জীবন রায়, প্রাক্তন সিপিএম সাংসদ, রাজ্যসভা:
মনে আছে নিশ্চই সেই যে ধমকটার কথা বলেছিলাম,পূর্ববর্তী অংশে। তিনিই শিরোনামে উল্লেখিত বিষয়টে সামনে এসে ধমক ধিয়েছিলেন একদিন
------ যিনিই এদেশে একমাত্র, 'অসি' আর 'মসি'র সমন্বয় ঘটিয়ে, গতকাল এবং সমকালিন ইতিহাসের সেতুবন্ধন ঘটিয়ে
------ ভবিষ্যতের পথটিকে এবং সেখানে ভারতীয় শ্রমিক শ্রেনীর ভূমিকাকে চিহ্নিত করে গেছেন। শুধু তাই নয়, পশ্চাতপদ রাজ্যগুলির অনেককেই, শ্রমিক ক্ষেত্রে সংগঠন এবং রাজনীতির সমন্বয়ে, লেনিন যাকে 'ঘোড়া' হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন, সেই ভাবাদর্শের প্রতিষ্ঠা করে গেছেন।
সময়টা ১৯৮০ নাগাদ হবে। জামসেদপুরের একটি সভায় কমরেড বি টি আর ভাষন দেবেন একটু পরেই।তালিকায় জীবন রায়ের নাম নেই শুনে তিনি আমায় ভাষন দিতে বলায় আপত্তি করায়, ভাবাদর্শের সাথে একজন সাম্যবাদী কেন গনতন্ত্রীকেও যুক্ত হওয়ার প্রশ্নে কথা কয়টি যে গুরুত্বপূর্ন ছিলো মর্মে বুঝেছিলাম। প্রসংগত বলে রাখি, জীবন রায় তখন ভারতের ইস্পাত শিল্প ফেডারেশন প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
গতকালের লেখায় উল্লেখ করেছিলাম ধমকটা এমন ছিলো
----- Look, an worker leader should be capable to answer everything on earth.
পাঠক ভদ্রমোহদয়গন হয়তো প্রশ্ন করবেন, কালকের কথার পুনরাবৃত্তির পয়োজন কোথায়। দর্শনের মজাটাই এখানে। টুকরো শোনা শুধু নয়, বলার মধ্যেও যে নতুন নতুন কথা বেড়িয়ে আসে, সেগুলিই এক সময় মলা হয়ে উঠে জীবন দর্শনের অভিমুখ হয়ে ওঠে। যারা বিপ্লবের মধ্য দিয়ে, সামাজিক রুপান্তর করে সরকার চালাচ্ছেন কিংবা এককালে বিপ্লব করেছিলেন, তার পরিনাম আপাততঃ নেই অথবা যারা একধাপ নিচে থেকে গনতান্ত্রিক বিপ্লব সমাধা করার পর, এক যায়গায় বসে আছেন
------ সব দেশের মানুষ এই ভাবেই, জীবনের অভিজ্ঞতার মালা গেছে, জাতীয় কিংবা রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে, এক একটি মানষিক পরিমন্ডল নির্মান করে রাষ্ট্রীয় সত্বাকে গুছিয়ে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
যে পোড়াকপালি মাটিতে আমাদের জন্ম, গত পাচ হাজার বছরে সেখানার ভাবজগতে যদি কচ্ছপের গতিতে অগ্রগতি ঘটে থাকে, সেখানে এই সময়ে সঞ্চিত পূজ-রক্ত নতুরে বেশী অংশই খেয়ে নিয়েছে।
সম্ভবতঃ ১৯৮৪ নাগাদ এর শেষের দিকে কমরেড বি টি আর শেষবারের মতো দুর্গাপুরে এলেন।তখন জীবন রায় দুর্গাপুর ইস্পাতে পার্টীর লোকাল কমিটির সম্পাদক। সেই লোকাল কমিটি দেশের সর্ববৃহত আঞ্চলিক কমিটি।দু'দিনের অনেকগুলি কর্মসূচী।
তখন তিনি সংখ্যাগুরু ধর্মান্ধতার বিপদ সম্পর্কে সারাদেশে মিটিং করছেন এবং সতর্ক করছেন। দুর্গাপুরের নেতাজী ভবনে, দুর্গপুরের শিক্ষাবিদ এবং যন্ত্রবিশারদদের সভাব গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
---- ছিলেন টেগোর হাউসে। পরের দিন সকালে যখন ফিরে যাবেন, তখন টুকিটাকি কথার মধ্যেই হটাস করে অন্য একটি প্রশ্ন আমায় করলেন।সেই প্রশ্নটাই এক লহমায়, ছার বছর পূর্বের সেই কথাটার সাথে একাকার হয়ে
----- তিনিই একজন প্রকৃ্ত শ্রমিক নেতা, যিনি যে কোন প্রশ্নের জবাব বিশ্ববোধের আলোকে ব্যখ্যা করে দেবেন - যেন দর্শনের এক পরিমন্ডল নির্মান করে দিলো।
তাদের খুব কম কয়েকজনের একজন হিসেবে, যারা জীবন রায়ের প্রজন্মের যুবকরা এই বরেন্য শিক্ষকের কাছাকাছি যাওয়াস্র সুযোগ পেয়েছিলেন, তিনি সেদিনই অন্য এক বিপুল সত্যে পৌছুতে পেরেছিলেন। কাউকে যদি দর্শনের কাছাকাছি পৌছুতে হয়
------- তবে তত্ব এবং প্রয়োগের একাত্মতার প্রয়োজনেই, যে কারনে শ্রমিক আন্দোলনকে আমরা ফলিত বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ রুপ বলে জেনেছি, এই ধারাকে বিশ্ববোধের সাথে মিশিয়ে দিতে একজন 'গুরু' প্রয়োজন হবে। সেখানে ভারতে আমার প্রজন্মে কমরেড বি টি আর এর কাছাকাছি অন্য কাউকে পাই নাই।
------ সেখানে দেখেছি, জনসভা, কিংবা ওয়ার্কসপ কিংবা শিক্ষাক্লাস ইত্যাদি বোঝাবুঝির একটা ভিত্তি নির্মান করে দিতে পারে ঠিক।কিন্তু তখনই সে সব শিক্ষা, একটা দর্শনের রুপ পাওয়ার সুযোগ পাবে, যখন কোন সর্বকালদ্রষ্টার সানিধ্যে, টুকরো টুকরো কথা আদায় করার যোগ্যতা কেউ অর্জন করে নিতে পারে এবং
------ সে সব কথাকে প্রয়োজন অনুযায়ী কাজে লাগিয়ে, জীবনে যা পাওয়া গেলো কিংবা গেলো না, সেগুলিকে জুড়ে দিয়ে একটা মালা গেঁথে নেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করছেন কী না?
এই সুত্রেই এমন একজন হিসেবে, যাকে এক পঁচা-গলা ব্যবস্থার মধ্যেই কয়লাকে ঘষে-মেজে মনিমানিক্য সৃষ্টি করতে হয়েছে বাধ্য হয়ে, যাকে কোন ছায়াহীন অবস্থাতেই, প্রতি ইঞ্চি জমি নির্মান করে টিকে থাকতে হয়েছে, যাকে বার বার নিজ অর্জিত জমিকে হাত ছাড়া করতে হয়েছে, যাকে সমান্তরাল ভাবে নিজ কমরেডদের পাশাপাশি রক্ত সাগরে শ্নান করতে হয়েছে
------ সেই মানুষকে যখন এক বিপর্য্যয়কর পরিস্থিতিকে মোকাবিলার বাধ্যবাধকতায় থাকতে হয় এবং কমরেড বি টি আর এর মতো একজন গুরু পেয়ে যান
-------তার চেষ্টাটাই হবে, সেই খন্ড খন্ড কথায়, মালা গাথার চেষ্টা তাকে করতেই হোত। এই চেষ্টাটা যখন থাকে তখন একজন এমন একটা শক্তির অধিকারি হন, যা তাকে বিশ্বাজ্ঞান ঠিক নয়
------ বিশ্বজ্ঞানকে আয়ত্ব করার সবগুলি পথের সংযোগে পৌছে দেয়। আর এই পাওয়টাউ আজকের দিনের শ্রমিক আন্দোলনের সব থেকে বড় পাওনা । আর এই পাওয়ার অর্থটা এই নয়, যে একজন দল কিংবা সমাজ অথবা বিশ্ব সমাজের শিক্ষক হয়ে গেলেন। শিক্ষক হয়ে যাওয়াতেও অনেক বিপদ, যে বিপদের কারনে ক্যাথলিক চার্চের বিরুদ্ধে প্রোটেষ্টান আন্দোলন গড়তে হোল। ইতিহাসে কেবল মন্দিরের পূজারীই কেবল নিজেকে একদিন দেবতার স্থানে উঠিয়ে আনেন নাই। পাদ্রিরাও সে কাজ করেছে।
------- পুজিপতিরাও, যদি নিজেকে সামন্ত রাজা এবং গীর্জার অধিকারকে প্রয়োগ না করতেন, তবে পুজিতন্ত্র নিধনের কারনে, নতুন শ্রেনীর রাজনৈ্তিক অভ্যুত্থানের প্রয়োজন হোত না।
এই সুত্র ধরে, জীবনের ঘাত-প্রতিঘাতের ভেতর দিয়ে বুঝেছিলাম, মার্ক্স যদি দর্শনের সর্বোচ্চ ধাপে উঠিয়ে দিতে পারেনে, যা অন্য কেউ কোন দিন অতিক্রম করার সম্ভবনা নেই কোন কালে এবং লেনিনকে যদি আর কেউ কোন দিনে, সাম্য পর্য্যন্ত অতিক্রম কালের পূর্ব পর্য্যন্ত আর কেউ কোন দিন জন্ম নেওয়ার কারন দেখা না দেয়
------ তবে আমি একই কারনে জেনেছি, ভারতীয় সামাজিক রুপান্তরনের দার্শনিক অভিব্যক্তিতে কমরেড বি টি আর এর পরে, আর কেউ আসবেন না।
------ কারন একটাই মার্ক্স কিংবা লেনিনের মধ্যে ব্যক্তিগত অমরত্বের আখাংখ্যা দানাবাধার সুযোগ একেবারেই ছিলো না। ইতিহাস থেকেই বুঝেছি, স্তালিনের ক্ষেত্রেও সে সুযোগ আসার কথা নয়। যদি কিছু হয়ে থাকে, সেটা ইতিহাসের বাধ্যবাধকতা। ইতিহাস নিজেই সে কাঁদা মুছিয়ে দিচ্ছে।
এবারে সেই কথা কয়টি বলে দিয়ে, আজকের লেখায় ইতি টানি, যে কথা কয়টি , সেই আরো চার বছর পূর্বের কথার সাথে মিশে আমাতে মালা গাথার কাজটি শুরু হয়েছিলো
----- বিশ্বটাকে জানার একটা নিরন্তর প্রকৃয়ায় টেনে এনেছে, একের পর এক প্রতিকুলতা অতিক্রম করে শারিরীকভাবে বাচিয়ে রাখতে সহস্র উপায় খুজে পেতে সাহায্য করেছে,
----- তার সাথে দর্শনের হাজার দুয়ারীর আসল দরজাটার পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছিলো। কি ভাবে পাওয়া গেলো, কতদুর যাওয়া গেলো সে সব কথা অন্য একটি লেখায় সময় মতো বলবো।
---- "তিনিই একজন শ্রমিক নেতা, যিনি যে কোন ঘটনাকে এক লহমায়, বিশ্ববোধের আলোকে আলোকিত করে দিলেন।
দুর্গাপুরে ১৯৮২ সালের সেই সকালে 'একজন' নিজেকে দর্শনের আলোর মুখে কিভাবে নিয়ে আসতে হবে, তার ঠিকানাটা দিয়ে গেলেন, কমরেড বি টি আর। যা দিয়ে গেলেন সেটা যদিও দুর্গাপুরের পরিপ্রেক্ষিতে কিন্তু সেটা
------ বাংলায় বাম্ফ্রন্টের পর পরবর্তি ধাপের রাস্তা খুজে না পাওয়া, গত ১০০ বছরের বিপুল আত্মত্যাগ, সংগ্রাম, বিশ্ব বিপ্লবের বড় বড় ঢেউ আছরে পরার পরেও, কেন এবং কোথায় হারিয়ে যাচ্ছি, কেন সেই দরজাটা সামনে খুলছে না, সে সব প্রশ্নের মুখে অন্ততঃ দেশের গনতান্তিরক শক্তিকে ঠেলতে শুরু করবে। খুব ধীরে ধীরে, কমরেড বি টি আর প্রশ্নটা তুল্লেন এবং চিন্তকে এগিয়ে দেওয়ার অভিমুখটা দিয়ে দিলেন
------ প্রথমে দুর্গাপুরের জন্য দুর্গাপুর ইউনিয়নের অবদান গুলিকে চিহ্নিত করলেন। তিনি বোঝালেন কিভাবে,
(১) একটা সামন্তিক মজুরী কাঠামোকে ভেংগে দিয়ে, শুধু দুর্গাপুর নয়, সমগ্র ইস্পাত শিল্পে একটি শিল্প মজুরী কাঠামোকে উপহার দিতে,
(২) সেই কাঠামোকে জাতীয় মজুরী কাঠামোর মডেল হিসেবে প্রতিষ্টিত করতে
(৩) দুর্গাপুর সহ, ইস্পাত শিল্পের নগরীগুলিকে সভ্য সামাজিক কাঠামো প্রদানে
(৪) দাসত্বের স্তর থেকে শ্রমিকদের সামাজিক এবং রাজনৈতিক আত্মমর্য্যাদায় তুলে আনতে
(৫) কৃ্ষকদের জমি দেওয়ায় শ্রমিকদের জীবন দান
ইত্যাদি সবের মধ্যে দিয়ে এতো মৃত্যু, এতো কারাবাস এবং বিপুল ছাটাই মেনে নেওয়া সত্যেও
----- প্রশ্নটি তিনি তুল্লেন,, কেন দুর্গাপুর ইউনিয়নের সদস্যপদ মাত্র ৬০% ভাগ ।
তারপর তিনি বোঝালেন, এই প্রশ্নের জবাব খোজ।
জীবন রায় সেদিনই বুঝে নিয়েছিলেন, উল্লেখিত সন্ধানেই তিনি সেই 'বিশ্ববোধকে" খুজে পাবেন, যার আলোকে সব ছোট-খাটো ঘটনাকেও বিশ্বচেতনার অংশ হিসেবে আবিস্কার সম্ভব হবে। (ক্রমশ)
এবারে সেই কথা কয়টি বলে দিয়ে, আজকের লেখায় ইতি টানি, যে কথা কয়টি , সেই আরো চার বছর পূর্বের কথার সাথে মিশে আমাতে মালা গাথার কাজটি শুরু হয়েছিলো
----- বিশ্বটাকে জানার একটা নিরন্তর প্রকৃয়ায় টেনে এনেছে, একের পর এক প্রতিকুলতা অতিক্রম করে শারিরীকভাবে বাচিয়ে রাখতে সহস্র উপায় খুজে পেতে সাহায্য করেছে,
----- তার সাথে দর্শনের হাজার দুয়ারীর আসল দরজাটার পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছিলো। কি ভাবে পাওয়া গেলো, কতদুর যাওয়া গেলো সে সব কথা অন্য একটি লেখায় সময় মতো বলবো।
---- "তিনিই একজন শ্রমিক নেতা, যিনি যে কোন ঘটনাকে এক লহমায়, বিশ্ববোধের আলোকে আলোকিত করে দিলেন।
দুর্গাপুরে ১৯৮২ সালের সেই সকালে 'একজন' নিজেকে দর্শনের আলোর মুখে কিভাবে নিয়ে আসতে হবে, তার ঠিকানাটা দিয়ে গেলেন, কমরেড বি টি আর। যা দিয়ে গেলেন সেটা যদিও দুর্গাপুরের পরিপ্রেক্ষিতে কিন্তু সেটা
------ বাংলায় বাম্ফ্রন্টের পর পরবর্তি ধাপের রাস্তা খুজে না পাওয়া, গত ১০০ বছরের বিপুল আত্মত্যাগ, সংগ্রাম, বিশ্ব বিপ্লবের বড় বড় ঢেউ আছরে পরার পরেও, কেন এবং কোথায় হারিয়ে যাচ্ছি, কেন সেই দরজাটা সামনে খুলছে না, সে সব প্রশ্নের মুখে অন্ততঃ দেশের গনতান্তিরক শক্তিকে ঠেলতে শুরু করবে। খুব ধীরে ধীরে, কমরেড বি টি আর প্রশ্নটা তুল্লেন এবং চিন্তকে এগিয়ে দেওয়ার অভিমুখটা দিয়ে দিলেন
------ প্রথমে দুর্গাপুরের জন্য দুর্গাপুর ইউনিয়নের অবদান গুলিকে চিহ্নিত করলেন। তিনি বোঝালেন কিভাবে,
(১) একটা সামন্তিক মজুরী কাঠামোকে ভেংগে দিয়ে, শুধু দুর্গাপুর নয়, সমগ্র ইস্পাত শিল্পে একটি শিল্প মজুরী কাঠামোকে উপহার দিতে,
(২) সেই কাঠামোকে জাতীয় মজুরী কাঠামোর মডেল হিসেবে প্রতিষ্টিত করতে
(৩) দুর্গাপুর সহ, ইস্পাত শিল্পের নগরীগুলিকে সভ্য সামাজিক কাঠামো প্রদানে
(৪) দাসত্বের স্তর থেকে শ্রমিকদের সামাজিক এবং রাজনৈতিক আত্মমর্য্যাদায় তুলে আনতে
(৫) কৃ্ষকদের জমি দেওয়ায় শ্রমিকদের জীবন দান
ইত্যাদি সবের মধ্যে দিয়ে এতো মৃত্যু, এতো কারাবাস এবং বিপুল ছাটাই মেনে নেওয়া সত্যেও
----- প্রশ্নটি তিনি তুল্লেন,, কেন দুর্গাপুর ইউনিয়নের সদস্যপদ মাত্র ৬০% ভাগ ।
তারপর তিনি বোঝালেন, এই প্রশ্নের জবাব খোজ।
জীবন রায় সেদিনই বুঝে নিয়েছিলেন, উল্লেখিত সন্ধানেই তিনি সেই 'বিশ্ববোধকে" খুজে পাবেন, যার আলোকে সব ছোট-খাটো ঘটনাকেও বিশ্বচেতনার অংশ হিসেবে আবিস্কার সম্ভব হবে। (ক্রমশ)
Post A Comment:
0 comments so far,add yours