প্রিয়াঙ্কা সরকার, লেখিকা, বর্ধমান:

"On not winning the Noble prize"

Any human anywhere will blossom in a hundred unexpected talents and capacities simply by being given the opportunity to do so...

বিশ্ববিক্ষা উন্মোচনে এক অনন্য নাম, অনাবিল ভালোবাসায় নারীকন্ঠের তীরভূমিতে বৃক্ষ। চিলতে আলোর রেখায় তো কতো কিছুই প্রজ্জ্বলিত হয়, কিন্তু কতোজন মনে রাখে বিলাসের অন্তরালে সেই উক্তি, "men were the new silent victims in the Sex war, "continually demeaned and insulted" by women without  a whimper of protest ".. ।  আমরা চাই ফিরে আসুক স্বাধীনতা, কিন্তু তকমা নেই আছে সীমিত পরিসরে ক্রমবিকাশের অবিন্যস্ত অভ্যাস।

সাহিত্যের দাপটে ধ্বস্ত বাঙালির সৃষ্টির প্রাসঙ্গিকতা নিয়েই কি আজকের আলোচনা !! আধুনিকোত্তর যুগে কমিউনিজমের বিশ্বাসে সর্বজন সমক্ষে প্রকাশ৷ বর্ণবৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর কল্পনা গভীর৷ মনে পড়ছে ইনটেলিজেন্স এজেন্সি M15 এবং M16, হ্যাঁ, দায়ী স্বস্তির প্রতীকী করেই তো নারীবাদী কন্ঠ৷

ভ্রম কখনও সত্য নয়। উপজীব্যের কলমে নির্মিতি অস্থিরতা, মহামারি, মহাযুদ্ধ,নারীবাদ, মহাঘাতক এইডস.. সমকালের আলোড়িত কলম। আত্মরতি কখনও স্থান পায়নি কলমে৷ মত ও পথ পাল্টে গেছে কালের আবর্তনে। সার্বভৌম জীবনের প্রয়াসী প্রাণ, উচ্ছ্বাসের প্রতিমূর্তি।

জীবনের ঘুমন্ত শৈশব যেন ভুখা বাস্তবের মুখোমুখি হতে চাইতো রোজ। পরিপাথরের নীচে কেবল ফাটল। অনুশাসনের জীবনে কড়া নেড়েছে এডওয়ার্ডিয়ান। কিন্তু সংযমের বুকে ফুলের গুচ্ছ একাই কাঁদে। বিস্মৃতির চরে  ফুটপাতে ঘুমিয়ে তখন স্বপ্ন। কিন্তু, তাই বলে কি, কলম চুপ থাকে!!  ধোঁয়াশার কেশরের মতো জীবনযন্ত্রণাগুলো আঁকা হলো তাঁর কলমে। ডোরিসের কিন্তু কষ্ট প্রশ্রয় পায় নি তাঁর জীবনে। সহজকে সহজ বলে আঁকড়ে নিয়েছে মন, ক্ষত,যুদ্ধ, ব্যথা থেকেই তো কলম। কথক হতে দ্বিধা করে না, অনুশাসনের পাঠ। আসলে ঘুমপাড়ানিয়া আহ্লাদী আহ্বান বলে, পড়তে হবে, তবেই তো শিক্ষা।

সময়টা ১৯৩৭; নার্সমোডের চাকরিতে তিনি আসীন। কিন্তু কলম ছাড়ে নি, মনের উদ্বেলে রাখা বইয়ের হিসেব..  সমাজনীতি, রাজনীতি। বিয়ে করলেন উইজমকে। কিন্তু, চেতনায় বোধ যখন পরিধি বিস্তার করে তখন কি আর আবদ্ধের পাখি কথা বলতে পারে!! তাই বিচ্ছেদটা হওয়ারই ছিল; মাত্র ৮ বছরের মধ্যে সামান্য পুঁজি নিয়েই তিনি শুরু করলেন আত্মপ্রতিষ্ঠার যাত্রা৷ অস্তিত্বের গহনতম স্তর থেকে বোধ নিংড়ে নিয়েই ডোরিস জীবনকে গড়ে তুললেন৷ আসলে "না " শব্দটাই অনেকসময় জীবনে প্রচেষ্টার হ্যাঁ" তে পরিণত হয়। অতৃপ্তের কাঁটা যেন, সম্পর্কের সীমারেখার বলি। অবেলার অমলিন হাসির খোরাকে তৈরি হলো, "killing Heat"।

 সময়টা ১৯৬২ ; " The Golden Notebook ",  যেন নারীবাদী আন্দোলনের মুখবন্ধ। যুদ্ধ, স্টালিনিজম,নারীবাদ, যৌনতা নিয়েই নতুন বয়ান উপস্থিত হলো। উঠে এলো তাঁরই ভাষায়,
" what the feminist want of me is something they have not examined because it comes from religion. They want me to bear witness. What they would really like me to say is "Hab,sisters, I stand with you side by side in your struggle toward the golden dawn where all those beastly men are no more."

জীবন যুদ্ধে বহুবার শিখরে পৌঁছাতে পেরেও প্রতিরোধের প্লাবনে হতাশাগ্রস্থ হয়েছেন। ২০০৭ সেই কাঙ্ক্ষিত পুরষ্কারের প্রতীক হয়ে বলে ফেলেছিলেন,
"oh christ..  I have won all the prizes in Europe, every bloody one, So I 'm delighted to win them all. It's a royal flush. "


Share To:

THE OFFNEWS

Post A Comment:

0 comments so far,add yours