জীবন রায়, প্রাক্তন সিপিএম সাংসদ, রাজ্যসভাঃ
অভিজ্ঞতা থেকে বুঝেছি, যে ইতিহাসবোধে কোন আবেগ নেই, সেইবোধে ইতিহাসের মুল্যায়নে রবীন্দ্রনাথকে ইতিহাসে
গুরুতরভাবে খাটো করা হয়েছে। আজকের পরিনামে, এই অবমূল্যায়ন গুরুতর অবদান যুক্ত করেছে। ভারতের
ইতিহাসে যে, উল্টো যাত্রা শুরু হয়েছে, নিশ্চিতভাবে, সেটা ঘটেছে মূলতঃ স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে, রবীন্দ্রনাথ এবং
জ্ঞান ও সংস্কৃতির প্রশ্নে, তার অন্যতম মন্ত্রশিষ্য জওহরলাল নেহেরুর অবমূল্যায়নের কারনে। আগামী ১০/১৫ বছরের
মধ্যেই এটা বোঝা যাবে। দু'দিক থেকে এদের খাটো করার কারনে, অভিমুখের দিক থেকেই ইতিহাস আবেগহীনতার
শিকার হয়েছে। বর্তমান প্রজন্ম, জ্ঞানের দিক থেকে নিঃস্ব থেকে নিঃস্ব হয়েছে। জ্ঞানটা এখন কাট-ছাট করে ব্যকারন
আর ভাষাতে খাটো হয়েছে তিলে তিলে। পরিনামে, সেই সনাতনি ভাবনার, ফিনকি দেওয়া পুজঁ-রক্তের উদ্গিরনে,
এদে্র দু'জনকে উরিয়ে নিয়ে তো যাচ্ছেই, তার সাথে পুরো সমাজটাকেই তলিয়ে নিয়ে যাচ্ছে রাম মোহনের কালে।
এখন মাপঝোপ করা শুরু করতে হবে; শুধু রবীন্দ্রনাথ কেন, হয়তো ডিরোজিও ও মাইকেল থেকে রামকৃষ্ণ ও
বিবেকানন্দ পর্য্যন্ত সবাইকার কবর না হয়ে যায়। ক্লাস টেনের ছাত্রদেরো যখন জিজ্ঞাসা্র সাথে সাথে একযোগে জবাব
দিতে পারে না --, তিনি কোন মহান ব্যক্তিত্ব , যিনি জীবনটা দিয়ে গেছেন, সনাতনিদের আঘাতে আঘাতে, অধিবিদ্যা
এবং সামাজিক নিয়মের জানোয়ারী প্রবৃত্তিগুলির বিনাসে দাবীতে এবং ---- সেই মানুষটির দ্বি-শতবার্ষিকী জন্ম বছর
চলছেঃ তখন দুটো কথাই মাথায় আসেঃ স্বাধীনতা উত্তর কালটা যখন, সনাতনি পুঁজ-রক্ত থেকে ইতিহাসটাকেই
বাঁচাতে পারলো না, তঁখন নতু্নেরা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ইতিহাসের আবেগটুকু থেকেই বঞ্চিত হয়েছে। পরিনামে
ইতিহাস আজ চরম বিপদগ্রস্থতায়। প্রদীপের আলোটাই কুজ্ঝটিকায় ঢেকে যাচ্ছে। অভিজ্ঞতা থেকে বুঝেছি, যে
ইতিহাসবোধে কোন আবেগ নেই, সেইবোধে ইতিহাসের মুল্যায়নে রবীন্দ্রনাথকে ইতিহাসে গুরুতরভাবে খাটো করা
হয়েছে। আজকের পরিনামে, এই অবমূল্যায়ন গুরুতর অবদান যুক্ত করেছে। ভারতের ইতিহাসে যে, উল্টো যাত্রা শুরু
হয়েছে, নিশ্চিতভাবে, সেটা ঘটেছে মূলতঃ স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে, রবীন্দ্রনাথ এবং জ্ঞান ও সংস্কৃতির প্রশ্নে, তার
অন্যতম মন্ত্রশিষ্য জওহরলাল নেহেরুর অবমূল্যায়নের কারনে।
আগামী ১০/১৫ বছরের মধ্যেই এটা বোঝা যাবে।
দু'দিক থেকে এদের খাটো করার কারনে, অভিমুখের দিক থেকেই ইতিহাস আবেগহীনতার শিকার হয়েছে। বর্তমান
প্রজন্ম, জ্ঞানের দিক থেকে নিঃস্ব থেকে নিঃস্ব হয়েছে। জ্ঞানটা এখন কাট-ছাট করে ব্যকারন আর ভাষাতে খাটো
হয়েছে তিলে তিলে। পরিনামে, সেই সনাতনি ভাবনার, ফিনকি দেওয়া পুজঁ-রক্তের উদ্গিরনে, এদে্র দু'জনকে উরিয়ে
নিয়ে তো যাচ্ছেই, তার সাথে পুরো সমাজটাকেই তলিয়ে নিয়ে যাচ্ছে রাম মোহনের কালে। এখন মাপঝোপ করা শুরু
করতে হবে; শুধু রবীন্দ্রনাথ কেন, হয়তো ডিরোজিও ও মাইকেল থেকে রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ পর্য্যন্ত সবাইকার
কবর না হয়ে যায়। ক্লাস টেনের ছাত্রদেরো যখন জিজ্ঞাসা্র সাথে সাথে একযোগে জবাব দিতে পারে না --, তিনি কোন
মহান ব্যক্তিত্ব , যিনি জীবনটা দিয়ে গেছেন, সনাতনিদের আঘাতে আঘাতে, অধিবিদ্যা এবং সামাজিক নিয়মের
জানোয়ারী প্রবৃত্তিগুলির বিনাসে দাবীতে এবং ---- সেই মানুষটির দ্বি-শতবার্ষিকী জন্ম বছর চলছেঃ তখন দুটো কথাই
মাথায় আসেঃ স্বাধীনতা উত্তর কালটা যখন, সনাতনি পুঁজ-রক্ত থেকে ইতিহাসটাকেই বাঁচাতে পারলো না, তঁখন
নতু্নেরা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ইতিহাসের আবেগটুকু থেকেই বঞ্চিত হয়েছে। পরিনামে ইতিহাস আজ চরম
বিপদগ্রস্থতায়। প্রদীপের আলোটাই কুজ্ঝটিকায় ঢেকে যাচ্ছে। অভিজ্ঞতা থেকে বুঝেছি, যে ইতিহাসবোধে কোন আবেগ
নেই, সেইবোধে ইতিহাসের মুল্যায়নে রবীন্দ্রনাথকে ইতিহাসে গুরুতরভাবে খাটো করা হয়েছে। আজকের পরিনামে,
এই অবমূল্যায়ন গুরুতর অবদান যুক্ত করেছে। ভারতের ইতিহাসে যে, উল্টো যাত্রা শুরু হয়েছে, নিশ্চিতভাবে, সেটা
ঘটেছে মূলতঃ স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে, রবীন্দ্রনাথ এবং জ্ঞান ও সংস্কৃতির প্রশ্নে, তার অন্যতম মন্ত্রশিষ্য জওহরলাল
নেহেরুর অবমূল্যায়নের কারনে। আগামী ১০/১৫ বছরের মধ্যেই এটা বোঝা যাবে। দু'দিক থেকে এদের খাটো করার
কারনে, অভিমুখের দিক থেকেই ইতিহাস আবেগহীনতার শিকার হয়েছে। বর্তমান প্রজন্ম, জ্ঞানের দিক থেকে নিঃস্ব
থেকে নিঃস্ব হয়েছে। জ্ঞানটা এখন কাট-ছাট করে ব্যকারন আর ভাষাতে খাটো হয়েছে তিলে তিলে। পরিনামে, সেই
সনাতনি ভাবনার, ফিনকি দেওয়া পুজঁ-রক্তের উদ্গিরনে, এদে্র দু'জনকে উরিয়ে নিয়ে তো যাচ্ছেই, তার সাথে পুরো
সমাজটাকেই তলিয়ে নিয়ে যাচ্ছে রাম মোহনের কালে। এখন মাপঝোপ করা শুরু করতে হবে; শুধু রবীন্দ্রনাথ কেন,
হয়তো ডিরোজিও ও মাইকেল থেকে রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ পর্য্যন্ত সবাইকার কবর না হয়ে যায়। ক্লাস টেনের
ছাত্রদেরো যখন জিজ্ঞাসা্র সাথে সাথে একযোগে জবাব দিতে পারে না --, তিনি কোন মহান ব্যক্তিত্ব , যিনি জীবনটা
দিয়ে গেছেন, সনাতনিদের আঘাতে আঘাতে, অধিবিদ্যা এবং সামাজিক নিয়মের জানোয়ারী প্রবৃত্তিগুলির বিনাসে
দাবীতে এবং ---- সেই মানুষটির দ্বি-শতবার্ষিকী জন্ম বছর চলছেঃ তখন দুটো কথাই মাথায় আসেঃ স্বাধীনতা উত্তর
কালটা যখন, সনাতনি পুঁজ-রক্ত থেকে ইতিহাসটাকেই বাঁচাতে পারলো না, তঁখন নতু্নেরা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে
ইতিহাসের আবেগটুকু থেকেই বঞ্চিত হয়েছে। পরিনামে ইতিহাস আজ চরম বিপদগ্রস্থতায়।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours