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য নির্বাচিত ৫০ জন প্রতিযোগীর হাতেই মানপত্র তুলে দেওয়া হয়।
এর আগে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে কলেজের অধ্যক্ষ ডক্টর সৌরভ দত্ত তাঁর বক্তব্যে অংশগ্রহনকারী সমস্ত ছাত্রছাত্রীদের তথা সংগঠকদের উৎসাহ প্রদান করেন। ডক্টর বি. সি. রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্সের প্রধান অমিতাভ চক্রবর্তী তাঁর ভাষণে ছাত্রছাত্রীদের চরিত্র গঠন তথা বহুমুখী প্রতিভার বিকাশে এধরণের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের উপযোগিতার ওপর জোর দেন। সহকর্মী ও ছাত্রছাত্রীদের সক্রিয় ভূমিকায় আগামীতে পার্শ্ববর্তী স্কুলগুলির শিক্ষার্থীদের নিয়েও এধরণের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনা আছে বলে জানান অধ্যক্ষ ডক্টর সৌরভ দত্ত।
ডক্টর বি. সি. রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ অ্যাকাডেমি অফ প্রফেশনাল কোর্সেস-এর উদ্যোগে প্রবল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সম্প্রতি সারাদিনব্যাপী একটি আন্তঃকলেজ কম্পিউটার কোডিং প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠক কলেজ এবং ডক্টর বি. সি. রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সোসাইটির অধীনস্থ অন্য কলেজের প্রতিযোগীরা ছাড়াও দুর্গাপুর অঞ্চলের ও আশেপাশের আরো পনেরোটি কলেজের অংশগ্রহণকারী ১৭৮ জন প্রতিযোগীর মধ্যে চূড়ান্ত পর্যায়ের জন্য ৫০ জন প্রতিযোগীকে বেছে নেওয়া হয়। দুই ঘন্টা সময়সীমার চূড়ান্ত পর্যায়ে প্রতিযোগীরা কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ে নিজেদের দক্ষতা মেলে ধরে। প্রযুক্তি চালিত চুলচেরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে প্রথম তিন স্থানাধিকারী নির্বাচন করা হয়। প্রথম স্থানাধিকারী কুনাল মুখার্জি (ডক্টর বি. সি. রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ) মানপত্র, চ্যাম্পিয়ন ট্রফি ও নগদ ৩,০০০ টাকা পান। দ্বিতীয় স্থানাধিকারী সুমন চক্রবর্তীকে (ডক্টর বি. সি. রায় পলিটেকনিক) মানপত্র, প্রথম রানারআপ ট্রফি ও নগদ ২,০০০ টাকা তুলে দেওয়া হয়। মানপত্র, দ্বিতীয় রানারআপ ট্রফি ও নগদ ১,০০০ টাকা তুলে দেওয়া হয় তৃতীয় স্থানাধিকারী নীতেশ কুমার প্রসাদকে (ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি দুর্গাপুর)। এর বাইরে চূড়ান্ত পর্যায়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য নির্বাচিত ৫০ জন প্রতিযোগীর হাতেই মানপত্র তুলে দেওয়া হয়।
এর আগে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে কলেজের অধ্যক্ষ ডক্টর সৌরভ দত্ত তাঁর বক্তব্যে অংশগ্রহনকারী সমস্ত ছাত্রছাত্রীদের তথা সংগঠকদের উৎসাহ প্রদান করেন। ডক্টর বি. সি. রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্সের প্রধান অমিতাভ চক্রবর্তী তাঁর ভাষণে ছাত্রছাত্রীদের চরিত্র গঠন তথা বহুমুখী প্রতিভার বিকাশে এধরণের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের উপযোগিতার ওপর জোর দেন। সহকর্মী ও ছাত্রছাত্রীদের সক্রিয় ভূমিকায় আগামীতে পার্শ্ববর্তী স্কুলগুলির শিক্ষার্থীদের নিয়েও এধরণের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনা আছে বলে জানান অধ্যক্ষ ডক্টর সৌরভ দত্ত।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours