দেবর্ষি মজুমদার, লেখক, বীরভূম:
আজকের সান্তারা কেউ বর্গা হরিণের স্লেজ গাড়িতে আসে না। তারা কেউ সাইকেল, কেউ অটো, কেউ ই রিক্সায়!
তোমাকে নিয়ে হয়না কবিতা!
হয় না কথার বুনন!
তুমি তো পিতা!
সান্তার মনন!
সান্তার স্ত্রী চুপি চুপি বলেন, দেখো, ছেলে মেয়ে যেন জানতে না পারে! বাবা চুপি চুপি নিয়ে এলেন কিছু কমদামে কিছু চকোলেট। ছেলে চিঠি লিখেছে সান্তা ক্লজকে! তার ফিরিস্তির লিস্ট তো ছিল বাবার পকেটেই!
ছেঁড়া ব্যাগ নিয়ে ঘোরেন বাবা। কিন্তু ছেলের জন্য জুগিয়েছে বাবা। নিজের পায়ে ছেঁড়া জুতো, কিন্তু ছেলের জন্য নুতন জুতো চাই।
২৪ ডিসেম্বর রাতে সান্তাপত্নী ছেলে মেয়ের মাথার কাছে রাখা ছেঁড়া মোজায় খুব সন্তর্পনে পুরে দেয় চকলেট। সকালে ঘুম থেকে উঠে, কি আনন্দ ভাই বোনের। -- আমাকে কি দিয়েছে দেখ! -- আমাকেও! কি অনাবিল আনন্দ!
কিন্তু বাবার জন্য কোন সান্তা অপেক্ষা করে নেই। নেই বেতন বৃদ্ধি, নেই বকেয়া পাওনা!
ফুরিয়ে যাওয়া বাবাকে হয়তো বলা হয়ে ওঠে না--
-- বাবা, তুমি কেমন আছো, ছোট্ট মাটির ঘরে। তোমার কথা হৃদয় মাঝে পড়ছে বারে বারে। তবে সান্তা একটা ভাবনা! যে ভাবনার বৃত্তে, বাবারা অসহায়!
আজকের সান্তারা কেউ বর্গা হরিণের স্লেজ গাড়িতে আসে না। তারা কেউ সাইকেল, কেউ অটো, কেউ ই রিক্সায়!
তোমাকে নিয়ে হয়না কবিতা!
হয় না কথার বুনন!
তুমি তো পিতা!
সান্তার মনন!
সান্তার স্ত্রী চুপি চুপি বলেন, দেখো, ছেলে মেয়ে যেন জানতে না পারে! বাবা চুপি চুপি নিয়ে এলেন কিছু কমদামে কিছু চকোলেট। ছেলে চিঠি লিখেছে সান্তা ক্লজকে! তার ফিরিস্তির লিস্ট তো ছিল বাবার পকেটেই!
ছেঁড়া ব্যাগ নিয়ে ঘোরেন বাবা। কিন্তু ছেলের জন্য জুগিয়েছে বাবা। নিজের পায়ে ছেঁড়া জুতো, কিন্তু ছেলের জন্য নুতন জুতো চাই।
২৪ ডিসেম্বর রাতে সান্তাপত্নী ছেলে মেয়ের মাথার কাছে রাখা ছেঁড়া মোজায় খুব সন্তর্পনে পুরে দেয় চকলেট। সকালে ঘুম থেকে উঠে, কি আনন্দ ভাই বোনের। -- আমাকে কি দিয়েছে দেখ! -- আমাকেও! কি অনাবিল আনন্দ!
কিন্তু বাবার জন্য কোন সান্তা অপেক্ষা করে নেই। নেই বেতন বৃদ্ধি, নেই বকেয়া পাওনা!
ফুরিয়ে যাওয়া বাবাকে হয়তো বলা হয়ে ওঠে না--
-- বাবা, তুমি কেমন আছো, ছোট্ট মাটির ঘরে। তোমার কথা হৃদয় মাঝে পড়ছে বারে বারে। তবে সান্তা একটা ভাবনা! যে ভাবনার বৃত্তে, বাবারা অসহায়!
Post A Comment:
0 comments so far,add yours