ভবানী প্রসাদ ভট্টাচার্য ফিচার রাইটার দুর্গাপুরঃ এবার মুল প্রসঙ্গে আসা যাক! কুসুমমঞ্জরীকে একটি বিশেয পরিস্হিতিতে রূপ্ন্দ্রনাথ বিয়ে করেছিলেন! কুসুমমঞ্জরীকে রূপেন্দ্র আর্থিক সচ্ছলতা দিতে না পারলেও, দিয়েছিলেন বুকভরা ভালবাসা, কিন্তু নিজের সাময়িক সুখের জন্য পিসিমা বা পিসতুতো বোনকে বিন্দুমাত্র বঞ্চিত করেন নি! কিন্তু অলক্ষে বিধাতা হয়তো অন্য কিছু ভেবেছিলেন! তা নহলে ভেষগাচার্য তথা ধন্বত্বরী আয়ুর্বেদ চিকিৎক হয়েও তাঁর পরম প্রিয়া স্ত্রী কুসুমমঞ্জরী সুতিকাগারে সন্তান প্রসব করতে গিয়ে মারা যাবেন! তিনি সেখানে উপস্হিত ছিলেন বারবার অনুরোধ করেছিলেন স্ত্রীর প্রসব তিনি নিজে করাবেন! কিন্তু কুসংস্কারে আচ্ছন্ন বাড়ীর মহিলারা ও ধাই তাঁকে সুতিকাগারের ত্রিসীমানায় যেতে দেয় নি!
কুসুমমঞ্জরী একটি কন্যা সন্তান প্রসব করে ইহলোক ত্যাগ করলেন! রূপেন্দ্র পত্নী বিয়োগে ব্যথাতুর ভাঙ্গা মন নিয়ে দেশ দেশান্তরে ঘুরতে লাগলেন! বহুদিন পর তিনি আবার স্বগ্রাম সোঁয়াই -এ ফিরে এলেন! ইতি মধ্যে তাঁর পিসীমা জগুঠাকরুন দেহ রেখেছেন! বর্ধমানের নগেন দত্ত তাঁর মাতৃশ্রাদ্ধে সোঁয়াই -এর নিকটস্হ মানকরে ত্রিশ বিঘা জমি ও একটি গৃহ. রূপেন্দ্রকে দান করার জন্য লোক পাঠিয়েছিলেন! কিন্তু তাঁকে না পেয়ে তাঁর ভগ্নীপতি গঙ্গারামকে দিয়ে মাতৃশ্রাদ্ধ করান এবং তাকেই ওই ভুমি ও একটি পাকা গৃহ দান করেন! বর্তমানে কাত্যায়নী ও গঙ্গারাম সেখানে স্হায়াভাবে বাস করবে!
( চলবে)
কুসুমমঞ্জরী একটি কন্যা সন্তান প্রসব করে ইহলোক ত্যাগ করলেন! রূপেন্দ্র পত্নী বিয়োগে ব্যথাতুর ভাঙ্গা মন নিয়ে দেশ দেশান্তরে ঘুরতে লাগলেন! বহুদিন পর তিনি আবার স্বগ্রাম সোঁয়াই -এ ফিরে এলেন! ইতি মধ্যে তাঁর পিসীমা জগুঠাকরুন দেহ রেখেছেন! বর্ধমানের নগেন দত্ত তাঁর মাতৃশ্রাদ্ধে সোঁয়াই -এর নিকটস্হ মানকরে ত্রিশ বিঘা জমি ও একটি গৃহ. রূপেন্দ্রকে দান করার জন্য লোক পাঠিয়েছিলেন! কিন্তু তাঁকে না পেয়ে তাঁর ভগ্নীপতি গঙ্গারামকে দিয়ে মাতৃশ্রাদ্ধ করান এবং তাকেই ওই ভুমি ও একটি পাকা গৃহ দান করেন! বর্তমানে কাত্যায়নী ও গঙ্গারাম সেখানে স্হায়াভাবে বাস করবে!
( চলবে)
Post A Comment:
0 comments so far,add yours