সজল বোস, সমাজকর্মী, দুর্গাপুর:
একটা অদৃশ্যমান অতি ক্ষুদ্রতর এক শত্রু বিশ্বের সব থেকে বড় খলনায়ক।
এর হাত থেকে নিস্তার নেই কারুর।
একে তো ভয়ঙ্কর পরিবেশ তার উপর দোসর হলো এই বেঁচে থাকার রসদ যোগান।
একুশে আইন প্রয়োগ হবার সাথে সাথেই শুরু আহারের যোগান।
এই তো মওকা এবার উট এলো পাহাড়ের কাছে। সরকার ঘোষণা করলেন জনগণের চিন্তার কোন কারন নেই মুদি, শাক সব্জি তরিতরকারি, দুধ, মাছ, ডিম, মাংস আর অষুধ সবই পাবেন।
শুরু হলো স্ব কিছুই হাতের কাছে আনার তোড়জোড়।
ভয় কে জয় করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাজারে পড়ল লাইন। নিতেই হবেই যে, ব্যস লোভী জ্বীব লকলক করে উঠলো।
শুরু কালোবাজারি! এতো সহজ ভাবছেন কেন? নানা বাজরে লোডশেডিংয়ে কালো বা অন্ধকার হয় নি।
আসলে ঝোপ বুঝেই অসাধু ব্যবসায়ী কোপ দিতে শুরু করে দিয়েছে। 5টাকার জিনিস 50টাকা, মানে সামঞ্জস্যতা না রেখে বর্ধিত দাম নেয়াটাই কালোবাজারি।
যদিও অর্থনীতির ভাষায় কালোবজারির সংজ্ঞা অনেক বা প্রেক্ষিত অনেক।
এবার ভাবুনতো জাতীয় বিপর্যয় আন্তর্জাতিক মহামারীর সতর্কতা, লকডাউন, জীবনের ভয় চেপে বসছে যাতে সংক্রমিত না হয়ে পরি। আর এরই মাঝে বাজার অর্থনীতি প্রায় সারা বিশ্বজুড়ে ক্র্যাশ করে যাবার পথে।
অবাক এই গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে দাঁড়িয়ে সব কিছুর কালো বাজারি। পয়সা দিলে সব পাওয়া যাবে ফলে যিনি বেশী দামে বেশী স্কট করতে পারলেন তিনি কৃত্তিম ক্রাইসিস করে দিলেন যখনই আরও সাহস ঢুকলো ব্যবসায়ীদের মধ্যে। লাফিয়ে লাফিয়ে মুনাফাখোর কারবারীদের দল নিজের পণ্যের দাম চড়া করে দিচ্ছেন। ফলে অপ্রতুল আর বেঁচে থাকার রসদ জগতে টান পড়ছে মধ্যবিত্ত নিম্ন মধ্যবিত্তদের পকেটে, আর গরীবের অবস্থা তথৈবচ।
কেউ দেখার নেই না সরকার পক্ষ না বিপক্ষ। গণ বণ্টন ব্যবস্থা এখনও চোখ মেলে নি। অথচ সকলের অবস্থা একই। সকলের মধ্যেই এই কালোবাজারি নিয়ে ক্ষোভ বেড়েই চলেছে। উদাস নির্বিকার প্রসাশন।
অবিলম্বে চোখ মেলে দেখুন মানুষ বড়ই অসহায়। এই সময় কেউ কারুর পাশে দাঁড়াতে পারছে না প্রতিবাদের জমায়েতে কারন সোস্যাল ডিসটেন্স আর ঘরেই থাকুন আর্জি তে। তাই সরকার ও বিরোধী সকলের উচিৎ এই সময় একসাথে বাজার নিয়ন্ত্রন এর দায়িত্ব নিন।
ক্রেতা সুরক্ষার দিকে নজর দিন। আরও ভয়ঙ্কর দিন অপেক্ষায় আছে। করোনা থেকে মুক্তি পেলেও শুরু হবে আর্থিক মহামারী, কাজ হারানো মানুষের সংখ্যা বাড়বে। আর্থসামাজিক বৈষম্য আরও প্রকট হবেই। তখন আবারো এই একই ঘটনা প্রবাহমান হবে ফলে আমাদের জীবন ধরনের মান কমবে, আমরা ধ্বংসের দিকে অগ্রসর হবো। আর এই মুনাফাখোর বর্বরের দল সেদিন আর মুনাফা করার মত তাদের সুযোগ আসবেনা। তাই এই কথা বলি আমরা একে অপরের সাথে সময়োপযোগী সম্পর্ক আর সকলের সাথে একই স্থানে বসিয়ে সামাজিক সাম্য ও সহযোগিতা মুলক সামাজিক ভাবনা গড়ে তোলা।
আহ্বান আসুন ঐক্যবদ্ধ মানসিকতার পরিচয় দিই।
রাষ্ট্র যেখানে বড়াই করে
সকলের কথা ভাবি,
মন্ত্রী একটু বিবেচনা করো
খোলো ট্যাঁকের চাবি।
নেই কোন আয়ের পথ
নেই কোন সমাধান,
হনুমান সেজে দাঁত খিঁচুনি
ছুঁড়ে দাও রাম বান।
মরতে যদি নাচাও তবে
না খেয়েই মরো,
তবুও জীবন দিয়ে দাদা
করোনা দুর করো।
রাস্তা ঘাটে নেই মানুষ
জীব জন্তুরা আছে,
করোনার ভয় নেই তাদের
পাখি ডাকছে গাছে।
আমার দাদা পেট ভরেনি
সেই থাকি ফুটপাতে,
আমি এখন কোথায় যাবো
এই দুর্দিনের রাতে?
সবকিছু আজ বন্ধ হলো
বন্ধ সবার দ্বার,
ভিক্ষা চাইলেই পেতাম কিছু
এখন মুখ ভার।
লক ডাউন করে তুমি
ভালো কাজই নিলে,
আরো ভালো হতো যদি
জনধনে কিছুটা দিলে।
ইতালিতে সবই সহজ লব্ধ
সবার আছে বাড়ি,
আমার দাদা রাস্তা আছে
আছে কালো বাজারি॥
একটা অদৃশ্যমান অতি ক্ষুদ্রতর এক শত্রু বিশ্বের সব থেকে বড় খলনায়ক।
এর হাত থেকে নিস্তার নেই কারুর।
একে তো ভয়ঙ্কর পরিবেশ তার উপর দোসর হলো এই বেঁচে থাকার রসদ যোগান।
একুশে আইন প্রয়োগ হবার সাথে সাথেই শুরু আহারের যোগান।
এই তো মওকা এবার উট এলো পাহাড়ের কাছে। সরকার ঘোষণা করলেন জনগণের চিন্তার কোন কারন নেই মুদি, শাক সব্জি তরিতরকারি, দুধ, মাছ, ডিম, মাংস আর অষুধ সবই পাবেন।
শুরু হলো স্ব কিছুই হাতের কাছে আনার তোড়জোড়।
ভয় কে জয় করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাজারে পড়ল লাইন। নিতেই হবেই যে, ব্যস লোভী জ্বীব লকলক করে উঠলো।
শুরু কালোবাজারি! এতো সহজ ভাবছেন কেন? নানা বাজরে লোডশেডিংয়ে কালো বা অন্ধকার হয় নি।
আসলে ঝোপ বুঝেই অসাধু ব্যবসায়ী কোপ দিতে শুরু করে দিয়েছে। 5টাকার জিনিস 50টাকা, মানে সামঞ্জস্যতা না রেখে বর্ধিত দাম নেয়াটাই কালোবাজারি।
যদিও অর্থনীতির ভাষায় কালোবজারির সংজ্ঞা অনেক বা প্রেক্ষিত অনেক।
এবার ভাবুনতো জাতীয় বিপর্যয় আন্তর্জাতিক মহামারীর সতর্কতা, লকডাউন, জীবনের ভয় চেপে বসছে যাতে সংক্রমিত না হয়ে পরি। আর এরই মাঝে বাজার অর্থনীতি প্রায় সারা বিশ্বজুড়ে ক্র্যাশ করে যাবার পথে।
অবাক এই গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে দাঁড়িয়ে সব কিছুর কালো বাজারি। পয়সা দিলে সব পাওয়া যাবে ফলে যিনি বেশী দামে বেশী স্কট করতে পারলেন তিনি কৃত্তিম ক্রাইসিস করে দিলেন যখনই আরও সাহস ঢুকলো ব্যবসায়ীদের মধ্যে। লাফিয়ে লাফিয়ে মুনাফাখোর কারবারীদের দল নিজের পণ্যের দাম চড়া করে দিচ্ছেন। ফলে অপ্রতুল আর বেঁচে থাকার রসদ জগতে টান পড়ছে মধ্যবিত্ত নিম্ন মধ্যবিত্তদের পকেটে, আর গরীবের অবস্থা তথৈবচ।
কেউ দেখার নেই না সরকার পক্ষ না বিপক্ষ। গণ বণ্টন ব্যবস্থা এখনও চোখ মেলে নি। অথচ সকলের অবস্থা একই। সকলের মধ্যেই এই কালোবাজারি নিয়ে ক্ষোভ বেড়েই চলেছে। উদাস নির্বিকার প্রসাশন।
অবিলম্বে চোখ মেলে দেখুন মানুষ বড়ই অসহায়। এই সময় কেউ কারুর পাশে দাঁড়াতে পারছে না প্রতিবাদের জমায়েতে কারন সোস্যাল ডিসটেন্স আর ঘরেই থাকুন আর্জি তে। তাই সরকার ও বিরোধী সকলের উচিৎ এই সময় একসাথে বাজার নিয়ন্ত্রন এর দায়িত্ব নিন।
ক্রেতা সুরক্ষার দিকে নজর দিন। আরও ভয়ঙ্কর দিন অপেক্ষায় আছে। করোনা থেকে মুক্তি পেলেও শুরু হবে আর্থিক মহামারী, কাজ হারানো মানুষের সংখ্যা বাড়বে। আর্থসামাজিক বৈষম্য আরও প্রকট হবেই। তখন আবারো এই একই ঘটনা প্রবাহমান হবে ফলে আমাদের জীবন ধরনের মান কমবে, আমরা ধ্বংসের দিকে অগ্রসর হবো। আর এই মুনাফাখোর বর্বরের দল সেদিন আর মুনাফা করার মত তাদের সুযোগ আসবেনা। তাই এই কথা বলি আমরা একে অপরের সাথে সময়োপযোগী সম্পর্ক আর সকলের সাথে একই স্থানে বসিয়ে সামাজিক সাম্য ও সহযোগিতা মুলক সামাজিক ভাবনা গড়ে তোলা।
আহ্বান আসুন ঐক্যবদ্ধ মানসিকতার পরিচয় দিই।
রাষ্ট্র যেখানে বড়াই করে
সকলের কথা ভাবি,
মন্ত্রী একটু বিবেচনা করো
খোলো ট্যাঁকের চাবি।
নেই কোন আয়ের পথ
নেই কোন সমাধান,
হনুমান সেজে দাঁত খিঁচুনি
ছুঁড়ে দাও রাম বান।
মরতে যদি নাচাও তবে
না খেয়েই মরো,
তবুও জীবন দিয়ে দাদা
করোনা দুর করো।
রাস্তা ঘাটে নেই মানুষ
জীব জন্তুরা আছে,
করোনার ভয় নেই তাদের
পাখি ডাকছে গাছে।
আমার দাদা পেট ভরেনি
সেই থাকি ফুটপাতে,
আমি এখন কোথায় যাবো
এই দুর্দিনের রাতে?
সবকিছু আজ বন্ধ হলো
বন্ধ সবার দ্বার,
ভিক্ষা চাইলেই পেতাম কিছু
এখন মুখ ভার।
লক ডাউন করে তুমি
ভালো কাজই নিলে,
আরো ভালো হতো যদি
জনধনে কিছুটা দিলে।
ইতালিতে সবই সহজ লব্ধ
সবার আছে বাড়ি,
আমার দাদা রাস্তা আছে
আছে কালো বাজারি॥
Post A Comment:
0 comments so far,add yours