জীবন রায়, প্রাক্তন সিপিএম সাংসদ, রাজ্যসভা:
যখন
শ্রমিকে রাজনৈতিক বিকল্প
অনুপস্থিত থাকে
তখন
কক্কুটের মর্য্যাদা বৃদ্ধি পাবেই।
স্পেস এবং সময়ের কোন কিছুতে
শূণ্যতা থাকে না।
হিটলার যেদিন পোল্যান্ড আক্রমন করে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর বিগিউল বাজিয়ে দিলেন
---- দেশে দেশে যারাই মানবতার বিশ্ব আবেদনের প্রতি সংবেদনশীল হতে অস্বিকার করলেন এবং হিটলারের সাথে হাতে মেলালেন কিংবা মেলাতা চাইলেন
----- সে দিনই ঠিক হয়ে গিয়েছিলো, ফরাসি বিপ্লব কিংবা রেনেসাঁর আবেদন শেষ। তাকে নতুন করে বিশ্ব উৎপাদনের বিশ্বকর্মা হিসেবে নিজে যদি
হাল না ধরেন
---- তবে মানবিকতা বিনাশের সাথে সাথে জাতিভিত্তিক রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা অবসানের পথে এগুতে থাকবে। স্তালিন বুঝিয়ে দিলেন - দু'দুটো বিশ্ব যুদ্ধ, জাতীয় সত্বাগুলিকে, যেভাবে কমজোর করে দিয়েছে, সেখানে বিকল্পের সন্ধান যদি দ্রুত লয়ে না ঘটে থাকে,
--- প্রথমে জাতীয়তা, ক্রমে জ্ঞান এবং সংস্কৃতির বিখন্ডিকরন এবং ক্রমে
জাতিটা যেমনভাবে ভাংগবে, তেমনভাবেই সমাজ ভাংগবে।
সমাজ যখন ভেংগে যায়,
সামাজিক উদ্যোগ নিশ্তেজ হয়ে যায়,
ঘরে পিতা-পুত্র সম্পর্ক থেকে সামী-স্ত্রীর সম্পর্ক
সিথিল হতে থাকে,
রোজগার-পাতি যথেষ্ঠ হলেও -
অগাধ সম্পত্তির মালিক হয়েও
বয়েস কালে - মা-বাবা আর দাদু
ঠাকুমাকে বৃদ্ধাশ্রমে থাকতে হয়
THEN MAN ASSUMES THE STATUS
OF MOST HELPLESS CREATION OF
THE WORLD.
মানবিকতার যখন কোন কাজ নাই,
সে যখন পারস্পরিকতা হারিয়ে ফেলে
স্ত্রীর পরে - অবশ্য ইতিমধ্যে স্বামী-স্ত্রীর
ভাংগন, যদি ঘটে না যায় -
কুকুরই তখন হয়ে ওঠে বিশ্বের
সব থেকে 'মানবিক আত্মা'।
................(চলবে)
Post A Comment:
0 comments so far,add yours