শ্বেতা ঘোষ, ফিচার রাইটার, নৈহাটি, উত্তর ২৪ পরগনা:
বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হল ডিএভি মডেল স্কুল দুর্গাপুরে। শুক্রবার থেকে দুই দিন ব্যাপী আয়োজিত হল এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শশাঙ্ক শেঠি (ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট, পশ্চিম বর্ধমান ) এবং সম্মানীয় অতিথি ছিলেন মধুমিতা জাজোদিয়া এবং রাজীব ঘোষ (ইউনিট হেড, জি ই পাওয়ার ইন্ডিয়া লিমিটেড )। এছাড়াও বিভিন্ন ডিএভি মডেল /পাবলিক স্কুলের প্রিন্সিপাল ও স্থানীয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক - শিক্ষিকাগণ উপস্থিত ছিলেন। অতিথিগণকে পুষ্প স্তবক দিয়ে সম্বর্ধনা জানানো হয। গায়ত্রী মন্ত্র সহযোগে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করা হয়। এরপর ডিএভি গান ও উদ্বোধনী গানের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শুভসূচনা হয়। অনুষ্ঠানের নামকরণ করা হয় 'ওজস'। স্কুলের অধ্যক্ষা ও ডেপুটি রিজিওনাল অফিসার পাপিয়া মুখার্জী উপস্থিত সকলকে স্বাগত জানিয়ে স্কুলের বার্ষিক রিপোর্ট পেশ করেন। পড়াশোনার বাইরে সহপাঠ্যক্রমিক কার্যাবলীও একজন শিক্ষার্থীর পূর্ণ বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তা তিনি তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেন। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের সহযোগিতা তিনি কামনা করেন।
এরপর নাচ, গান, আবৃত্তি, নাটক অনুষ্ঠানটিতে এক অন্য মাত্রা যোগ করে। স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন বিভাগে পারদর্শিতার জন্য পুরস্কার ও শংসাপত্র প্রদান করা হয়। অতিথিগণ তাঁদের ভাষণে স্কুলের ব্যবস্থাপনা ও শিশু শিক্ষার্থীদের পারদর্শিতার ভূয়সী প্রশংসা করেন। অবশেষে উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে ও জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সমাপ্তি ঘোষিত হয়।
বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হল ডিএভি মডেল স্কুল দুর্গাপুরে। শুক্রবার থেকে দুই দিন ব্যাপী আয়োজিত হল এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শশাঙ্ক শেঠি (ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট, পশ্চিম বর্ধমান ) এবং সম্মানীয় অতিথি ছিলেন মধুমিতা জাজোদিয়া এবং রাজীব ঘোষ (ইউনিট হেড, জি ই পাওয়ার ইন্ডিয়া লিমিটেড )। এছাড়াও বিভিন্ন ডিএভি মডেল /পাবলিক স্কুলের প্রিন্সিপাল ও স্থানীয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক - শিক্ষিকাগণ উপস্থিত ছিলেন। অতিথিগণকে পুষ্প স্তবক দিয়ে সম্বর্ধনা জানানো হয। গায়ত্রী মন্ত্র সহযোগে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করা হয়। এরপর ডিএভি গান ও উদ্বোধনী গানের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শুভসূচনা হয়। অনুষ্ঠানের নামকরণ করা হয় 'ওজস'। স্কুলের অধ্যক্ষা ও ডেপুটি রিজিওনাল অফিসার পাপিয়া মুখার্জী উপস্থিত সকলকে স্বাগত জানিয়ে স্কুলের বার্ষিক রিপোর্ট পেশ করেন। পড়াশোনার বাইরে সহপাঠ্যক্রমিক কার্যাবলীও একজন শিক্ষার্থীর পূর্ণ বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তা তিনি তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেন। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের সহযোগিতা তিনি কামনা করেন।
এরপর নাচ, গান, আবৃত্তি, নাটক অনুষ্ঠানটিতে এক অন্য মাত্রা যোগ করে। স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন বিভাগে পারদর্শিতার জন্য পুরস্কার ও শংসাপত্র প্রদান করা হয়। অতিথিগণ তাঁদের ভাষণে স্কুলের ব্যবস্থাপনা ও শিশু শিক্ষার্থীদের পারদর্শিতার ভূয়সী প্রশংসা করেন। অবশেষে উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে ও জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সমাপ্তি ঘোষিত হয়।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours