সুবীর পাল, এডিটর, দ্য অফনিউজঃ বিশ্বে কোন মানুষটার না নাম নেই। আঞ্চলিক ভিত্তিতে সবারই নাম আছে। তবে তাই বলে মানুষ নিজেই কোনও নামকরণ করবে নিজের ইচ্ছেমতো নিজস্ব গোপনাঙ্গের?
একটা আস্ত মানুষের নামকরন হয় সেটাই আমরা জানি। তাও সেটা নাম নির্ধারণ করে মানুষের শৈশাবস্থায় তার অভিভাবকেরা। কিছু বিষয়ে ব্যতীক্রমও যে হয় না তা নয়। কিন্তু তাই বলে মানুষ তার নিজস্ব অঙ্গ প্রত্যঙ্গের নাম রাখবে আর সেটি সমাজে গ্রহণযোগ্য হবে তা কিন্তু অদ্ভুত বিষয়। আরও অবাক বিষয় হল মানুষ তাঁর নিজস্ব যৌনাঙ্গের নাম নিজেই রাখছে। প্রত্যেকেই পৃথক পৃথক ভাবেই। নারী পুরুষ সবাই। আর সেই যৌনাঙ্গের জন্য দেওয়া নামেই তিনি ডাক পান অপরের কাছে।
হ্যাঁ, এরকমই তাজ্জব ঘটনা যে হাওয়াই দ্বীপেই সম্ভব। হাওয়াই দ্বীপের বাসিন্দারা প্রত্যেকেই নিজেদের যৌনাঙ্গের নামকরণ করেন নিজেই। বংশ পরম্পরায়। আদীকাল থেকে।
এই সামাজিক রীতিতে তাঁদের এমনই বিশ্বাস যে সেই যৌনাঙ্গের নামকরণ ধর্মীয় আচারেও ব্যবহৃত হয়। এমনকী ঈশ্বরের আরাধনার সময় নিজেদের যৌনাঙ্গের বিবরণ দেন তাঁরা ওই নামের উচ্চারণের মাধ্যমে। এটাই তাঁদের প্রচলিত সামাজিক প্রাচীন রীতি। আর সমাজেও সেই নামেই মেলে সার্বিক স্বীকৃতি।
একটা আস্ত মানুষের নামকরন হয় সেটাই আমরা জানি। তাও সেটা নাম নির্ধারণ করে মানুষের শৈশাবস্থায় তার অভিভাবকেরা। কিছু বিষয়ে ব্যতীক্রমও যে হয় না তা নয়। কিন্তু তাই বলে মানুষ তার নিজস্ব অঙ্গ প্রত্যঙ্গের নাম রাখবে আর সেটি সমাজে গ্রহণযোগ্য হবে তা কিন্তু অদ্ভুত বিষয়। আরও অবাক বিষয় হল মানুষ তাঁর নিজস্ব যৌনাঙ্গের নাম নিজেই রাখছে। প্রত্যেকেই পৃথক পৃথক ভাবেই। নারী পুরুষ সবাই। আর সেই যৌনাঙ্গের জন্য দেওয়া নামেই তিনি ডাক পান অপরের কাছে।
হ্যাঁ, এরকমই তাজ্জব ঘটনা যে হাওয়াই দ্বীপেই সম্ভব। হাওয়াই দ্বীপের বাসিন্দারা প্রত্যেকেই নিজেদের যৌনাঙ্গের নামকরণ করেন নিজেই। বংশ পরম্পরায়। আদীকাল থেকে।
এই সামাজিক রীতিতে তাঁদের এমনই বিশ্বাস যে সেই যৌনাঙ্গের নামকরণ ধর্মীয় আচারেও ব্যবহৃত হয়। এমনকী ঈশ্বরের আরাধনার সময় নিজেদের যৌনাঙ্গের বিবরণ দেন তাঁরা ওই নামের উচ্চারণের মাধ্যমে। এটাই তাঁদের প্রচলিত সামাজিক প্রাচীন রীতি। আর সমাজেও সেই নামেই মেলে সার্বিক স্বীকৃতি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours