দি এডিটোরিয়াল ব্যুরো, দ্য অফনিউজ:

ওয়ান নাইট স্ট্যান্ডিংয়ের অভিজ্ঞতা বিভিন্ন জনের বিভিন্ন রকমের!
কিরকম? চলো ঘুরেই আসি যৌনতার মুক্ত বাগিচায়।
ছেলেরা যেমন তাঁদের জীবনের প্রথম শারীরিক মিলন নিয়ে খুব উত্তেজিত থাকে, একইভাবে মেয়েরাও তাই থাকে। তফাৎ শুধু এটাই যে তাঁদের এই অভিজ্ঞতার কথা কেউ জানতে চায় না। অনেকেই ভাবেন একটি মেয়ের বিয়ে হলে স্বামীর সঙ্গেই সে প্রথমবার মিলিত হবে। আদতে তা হয়না। রইল সেরকমই কিছু অন্য রকম যৌন মিলনের কথা।

ছেলেটি ছিল প্রায় সাড়ে ছয় ফুট লম্বা
আমার তখন একুশ বছর বয়স। আমি বিদেশে পড়ার সুযোগ পেয়েছিলাম। একাই যেতে হবে জার্মানি হয়ে। বিমানে যেতে যেতে ছেলেটির সঙ্গে আমার আলাপ হয়।সেও কোথাও একটা পড়তে যাচ্ছিল। খারাপ আবহাওয়ার জন্য জার্মানিতে আমাদের দু’দিন হল্ট করতে হয়েছিল। আর সেখানেই এক সন্ধ্যায় আমরা শারীরিকভাবে মিলিত হই। কোনও জোর জবরদস্তি ছিল না। সবটাই খুব ক্যাজুয়াল ছিল।তবে আমার আর ওর উচ্চতায় আকাশ পাতাল তফাৎ ছিল। তাই অ্যাডজাস্ট করতে অসুবিধে হচ্ছিল। তবে ওই ঘটনার পর আর কোনওদিন ছেলেটির সঙ্গে আমার দেখা হয়নি।

চারদিকে তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকার ছবি
বাসে যাতায়াত করতে করতে একজনের প্রেমে পড়লাম। কথা প্রসঙ্গে জানা গেল সে আমারই স্কুলে সিনিয়ার ছিল। মাস ছয়েক পর আমরা একদিন ঠিক করলাম যে আমরা শারীরিক ভাবে মিলিত হব। আমার খুব উত্তেজনা হচ্ছিল। জীবনের প্রথম অভিজ্ঞতা বলে কথা।ওর বাড়ি হল উত্তরবঙ্গে। এখানে অফিসের কাছে একটা ফ্ল্যাটে ও একাই থাকত। তাই আমাদের কোনও অসুবিধে ছিল না। আমি সেদিন বাড়িতে বললাম আজ দেরি হবে। বান্ধবীর জন্মদিন। ওর ফ্ল্যাট খুব গোছানো। আমাকে ও খুব সুন্দরভাবে স্বাগত জানালো। আমরা একসঙ্গে বেশ কিছুটা সময় কাটানোর পর ওর বেডরুমে গেলাম।ও আমাকে আনড্রেস হতে বলে। আমি সেটা করতে গিয়েই হঠাৎ চোখ গেল আটকে বেডরুমের দেওয়ালে। সেখানে এক অন্য মহিলার ছবি। ছোট বড় নানা সাইজে লাগানো। আমি জিগ্যেস করলাম উনি কে? ও খুব স্বাভাবিকভাবে বলল মেয়েটি ওর প্রাক্তন প্রেমিকা। যাকে ও এখনও ভুলতে পারেনি আর কোনওদিন পারবেও না। আশ্চর্য! এরপর খানিকটা ওর ইচ্ছেতেই আমরা মিলিত হলাম। কিন্তু আমার খুব অস্বস্তি হচ্ছিল। আমি সহজ হতে পারিনি।

গাড়ির ব্যাকসিটে
এরকম অভিজ্ঞতা আর কার হয়েছে আমার জানা নেই। কিন্তু আমার এই অদ্ভুত অভিজ্ঞতা আছে। আমার বয়ফ্রেন্ড আর আমি প্রথমবার মিলিত হয়েছিলাম ওর গাড়ির ব্যাক সিটে। আসলে আমরা সেদিন দু’জনেই খুব মুডে ছিলাম। পরস্পরকে একটুও কাছ ছাড়া করতে ইচ্ছে করছিল না। বাইরে খুব বৃষ্টি পড়ছিল। একটা অন্ধকার ফাঁকা জায়গায় ও গাড়ি দাঁড় করাল। তারপর আমরা ব্যাকসিটে চলে গেলাম। একটু হাত পা ছড়াতে অসুবিধে হচ্ছিল। তবে দারুণ লাগছিল। কারণ এটা একদমই অন্য রকমের এক্সপিরিয়েন্স।

অরগ্যাজমের প্রথম অভিজ্ঞতা।
অরগ্যাজম নিয়ে আমাদের মনে অনেক ভুল ধারণা আছে। মেয়েদেরও যে অরগ্যাজম হয়, সেটার প্রয়োজন যে তাঁদের জীবনেও আছে এটা অনেকে বিশ্বাস করে না। মোদ্দা কথা হল মেয়েরাও কিন্তু এই অরগ্যাজম দারুণ এনজয় করে।

থ্রিসাম করার অসাম অভিজ্ঞতা
এসব ব্যাপার শুধু সিনেমা আর পর্ন ছবিতেই দেখেছি। বাস্তব জীবনেও যে এরকম হতে পারে ভাবিনি কোনওদিন। আর হলেও যে সেটা আমার সঙ্গে হতে পারে এতো ছিল কল্পনার অতীত। আমার প্রিয় বান্ধবী আর তাঁর বয়ফ্রেন্ড এই প্ল্যান করেছিল। ওরা অনেকদিন ধরে সম্পর্কে আছে। একদিন আমাকে আমার বান্ধবী ওর বাড়িতে ডাকে। সেদিন বাড়িতে কেউ ছিল না। আমি প্রথমটায় ব্যাপারটায় রাজি ছিলাম না। কিন্তু ওরা আমাকে এমনভাবে বোঝাল, না বলতে পারলাম না। ছেলেদের সঙ্গে কীভাবে কী হয় এটা আমি জানতাম কিন্তু একটি মেয়ের সঙ্গে যৌন মিলনের অভিজ্ঞতা এই প্রথম। কিন্তু সব মিলিয়ে দারুণ লেগেছিল আমার। আর ওরাও খুব এনজয় করেছিল।

একটি বারের বাথরুমে
আমি আর আমার এক অল্প পরিচিত যুবকের আচমকা রাস্তায় দেখা হয়ে গেল। সেদিন দু’জনেরই নানা কারণে মুড অফ ছিল। ওর বাবা মা ক্রমাগত ওকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিল। আর আমি অস্থির ছিলাম নিজের কেরিয়ার নিয়ে। একটা বারে গিয়ে আমরা অল্পস্বল্প মদ্যপান করতে শুরু করি। আমি যদিও এর আগে খুব একটা ড্রিঙ্ক করিনি। ধীরে ধীরে আমাদের পানের মাত্রাটা একটু বেশি হয়ে গেল। আমি বললাম আমি বাথরুমে যাব। বাথরুমটা ছিল বারের একদম পিছনে, বেশ অন্ধকার মতো একটা জায়গা। কমন বাথরুম। তাই আমার পিছু পিছু ও এসে ঢুকল আর আমাকে জড়িয়ে ধড়ে চুমু খেতে শুরু করল। আমি বাধা দিতে পারিনি বা বলা চলে চাইনি। আক্রন আমার বেশ ভাল লাগছিল। পুরো ব্যাপারটাই নেশার মধ্যে ঘটেছিল। কিন্তু চরম মুহূর্তে অর্থাৎ ক্লাইম্যাক্সে আমার দারুণ অনুভব হচ্ছিল।

অরগ্যাজম আনতে ওরাল সেক্সের বিকল্প নেই
একদম ঠিক কথা এটা। আর সেইজন্য আমি আমার পার্টনারকে শারীরিক মিলনের সময় ওরাল সেক্সের জন্য জোর করতাম। প্রথমদিকে জোরই করতে হত। কারণ এই ব্যাপারে ও খুব একটা সহজ হতে পারত না। আস্তে আস্তে ও ব্যাপারটা এনজয় করতে শুরু করল। উষ্ণ জিভের ছোঁয়ায় যে উত্তেজনা আছে সেটা অন্য কিছু থেকে পাওয়া যায় বলে আমি বিশ্বাস করিনা।

টুথব্রাশ ব্যবহার করি
আমার বলতে কোনও দ্বিধা নেই যে অরগ্যাজমের জন্য আমি টুথব্রাশ ব্যবহার করি। ছেলেরা যদি এতকিছু করতে তাহলে এটা বলতে আমি লজ্জা পাব কেন? আমি একটা অনেক বড় শহরে একা থাকি। অফিস থেকে ফিরে মাঝে মাঝে এসব ইচ্ছে হয় বৈকি। তাই আমি একটা পুরনো টুথব্রাশ দিয়েই কাজ চালিয়ে নিয়ে থাকি। দারুণ লাগে, বিশ্বাস না হলে একবার ট্রাই করে দেখুন।

অঙ্ক শিক্ষকের সঙ্গে
হাইস্কুলে যাওয়ার পর থেকেই ম্যাথস টিচারের উপর আমার ক্রাশ ছিল। যদিও আমার অঙ্ক ভাল লাগত না তাও। আমি শুধু ওকে দেখব বলেই ক্লাস করতাম। একদিন স্কুল ছুটির পর ফাঁকা ক্লাসরুমে আমি প্রথম মিলনের স্বাদ পেলাম ওর সঙ্গে। ইট ওয়াজ এক্সিলেন্ট।অরগ্যাজম জিনিসটা যে কী সেদিন বুঝলাম। টিচার আমাকে সেদিন সব রকমেরই শিক্ষা দিলেন!

ভাইব্রেটার!
এখানে এসব পাওয়া যায় কিনা জানিনা। এটা এনেছিল আমার স্কুলের বান্ধবী সিম। ওর কোনও আত্মীয় থাকে বোধহয় বিদেশে সেই এনে দিয়েছিল। সিমের মাথায় নানা রকম দুষ্টুমি বুদ্ধি ঘুরে বেড়াত। একদিন ও ভাইব্রেটার নিয়ে স্কুলে চলে এল। আর স্কুল ছুটির পরে বাথরুমে এটা আমি প্রথমবার ট্রাই করলাম। অনেকদিন আগের ঘটনা, কিন্তু এত ভাল লেগেছিল যে আজও মনে আছে।

স্নানের সময়
আমি আর আমার পার্টনার, আমরা দু’জনেই শাওয়ার সেক্স দারুণ পছন্দ করি। যেহেতু দু’জনেই আইটি জগতের সঙ্গে যুক্ত তাই হাতে সময় খুব কম। সুতরাং স্নান করতে করতে অরগ্যাজম হলে  ক্ষতি কীসের? আর এই সময় আমার পার্টনার খুব দুষ্টু হয়ে ওঠে। আমার গায়ে যে জলের বিন্দু লেগে থাকে সেটা ও জিভ দিয়েই...শাওয়ারের নীচেই চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যেতে আমার দারুণ লাগে।

ভার্জিন হওয়া থেকে মুক্তির অভিজ্ঞতা।
ভার্জিনিটি আসলে একটা ট্যাবু। তবে ভারতীয় সংস্কৃতিতে এই নিয়ে নানা মুনির নানা মত।আপনাদের মতামতও একান্ত ব্যক্তিগত। বিয়ে পর্যন্ত আপনি ভার্জিন থাকবেন নাকি বিয়ের আগেই স্বইচ্ছায় ভার্জিন ট্যাগ ত্যাগ করবেন সেটা একান্ত আপনার বিষয়। এই নিয়ে আমরা কোনও মতামত দিতে চাইনা।

ব্যথা পাইনি কিন্তু মজাও পাইনি
আমি ভার্জিন না ভার্জিন নই এটা নিয়ে আমার কোনওদিনই কোনও মাথা ব্যথা ছিল না। আমি খুব আধুনিক মনস্ক পরিবারে বড় হয়েছি। নিজের দায়িত্ব নিজে নিতে শিখিয়েছেন আমার বাবা ও মা। আমি যে ছেলেটির সঙ্গে প্রথমবার শারীরিক মিলনে লিপ্ত হয়েছিলাম সে ছিল আমার বাবার বন্ধুর ছেলে। ওর সঙ্গে প্রেম জাতীয় কিছু ছিল না। আমরা দুজনেই জাস্ট এক্সপেরিমেন্ট করে দেখতে চেয়েছিলাম। এর আগে রোম্যান্টিক নভেল পড়ে ও সিনেমা দেখে আমার এই নিয়ে নানারকমের ধারণা ছিল। কিন্তু বাস্তবে দেখলাম ব্যাপারটা একদমই আলাদা। সবাই বলে প্রথমবার হাইমেন ছিঁড়ে গেলে খুব ব্যথা লাগে। আমার এরকম কোনও ব্যথা অনুভূত হয়নি। যদিও এটাই আমার প্রথমবার ছিল। আর প্রথমবার যৌন মিলনে হ্যান হয় ত্যান হয় বলে যারা প্রচার করে তাঁদের বলি আমি খুব একটা মজাও পাইনি। হতে পারে এটা একদমই আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। হয়তো অন্যদের ক্ষেত্রে এমনটা হয় না। কিন্তু দারুণ কোনও সেনসেশান বা অনুভূতি আমার একদমই হয়নি। শেষের দিকে আমার মনে হচ্ছিল পুরো ব্যাপারটা কখন শেষ হবে। এমন নয় যে এটা আমাদের দুজনেরই ফার্স্ট সেক্স এক্সপিরিয়েন্স ছিল বলে আমাদের মধ্যে জড়তা ছিল। আমরা দুজনেই সাবলীল ছিলাম। কিন্তু তাও ব্যাপারটার মধ্যে আমি কোনও মজা পাইনি।
অরগ্যাজমের চূড়ান্ত মুহূর্ত
সেই চূড়ান্ত মুহূর্ত কোনওদিন ভুলতে পারব না আমি। যাকে এত ভালবাসি তাঁকে নিজের বিছানায় এত কাছে পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। অসম্ভব গভীর আশ্লেষে মিলিত হচ্ছিলাম দু’জনে। গলিত লাভার মতো ও যখন ওর উষ্ণ জিভ রাখল আমার গোপনাঙ্গে আমি সেদিন অরগ্যাজমের চূড়ান্ত স্বাদ পেলাম।সেই দিনটার কথা আজও ভুলিনি।

মিলিত হওয়ার পর যে যার পথে হাঁটা দিলাম
আমাদের অফিসে সে দিন কয়েকের জন্য ট্রেনি হিসেবে এসেছিল। একদিন অফিসে অনেক রাত হয়ে গেল কাজ করতে করতে। ও খুব হ্যান্ডসাম ছিল। অফিস প্রায় ফাঁকা ছিল আর আমারও কেমন যেন শরীর আনচান করছিল। আমরা অফিস থেকে বেরিয়ে সোজা চলে গেলাম একটা রেসর্ট-এ। সেখানেই মিলিত হলাম দু’জনে। দারুণ অভিজ্ঞতা। কিন্তু আমদের মনের কোনও যোগ ছিল না। তাই মিলনের শেষে ও আমায় বাড়ি পৌঁছে দিল। এরপর অফিসে যেকদিন ছিল আমাদের মধ্যে কোনও কথা হয়নি। ট্রেনিং শেষে ও ফিরে গেল আর আমিও ওকে ভুলে গেলাম।

ফেসবুকে আলাপ হয়েছিল
ব্যাপারটা অনেকটা ওয়ান নাইট স্ট্যান্ডের মতো হয়েছিল। ছেলেটির সঙ্গে আমার ফেসবুকে আলাপ হয়। আমার থেকে বয়সে বেশ খানিকটা বড়ও ছিল। আমার একদইন মনে হল যে অনেক হয়েছে, এবার আর ভার্জিন থাকব না। সে কথা ওকে জানাই। ও আমায় বলে যে ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে।কিছুদিন এই নিয়ে ভাবনার পর একদিন আমরা মিলিত হই। মোটের উপর ভালই অভিজ্ঞতা ছিল। এর পরেও দু’তিনবার আমরা মিলিত হয়েছিলাম। তবে প্রথম্বারের মতো আনন্দ আর পাইনি। ধীরে ধীরে ওর সঙ্গে যোগাযোগ কম হতে থাকে। এখন ও কোথায় আছে, জানি না।

এক জন মহিলার কথাম একবার আমার প্রশ্নে সে হতভম্ব হয়ে গেল
এই প্রশ্ন যে একটি মেয়ে একটি ছেলেকে করতে পারে সেটা আমার পার্টনার ভাবতেও পারেনি। আসলে সেদিন আমি প্রথমবার মিলিত হচ্ছিলাম। আমি যে আর ভার্জিন নই এটা ভেবে আনন্দ হচ্ছিল। আচমকা জিগ্যেস করি যে সেও ভার্জিন কিনা। এতে সে ঘাবড়ে গেল। তারপর বলল এটা আবার কোনও ছেলের কাছে কেউ জানতে চায় নাকি? আমি বললাম বাহ রে, তোমরা জানতে চাও আমরা ভার্জিন কিনা, আমাদের স্তনের সাইজ কত তাহলে তোমাদের সাইজ নিয়ে আমরা কেন জানতে চাইব না? এতে ও খুব লজ্জা পেয়ে কেমন যেন গুটিয়ে গেল। আমি জাস্ট মজা করছিলাম!

বিয়ের পর প্রথম মিলনের অভিজ্ঞতা
বেশিরভাগ ভারতীয় বাড়িতে সম্বন্ধ করে বিয়ে হয়। এম্যেদের সেখান হয় যে বিয়ের আগে কারো সঙ্গে মিলিত হওয়া পাপ। বিয়ের পরই প্রথম মিলিত হতে হয় তাও নিজের স্বামীর সঙ্গে। কিন্তু একজন অচেনা অজানা মানুষের সঙ্গে বিছানা ও শরীর ভাগ করে নেওয়া সহজ ব্যাপার নয়।

স্বপ্নের মতো অভিজ্ঞতা
আমার বিয়ে ফাইনাল হওয়ার মাত্র তিন মাস আগে আমার স্বামীর সঙ্গে আলাপ হয়। আপনি যদি আমায় জিগ্যেস করেন বিয়ের প্রথম রাত কেমন ছিল, আমি বলব বেশ সুন্দর। যেহেতু বিয়ের অনুষ্ঠান শেষ হওয়া মাত্রই আমরা ফিরে এসেছিলাম তাই দুজনেই ক্লান্ত ছিলাম। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিই আগে একটু স্নান করে রিল্যাক্স করব। উনি প্রথমে স্নান করেন তারপর আমি। রাত দুটো নাগাদ আমরা মিলিত হতে শুরু করি। আমার খুব একটা অস্বস্তি হয়নি এতে। একটু ব্যথা পেয়েছিলাম কিন্তু অস্বস্তির কোনও কারণ খুঁজে পাইনি।

হতাশ হওয়ার মতো অভিজ্ঞতা
প্রথমবার প্রায় অচেনা একজন মানুষের সঙ্গে শারীরিকভাবে মিলিত হওয়ার সময় আমার বেশ অস্বস্তি হচ্ছিল। বিয়ের রাতে আমরা পরস্পরের হাত ধরেছি। আঙুল নিয়ে খেলা করেছি। উষ্ণ আলিঙ্গন করেছি। এইভাবে এক পা এক পা করে এগোতে এগোতে যখন ফাইনালি আমাদের মিলন হল সেটা একদমই জোরদার হল না। উনি প্রথমবার আমাকে খুশি করতে পারলেন না। এটা ওর দোষ আর আমার স্বামীর সামনে জামাকাপড় ছাড়তেও অসুবিধা হচ্ছিল, নগ্ন হতে অসুবিধে হচ্ছিল। সেটা আমার দোষ। আমরা দুজনেই খুব হতাশ হলাম। লজ্জা কাটিয়ে উঠতেই তিন মাস চলে গেল। তবে পুরো ব্যাপারটা আস্তে আস্তে হয়েছে বলেই এত সুন্দর হয়েছে আর এই নিয়ে এখন আমার কোনও অভিযোগ নেই।

খুবই বিশ্রী অভিজ্ঞতা
একদম বাজে অভিজ্ঞতা আমার। কারণ আমার জয়েন্ট ফ্যামিলিতে বিয়ে হয়েছিল। উনি আমার কাঁধে মাথা রেখে আমায় আস্তে আস্তে চুম্বন করছিলেন। আমার ভাল লাগছিল। হঠাৎ মনে হল কেউ যেন আমাদের লক্ষ্য করছে। আমি ওকে এক ঝটকায় দূরে সরিয়ে দিলাম এবং খাটের তলায় ঝুঁকে দেখলাম যে আমার ননদ, নন্দাই, দেওর, জা সব্বাই বসে আছে মাথা গুঁজে। ওদের বের করে দেওয়ার পর উনি আবার ট্রাই করতে গেলেন আমি সাড়া দিতে পারলাম না। পরে হনিমুনে গিয়ে চুটিয়ে মিলিত হলাম।

হঠাৎ করেই সব ঘটে গেল
এরকমটা হবে কোনওদিন ভাবিনি। সেইদিন খুব বৃষ্টি হচ্ছিল। আরস্তায় এত জল জমে গেল বুঝতে পারলাম আজ আর বাড়ি ফেরা হবে না। আমার সহকর্মী লিসা বলল ওর বাড়ি অফিসের কাছে, আজ রাত আমি ওখানে থাকতে পারি। আমি ওর বাড়িতে গেলাম। ও একাই থাকে। আমরা খাওয়া দাওয়ার পর লেসবিয়ানদের নিয়ে আলোচনা করতে করতে নিজেরাও পরস্পরকে চুমু খেতে শুরু করি। লিসা আমার জামাকাপড় একের পর এক খুলতে থাকে, আর আমিও ওকে নগ্ন করি। সত্যি বলতে  কী লেসবিয়ানরা কীভাবে মিলিত হয় জানতাম না। যেমনটা ভাল লাগছিল করছিলাম। কিন্তু ওই একবার। আমরা পরে নিজেকে সামলে নিয়েছিলাম।

আগে থেকেই ঠিক করা ছিল
আমার যে ছেলেদের ছাড়াও মেয়েদেরও ভাল লাগে সেটা একদিন বুঝতে পারি। মেয়েদের শরীরও আমাকে আকর্ষণ করে। স্কুলের বান্ধবীকে দেখে আমি উত্তেজিত বোধ করতাম। একদিন ওকে আমার বাড়িতে নিমন্ত্রণ করি। কথায় কথায় আমার মনের ভাব ওকে জানাই। ও প্রথমে রাজি হয়নি। কিন্তু আমি ওকে আস্তে আস্তে ভালবাসতে শুরু করি। ওর আর বাধা দেওয়ার মতো অবস্থা ছিল না। সারা রাত আমরা মিলিত হলাম। এর পর অনেকবার আমরা যৌন মিলনের স্বাদ পেয়েছি।

এখন মেয়েরা নিজেদের ব্যাক্তিগত জীবনে সেক্স নিয়ে বলতে লজ্জা পায় না।
অনেকেই এটা এনজয় করেন। একটি ছেলে ও একটি মেয়ে শারীরিক ভাবে মিলিত হবে, কিন্তু তাঁদের মধ্যে কোনও ইমোশনাল বন্ড থাকবে না। রাত গ্যায়ি বাত হোয়ির মতো হবে না!

এক মহিলা জানান, খুব মজার অভিজ্ঞতা
মানালি বেড়াতে গিয়ে জীবনে প্রথমবার ওয়ান নাইট স্ট্যান্ডের স্বাদ পাই। ছেলেটি পাহাড়ি ছিল। আর খুব নার্ভাস ছিল। আমার কাছে এটা খুব মজার অভিজ্ঞতা। কারণ আমরা দু’জনেই দু’জনের ভাষা বুঝিনা। নগ্ন হয়ে যখন পরস্পরকে চুমু খাচ্ছি, ও নিজের ভাষায় কি যেন সব বলে যাচ্ছিল। আমি খিলখিল করে হাসছিলাম। কারণ আমি কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। কিন্তু বেশ লাগছিল। এটা আমার জীবনের সেরা অভিজ্ঞতা।

আরেক মহিলার কাছে খুব ভয়ানক অভিজ্ঞতা এই ওয়ান নাইট স্ট্যান্ডের অভিজ্ঞতা। তিনি বলেন, আমি আর কোনও দিন ওয়ান নাইট স্ট্যান্ডে সেক্স করব না এই প্রতিজ্ঞা করেছি। কারণ আমার প্রথম যৌন অভিজ্ঞতা খুব খারাপ। সেখানে শারীরিক উত্তেজনা ছিল না, কোনও রোম্যান্টিক ফিলিংও ছিল না। ছেলেটি  কেমন যেন স্যাডিস্ট গোছের ছিল। আদর করতে করতেই নানা রকম নেগেটিভ কথা বলছিল। আমার ভাল লাগছিল না। হঠাৎ সে বলে আজ যদি মরে যাই কেমন হবে? এইও বলে আচমকা একটা ব্লেড বের করে নিজের হাতে বসায়। ফিনকি দিয়ে রক্ত বেরোতে শুরু করে, পরে সে আমার বুকে আর পেটেও ব্লেডের খোঁচা দেয়। কোনও রকমে পালিয়ে বাঁচি। এই ভয়ানক অভিজ্ঞতা ভুলব না কোনোদিন। চেনা জানা ছাড়া মিলিতও হব না কোনওদিন।

আরেক তরুণীর দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা এখানে শেয়ার করছি। অফিসে আমরা দীর্ঘদিন কোনও কথা বলিনি। ধীরে ধীরে আমরা দেখা করতে, কফি খেতে শুরু করি। ফোনে অনেকক্ষণ কথাও বলতে থাকি। এইভাবেই ওকে পছন্দ করতে শুরু করি। পরস্পরের উপর এক নির্ভরশীলতাও গড়ে ওঠে। আমি বলে উঠতে পারিনি যে আমি ওকে ভালোবেসে ফেলি পরে বুঝলাম এটা জাস্ট ভাল লাগা। আমি ওর সঙ্গে একবার মিলিত হতে চাইছিলাম। আর ও সেটাই চাইছিল। আমরা দুজনেই ভার্জিন ছিলাম। আমি পর্ন দেখেছিলাম সেগুলো ট্রাই করতে গিয়ে দেখলাম বাস্তবে সেটা সম্ভব নয়। কিন্তু ও খুবই কেয়ারিং মানুষ। তাই স্বাভাবিক ভাবেই তার সঙ্গে মিলিত হওয়াটা অনেক বেশি বাস্তবের মনে হয়েছে। আমি একবারই মিলিত হয়েছিলাম ওর সঙ্গে আর সেটা ছিল দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা।

অনেকেই আছেন যারা খুব অল্প বয়সে বা বলা চলে টিন এজেই শারীরিক মিলনের স্বাদ পান। অল্প বয়সে অনেকেই এই বিষয়ে আনাড়ি থাকে। তাই এই সময় শারীরিক মিলনের একটা অন্য মজা আছে। তিন জন টিন এজার যাঁদের বয়স তেরো থেকে উনিশের মধ্যে শেয়ার করলেন কিছু গোপন কথা। তিনি জানান, নিজের উষ্ণ অভিজ্ঞতার কথা। ওর কথায়-- ওর টি-শার্ট পরে মিলিত হলাম ছেলেরা এটা দেখতে পছন্দ করে যে তার প্রেমিকা তার বড় সাইজের টি শার্ট পরে বিছানায় শুয়ে আছে। প্রেমিকের টি শার্টে তার শরীরের গন্ধ লেগে থাকে। তাই এই জামা পরে আমি যতটা উত্তেজিত ছিলাম আমার প্রেমিকও তার পোশাকে আমাকে দেখে উত্তেজিত হয়ে গেল।আর আমার ক্ষেত্রেও তাই হল। নীচে কিছু পরিনি আমি! কিন্তু উপরে এই টিশার্ট ছিল। এতেই আমার বয়ফ্রেন্ড উত্তেজিত হয়ে পড়ে আর আমাকে নিজের করে নেয়।

আরেক মহিলা বলেন, আমি ওকে উত্তেজিত করে তুললাম
সব সময় সব উদ্যোগ কি আর ছেলেরা নেয়? কিছু উদ্যোগ মেয়েদের নিতে হয়। আমি তখন হাঁই স্কুলে পড়ি। আমার সেই সময়কার স্টেডি লাভারকে ফোন করলাম। তারপর নানা ভাবে ওকে উত্তেজিত করতে শুরু করলাম। ওকে আমার নগ্ন ছবি পাঠাতে থাকলাম একের পর এক। ও আর থাকতে না পেরে আমার কাছে চলে এসে লাফিয়ে পড়ল আমার উপর। প্রায় তিন ঘণ্টা আমি ওর বশ হয়ে রইলাম। কামড়ে,আঁচড়ে একশেষ করে দিয়ে আমাকে ভরিয়ে দিল ও। ওর মুখেই শুনুন-- সামনে ছুঁড়ে দিলাম অন্তর্বাস এটা করা খুবই সোজা। ব্রা না পরে জড়িয়ে ধরলাম প্রেমিককে। প্রেমিক আমার শরীরের প্রতিটি রেখার স্পর্শ পেল। আমার স্তনের স্পর্শে সে ভয়ানক উত্তেজিত হয়ে গেল। আমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে শুরু করে দিল। আরও একটা ব্যাপার ঘটল।ও বিছানায় এলে তার সামনেই আমি প্যান্টি খুলে ছুঁড়ে ফেলে দিলাম। এর পর ওকে আর আটকে রাখা গেল না।

প্রথম লেসবিয়ান এক্সপিরিয়েন্স
জীবনের প্রথম শারীরিক মিলনের অভিজ্ঞতা যে সব সময় একজন নারী আর পুরুষের মধ্যে হবে তার কিন্তু কোনও মানে নেই। দুই নারীরও মিলন ঘটে যেতে পারে যে কোনও সময়ে। আর সেটাও খুবই কামনাতুর হয় সেই বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
Share To:

THE OFFNEWS

Post A Comment:

0 comments so far,add yours