মিলন গোস্বামী, সাংবাদিক, বীরভূমঃ গীতং বাদ্যং তথা নৃত্যং ত্রয়:সঙ্গীতমুচ্যতে, অর্থাৎ গীত বাদ্য এবং নাচের মধ্য দিয়েই শিল্পী জীবনের ফুটে ওঠে অনাবিল আনন্দ, মনের শান্তি, প্রাণের আরাম।
ইউনেস্কো যখন কলকাতাকে সিটি অফ লিটারেচার স্বীকৃতি দিতে চলেছে বিশ্ব সঙ্গীত দিবস এ। তারই সঙ্গতে সেই সংস্কৃতিমনস্ক বাংলার মানুষজন নাচ, গান আর বাদ্যের তালে আনন্দের প্রকাশ ঘটাচ্ছেন।
বীরভূমের সিউড়ির সাংস্কৃতিক সংস্থা সপ্তপর্ণী 10 বছর ধরে পালনকরে আসছেন সঙ্গীত দিবস।
এ বছর বিশ্ব সঙ্গীতদিবসে দশম বর্ষে সাংস্কৃতিক জগতের 10 জন কৃতী গুণী শিল্পী কে সম্বর্ধনা জানালেন, পাশাপাশি সাংস্কৃতিক খবর পরিবেশন করে যে সমস্ত সাংবাদিকেরা তাদেরও সম্মাননা জানালেন তারা। বিশ্ব সঙ্গীত দিবসে এদিনের অনুষ্ঠানে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন লোকসংগীত শিল্পী স্বপ্না চক্রবর্তী, উপস্থিত ছিলেন পার্থসারথি মুখোপাধ্যায় শান্তব্রত নন্দন, অতিরিক্ত জেলা শাসক দিপ্তেন্দু বেরা মহকুমা শাসক রাজীব মন্ডল প্রমূখ।
অন্যদিকে সিউড়ি প্রান্তিক সংঘ পালন করলেন বিশ্ব সঙ্গীত দিবস এই অনুষ্ঠান ঘিরে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের আগ্রহ ছিল অনেক বেশি সবমিলিয়ে বীরভূমের সিউড়িতে বিশ্ব সঙ্গীত দিবস প্রকৃত হয়ে উঠল সংগীতময় ।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours