দেবর্ষি মজুমদার, লেখক, বীরভূম:
বিশ্বভারতী ফের বিতর্কের কেন্দ্রে। গত বছর প্রথম অশোক রুদ্র মেমোরিয়াল লেকচারে প্রণব বর্ধন ও অমর্ত্য সেন এসেছিলেন। তাঁদের মূল্যবান বক্তব্য রেখেছিলেন। কিন্তু এবারে সেই স্মারক বক্তব্যে “না”। আশ্রমেও “বাম ও রামের যুদ্ধ” বা “আমরা –ওরা” নিয়ে কটাক্ষ করেছেন অনেকেই। কিন্তু এই স্মারক বক্তৃতায় যিনি আসতেন প্রভাত পট্টনায়েকের পরিচয় শুধু মার্ক্সীয় অর্থনীতিবিদ শব্দবন্ধের মধ্যে রাখলে ইতিহাসের প্রতি অন্যায় করা হবে।
বিশ্বভারতী সূত্রে জানা গেছে, এবছর অশোক রুদ্র স্মারক বক্তৃতা রাখার কথা ছিল প্রথিতযশা প্রভাত পট্টনায়েকের। এব্যাপারে তাঁকে জানিয়ে নিশ্চিত করা হয়। তারপর হঠাত করে উপাচার্যের আপ্তসহায়ক তন্ময় নাগ মারফৎ ফোনের মাধ্যমে অর্থনীতি বিভাগকে জানানো হয় যে উনি এলে সমস্যা হতে পারে। এখন ব্যাপারটা স্থগিত থাক। গোটা বিষয়টিকে গৈরিকীকরণ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন মহল। প্রভাত পট্টনায়েক একজন শুধু বামপন্থী নন, দেশের পাঁচজন বিখ্যাত অর্থনীতিবিদদের মধ্যে একজন। ইউ জি সি থকে স্পেশাল এসিট্যান্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে বেশ কিছু অর্থ দেওয়া হয় পাঁচ বছরের জন্য। তাঁকে দিল্লী থেকে নিয়ে আসা এবং অনুষ্ঠান করা এই বাবদ দুই লক্ষ টাকা গচ্ছিত ছিল। কিন্তু আইনী বিতর্ক এড়াতে উপাচার্য কোন লিখিত নির্দেশ দিলেন না। তবে ব্যক্তিগত আপ্ত সহায়কের মাধ্যমে ফোন করে গোটা বিষয়টি আপাততঃ স্থগিত করে দিলেন। ১২ মার্চ ছিল অশোক রুদ্র মেমোরিয়াল লেকচারের জন্য নির্ধারিত দিন। সেটা এভাবে বন্ধ করায় ফাঁপড়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগ। বিভাগের এডভাইসরি কমিটি এই প্রখ্যাত অর্থনীতি বিদের নাম প্রস্তাব করে এই উপাচার্যের আমলেই। কিন্তু বিশ্বভারতীতে বিজেপি এমপি স্বপন দাস গুপ্তের “এন আর সি” নিয়ে বক্তৃতা রাখার বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলন হয় এবং শুধু তাই নয়, চরম সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয় কর্তৃপক্ষকে। এব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অধ্যাপক থেকে, ছাত্র ছাত্রী এবং পড়ুয়ারা নিন্দায় মুখর হয়েছেন। এবার এই ঘটনায় বিশ্বভারতীর সম্মানহানি ঘটেছে বলে মনে করছেন অনেকেই। ছাত্র নেতা সোমনাথ সাউ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান। বিশ্বভারতীর জন সংযোগ আধিকারিক অনির্বান সরকারকে বার বার ফোন করা হলে, তিনি ফোন ধরেন নি।
বিশ্বভারতী ফের বিতর্কের কেন্দ্রে। গত বছর প্রথম অশোক রুদ্র মেমোরিয়াল লেকচারে প্রণব বর্ধন ও অমর্ত্য সেন এসেছিলেন। তাঁদের মূল্যবান বক্তব্য রেখেছিলেন। কিন্তু এবারে সেই স্মারক বক্তব্যে “না”। আশ্রমেও “বাম ও রামের যুদ্ধ” বা “আমরা –ওরা” নিয়ে কটাক্ষ করেছেন অনেকেই। কিন্তু এই স্মারক বক্তৃতায় যিনি আসতেন প্রভাত পট্টনায়েকের পরিচয় শুধু মার্ক্সীয় অর্থনীতিবিদ শব্দবন্ধের মধ্যে রাখলে ইতিহাসের প্রতি অন্যায় করা হবে।
বিশ্বভারতী সূত্রে জানা গেছে, এবছর অশোক রুদ্র স্মারক বক্তৃতা রাখার কথা ছিল প্রথিতযশা প্রভাত পট্টনায়েকের। এব্যাপারে তাঁকে জানিয়ে নিশ্চিত করা হয়। তারপর হঠাত করে উপাচার্যের আপ্তসহায়ক তন্ময় নাগ মারফৎ ফোনের মাধ্যমে অর্থনীতি বিভাগকে জানানো হয় যে উনি এলে সমস্যা হতে পারে। এখন ব্যাপারটা স্থগিত থাক। গোটা বিষয়টিকে গৈরিকীকরণ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন মহল। প্রভাত পট্টনায়েক একজন শুধু বামপন্থী নন, দেশের পাঁচজন বিখ্যাত অর্থনীতিবিদদের মধ্যে একজন। ইউ জি সি থকে স্পেশাল এসিট্যান্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে বেশ কিছু অর্থ দেওয়া হয় পাঁচ বছরের জন্য। তাঁকে দিল্লী থেকে নিয়ে আসা এবং অনুষ্ঠান করা এই বাবদ দুই লক্ষ টাকা গচ্ছিত ছিল। কিন্তু আইনী বিতর্ক এড়াতে উপাচার্য কোন লিখিত নির্দেশ দিলেন না। তবে ব্যক্তিগত আপ্ত সহায়কের মাধ্যমে ফোন করে গোটা বিষয়টি আপাততঃ স্থগিত করে দিলেন। ১২ মার্চ ছিল অশোক রুদ্র মেমোরিয়াল লেকচারের জন্য নির্ধারিত দিন। সেটা এভাবে বন্ধ করায় ফাঁপড়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগ। বিভাগের এডভাইসরি কমিটি এই প্রখ্যাত অর্থনীতি বিদের নাম প্রস্তাব করে এই উপাচার্যের আমলেই। কিন্তু বিশ্বভারতীতে বিজেপি এমপি স্বপন দাস গুপ্তের “এন আর সি” নিয়ে বক্তৃতা রাখার বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলন হয় এবং শুধু তাই নয়, চরম সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয় কর্তৃপক্ষকে। এব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অধ্যাপক থেকে, ছাত্র ছাত্রী এবং পড়ুয়ারা নিন্দায় মুখর হয়েছেন। এবার এই ঘটনায় বিশ্বভারতীর সম্মানহানি ঘটেছে বলে মনে করছেন অনেকেই। ছাত্র নেতা সোমনাথ সাউ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান। বিশ্বভারতীর জন সংযোগ আধিকারিক অনির্বান সরকারকে বার বার ফোন করা হলে, তিনি ফোন ধরেন নি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours